ডায়ানা স্কারউইড

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ডায়ানা এলিজাবেথ স্কারউইড (ইংরেজি: Diana Elizabeth Scarwid; জন্ম: ২৭ আগস্ট ১৯৫৫) হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি ইনসাইড মুভস (১৯৮০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। পরের বছর তিনি মম্মি ডিয়ারেস্ট (১৯৮১) চলচ্চিত্রে বয়স্ক ক্রিস্টিনা ক্রফোর্ড চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি তার কর্মজীবনে সত্তরের অধিক চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন নাটকে কাজ করেছেন, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল প্রিটি বেবি (১৯৭৮), সিল্কউড (১৯৮৩), সাইকো থ্রি (১৯৮৬), এক্সট্রিমিটিজ (১৯৮৬), ব্রেন্ডা স্টার (১৯৮৯), এবং হোয়াট লাইজ বিনিথ (২০০০)। তিনি ১৯৯৫ সালে টেলিভিশন চলচ্চিত্র ট্রুম্যান-এ অভিনয় করে একটি এমি পুরস্কারে মনোনীত হয়েছেন।

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

স্কারউইড ১৯৫৫ সালের ২৭শে আগস্ট জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের স্যাভানা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাত পিতা অ্যান্থনি জন স্কারউইড (১৯১১-১৯৮৯) ও মাতা এলিজাবেথ (প্রদত্ত নাম: ফ্রিজেল, ১৯২০-২০০৬)। তার তিন ভাই রয়েছে। তার পরিবার দীর্ঘকাল জর্জিয়ার টাইবি আইল্যান্ডে বসবাস করত। ১৭ বছর বয়সে অভিনেত্রী হওয়ার লক্ষ্যে ডায়ানা জর্জিয়া ছেড়ে নিউ ইয়র্কে চলে যান। সেখানে তিনি আমেরিকান একাডেমি অব ড্রামাটিক আর্টসপেস বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে পড়াশোনা করেন এবং দ্বৈত প্রোগ্রামে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।[১]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

স্কারউইডের প্রথম কাজ টিল টেলিভিশন মিনি ধারাবাহিক গায়ানা ট্র্যাজেডি: দ্য স্টোরি অব জিম জোন্স (১৯৮০)। এতে তিনি শিলা ল্যাংট্রি চরিত্রে অভিনয় ক্রএন। এরপর তিনি প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র হানিসাকল রোজ (১৯৮০) চলচ্চত্রে জিন নামক পার্শ্ব ভূমিকায় অভিনয় করেন। তার প্রথম আলোচিত সাফল্য ছিল ইনসাইড মুভস। এতে একজন ওয়েস্ট্রেস চরিত্রে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[২] পরের বছর তিনি হলিউড কিংবদন্তি জোন ক্রফোর্ডের দত্তক কন্যা ক্রিস্টিনা ক্রফোর্ড চরিত্রে মম্মি ডিয়ারেস্ট (১৯৮১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এই কাজের জন্য তিনি সবচেয়ে বাজে পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে রাসবেরি পুরস্কার লাভ করেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Diana Scarwid biography and filmography"ট্রিবিউট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "The 53rd Academy Awards - 1981"অস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]