বিষয়বস্তুতে চলুন

ডাঁশ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ডাঁশ
সেফেনেমিয়া স্টিমুলেটর
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস e
জগৎ/রাজ্য: অ্যানিম্যালিয়া (Animalia)
পর্ব: আর্থ্রোপোডা (Arthropoda)
শ্রেণি: ইনসেক্টা (Insecta)
বর্গ: ডিপ্টেরা (Diptera)
(শ্রেণিবিহীন): Eremoneura
(শ্রেণিবিহীন): Cyclorrhapha
Section: Schizophora
Subsection: Calyptratae
মহাপরিবার: Oestroidea
পরিবার: Oestridae
লিচ, ১৮১৫
Subfamilies

ডাঁশ, ডাঁশপোকা বা ডাঁশমাছি হলো Diptera বর্গের Nematocera উপবর্গভুক্ত এক ধরনের হালকা গড়নের, দুটি ডানাবিশিষ্ট মাছি প্রজাতি।

বৈশিষ্ট্য

[সম্পাদনা]

ডাঁশ পোকার লার্ভা মূলত স্তন্যপায়ী প্রাণীদের দেহে একটি অন্তর্নিহিত পরজীবী হিসেবে বসবাস করে। ওস্ট্রাইডা গোত্রের এই পোকা স্তন্যপায়ী প্রাণীদের দেহে একসাথে সর্বোচ্চ ৩০টি ডিম পাড়ে যা থেকে লার্ভা সৃষ্টি হয় এবং চামড়ার নিচে বসবাস শুরু করে। তবে কয়েক প্রজাতির ডাঁশের লার্ভা অন্ত্রের মধ্যেও বড় হয়। ঘোড়া বা গরুর মতো প্রাণীর ক্ষেত্রে ব্যাপারটা আরো একটু জটিল হয় যখন ডাঁশ গিয়ে এদের নাকের ভেতরে ডিম পেরে আসে। আরো ভয়ানক ব্যাপার হচ্ছে ৩০ দিন পরই ত্বকের ভেতরে লার্ভার নড়াচড়া অনুভব করতে পারে ধারক প্রাণীটি! ৬০ দিনের মধ্যেই লার্ভার প্রয়োজনীয় বেড়ে ওঠার পর্ব শেষ হয় এবং বিভিন্ন উপায়ে পোষক দেহ ত্যাগ করে। এদের কামড়ে নানাবিধ ত্বকীয় রোগ হয়।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]