চিবা বন্দর
চিবা বন্দর 千葉港 | |
---|---|
![]() Southeast view from Chiba Port Tower | |
অবস্থান | |
দেশ | Japan |
অবস্থান | Chiba Prefecture |
স্থানাঙ্ক | ৩৫°৩৬′২৭″ উত্তর ১৪০°০৬′১৪″ পূর্ব / ৩৫.৬০৭৬২৭° উত্তর ১৪০.১০৩৮৩৬° পূর্ব |
বিস্তারিত | |
চালু | ১৯৫৩ |
পরিচালনা করে | Chiba Prefecture |
জমির আয়তন | ২৪,৮০০ hectare (৬১,০০০ একর) |
পরিসংখ্যান | |
জলযানের আগমন | ৬৫,২০০ |
বার্ষিক কার্গো টন | 166,964,000 metric revenue tons |
বার্ষিক কন্টেইনারের আয়তন | 41,780 twenty-foot equivalent units (TEU) |
ওয়েবসাইট http://www.pref.chiba.lg.jp/cs-chiba-k/index.html(জাপানি) |
চিবা বন্দর (千葉 港 চিব-কো) টোকিও উপসাগর বা টোকিও বেয়ের অভ্যন্তরের চিবা প্রশাসনিক অঞ্চল বা চিবা প্রিফেকচারে অবস্থিত জাপানের বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর। বন্দরটি ২৪,৮০০ হেক্টর (৬১,০০০ একর) জমির সঙ্গে ইচিকাওয়া, ফোনাবাশী, নারাসিনো, চিবা, ইছিহারা ও সডগৌর শহর জুড়ে বিস্তৃত।[১][২]
অবস্থান
[সম্পাদনা]বন্দরটি জাপানের চিবা প্রশাসনিক অঞ্চলে টোকিও উপসাগরের তীরে অবস্থিত। বন্দরটি ৩৫.৬০ ডিগ্রি উত্তর থেকে ১৪০.১০ ডিগ্রি পূর্বে গড়ে উঠেছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]কামাকুরা কাল থেকে এই অঞ্চলে বন্দরের কার্যকলাপ বিদ্যমান ছিল। ইডোর সময়কালের শেষে বন্দরটি লৌহ এবং শস্যকে ইয়োকোহামার বন্দরের সাথে সক্রিয় বাণিজ্য করেছিল। বন্দর সুবিধার জন্য ভূমি পুনর্বিন্যাস ১৯১০ সালে শুরু হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বায়ু বোমা বিস্ফোরণে বন্দর ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। আগস্ট ১৯৫৩ সালে চিবার আধুনিক বন্দর চালু হয় এবং যুদ্ধের পর আমদানি / রপ্তানি অর্থনীতির নির্মাণে একটি বড় ভূমিকা পালন করে। [২] বন্দর কিয়োয়ো শিল্পকেন্দ্রের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠে।
পোতাশ্রয়
[সম্পাদনা]বন্দরটি প্রকৃতিক পোতাশ্রয়ে গড়ে উঠেছে। বন্দরটিতে পোতাশ্রয়সহ প্রায় ২৪,০০০ হেক্টরের বেশি জমি রয়েছে। বন্দরটিতে বাল্ক , তরল পন্যের পাশাপাশি কন্টেইনার পন্য পরিবহন করার অত্যাধুনীক ব্যবস্থা রয়েছে।
জাহাজী মাল
[সম্পাদনা]চিবা বন্দর বছরে ১৬৬,৯৬৪,০০০ টন পণ্যসম্ভার পরিচালনা করে, যা জাহাজে হ্যান্ডলিংয়ের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। বন্দরটি ৪১,৭৮০ টিইউ, কন্টেইনার পরিবহন করে বন্দরটি জাপানের অষ্টম বৃহত্তম কন্টেইনার বন্দর।বন্দরটি বছরে ৬৫,২০০ টি জাহাজ পরিচালনা করে। তার কারিগরি অংশ ৯৪% প্রকৃতির শিল্প। [৩] এটি ক্রুড পেট্রোলিয়াম, তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এবং অন্যান্য তেল পণ্য আমদানি করে এবং রাসায়নিক ও ইস্পাত পণ্য এবং যানবাহনগুলি রপ্তানি করে। [৪]
আমদানি রপ্তানি
[সম্পাদনা]বন্দরটি শিল্প এলাকার মধ্যে অবস্থিত। ফলে বন্দরটি শিল্প এলাকার সঙ্গে বহিঃবিশ্বের যোগ সূত্র হয়ে উঠেছে। বন্দরটি প্রতি বছর খনিজ থেল, প্রাকৃতিক গ্যাস ছাড়ার অন্যান পেট্রোলিয়াম দ্রব্য আমদানি করে। বন্দরটির প্রধান রপ্তানি পন্য হল- রাসায়নিক দ্রব্য, ইস্পাত ও জাহাজ।
ম্যানেজমেন্ট
[সম্পাদনা]চিবা বন্দর আঞ্চলিক প্রশাসন সরকার বা প্রিফেকচারাল সরকার দ্বারা পরিচালিত হয়, এবং সারা বছর ধরে প্রতিটি ঋতুতে খোলা থাকে বন্দরটি। বন্দরটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ইছছারা ও সডগৌরে শাখা অফিসে চিব্বার শহর চুওকু ওয়ার্ডে অবস্থিত। জেআর ইস্ট কেইও লাইন (১ কিলোমিটার (০.৬২ মাইল)) এর মাধ্যমে বন্দরটি রেলপথ ব্যবহার করে এবং বন্দর থেকে নরিতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ৩০ কিলোমিটার (১৯ মাইল) দূরে অবস্থিত
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Lloyd's list ports of the world. London: Informa Pub. Group, 2011. P. 738-739.
- ↑ ক খ "千葉港" [Port of Chiba]। Dijitaru daijisen (Japanese ভাষায়)। Tokyo: Shogakukan। ২০১২। ওসিএলসি 56431036। ২০০৭-০৮-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-১৫।
- ↑ "The Port of Chiba"। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ Ports & terminals guide. Redhill, Surrey, United Kingdom: IHS Fairplay, 2011. P. 2-1066-2-1067.