ড্রাইভ (উপন্যাস)
লেখক | জেমস সালিস |
---|---|
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
ধরন | নোয়ার কল্পকাহিনী |
পটভূমি | |
প্রকাশক | পয়জনড পেন প্রেস |
প্রকাশনার তারিখ | সেপ্টেম্বর ১, ২০০৫ |
মিডিয়া ধরন | প্রিন্ট (হার্ডকভার) |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ১৫৮ |
আইএসবিএন | ৯৭৮-১-৫৯০৫৮-১৮১-০ |
ওসিএলসি | ৬১৩৬৩২৬১ |
৮১৪/.৫৪ | |
এলসি শ্রেণী | PS3569.A462 D75 |
পরবর্তী বই | ড্রিভেন |
ড্রাইভ হলো ২০০৫ সালে প্রকাশিত একটি উপন্যাস। যেটি লিখেছেন জেমস সালিস। এটি প্রথমে পয়জনড পেন প্রেস দ্বারা সেপ্টেম্বর ১, ২০০৫ সালে প্রকাশিত হয়। "ড্রিভেন" নামে এর একটি সিকুয়েল ২০১২ সালে প্রকাশিত হয়।[১]
এই উপন্যাসটি ২০১১ সালে একই নামে চলচ্চিত্রে রূপান্তরিত করা হয় যাতে অভিনয় করেন রায়ান গসলিং।
পটভূমি[সম্পাদনা]
বেশিরভাগ এরিজোনা এবং লস এঞ্জেলস এর গল্প যেখানে একজন পুরুষ যে দিনে একজন স্টান্ট ড্রাইভার এবং রাত্ব অপরাধীদের জন্য গাড়ি চালায়।
প্রকাশনা[সম্পাদনা]
ড্রাইভ মূলত ২০০২ এ সালিস এর লেখা নোয়ার এন্থলজি মেসারস অফ পয়জন এর একটি গল্পের পূর্নাঙ্গ রূপ।[২] উপন্যাসটি পয়জনড পেন প্রেস এর দ্বারা সেপ্টেম্বর ১, ২০০৫ সালে প্রকাশিত হয়েছে।[৩]
গ্রহণ[সম্পাদনা]
পাবলিশার্স উইকলি এটিকে সালিসের "এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তভাবে লেখা রহস্য উপন্যাস বলেছেন, ফ্রেঞ্চ নোয়ার জায়ান্ট এর কম্প্যাক্ট উত্তেজনাপূর্ণ রচনার সাথে তুলনা করার যোগ্য।"[৩]
নিউ ইয়র্ক টাইমস মেরিলিন স্টাসিও এর বলেছেন "নোয়ার ফিকশন এর একটি আদর্শ উদাহারণ।"[৪]
দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট এর স্কেনেজি লেখকের প্রশংসা করে বলেছেন "নতুন এবং চমকপ্রদ, এবং এটিকে সুন্দর কাজ বলে অভিহিত করেছেন যার কারনে আপনার মনে হবে অন্য লেখকদের তার কাছ থেকে শেখা উচিত।"[৫]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Wilwol, John (এপ্রিল ২৫, ২০১২)। "In Sequel To 'Drive,' Sallis Delivers A Thrill Ride"। NPR। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৫, ২০২০।
- ↑ Montgomery, David J. (ডিসেম্বর ২৭, ২০০৫)। "Gripping 'Drive' gives crime fiction a distinctive turn"। Boston.com। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৬, ২০২০।
- ↑ ক খ "Fiction Book Review: Drive by James Sallis"। Publishers Weekly। আগস্ট ১, ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৫, ২০২০।
- ↑ Taylor, Ihsan (অক্টোবর ১৫, ২০০৬)। "Paperback Row"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৫, ২০২০।
- ↑ Skenazy, Paul (সেপ্টেম্বর ২৫, ২০০৫)। "Seeing murder through the killer's eyes, not just those of the cops"। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৫, ২০২০।