চিত্র:শ্যাম সুন্দর মন্দির 2.jpg

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। মূল পাতাটি দেখতে ক্লিক করুন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

পূর্ণ রেজোলিউশন(২,১১৬ × ৩,৪৬৭ পিক্সেল, ফাইলের আকার: ২.৮৪ মেগাবাইট, এমআইএমই ধরন: image/jpeg)

এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। সেখানের বর্ণনা পাতার বিস্তারিত নিম্নে দেখানো হলো। (সম্পাদনা)
উইকিমিডিয়া কমন্স, মুক্ত লাইসেন্সযুক্ত মিডিয়ার একটি ভান্ডার। আপনি সাহায্য করতে পারেন

সারাংশ

বিবরণ
বাংলা: শ্যাম সুন্দর মন্দির
এই ছবিটি বাংলাদেশের একটি স্তম্ভের যার শনাক্তকারী আইডি নং হচ্ছে
BD-D-58-16
তারিখ
উৎস নিজের কাজ
লেখক Sumon rangpur
ক্যামেরার অবস্থান২২° ৫২′ ৩৫.৪৫″ উত্তর, ৮৮° ৫৯′ ০৭.৬৮″ পূর্ব Kartographer map based on OpenStreetMap.এটি এবং অন্যান্য ছবি তাদের অবস্থানের উপর: ওপেনস্ট্রিটম্যাপinfo

সোনাবাড়িয়া৷ সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী একটি জনপদ। যেখানে ব্রিটিশ আমলে জমিদারী শাসনের নিদর্শন এ আমলেও বিদ্যমান। এমনই প্রাচীন ঐতিহ্যের এক কঙ্কাল-রুপ হচ্ছে সোনাবাড়িয়া মঠ মন্দির। কেউ বলে 'শ্যাম সুন্দর নবরত্ন মন্দির', কারো চোখে তা 'দুর্গামন্দির', কেউবা চিনে একে 'শিবমন্দির' রুপে৷

তিনতলা বিশিষ্ট, প্রায় ৬০ ফুট উঁচু শ্যামসুন্দর মন্দিরটি দাঁড়িয়ে আছে কোনোমতে। এই ঐতিহাসিক মঠ মন্দিরটি টেরাকোটা ফলক খচিত, পোড়ামাটির ইটের গায়ে সংস্কৃত বা অসমীয় ভাষায় (অনুমান করি) কিছু লেখাও চোখে পড়ে৷

সাতক্ষীরা জেলার পোর্টালে যে ইতিহাস আছে, তা হলো- বাংলা ১২০৮ সালে রানী রাশমনি এই মঠ মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। সোনাবাড়িয়ার এক বেলগাছ তলায় রাতের আঁধারে মাঠি ফুঁড়ে বের হয় একাধিক শিব মূর্তি। রানী রাশমনি স্বপ্নে আদিষ্ঠ হয়ে স্নানের সময় ভাসমান পাথরের শিবমূর্তি উদ্ধার করে এ মঠ মন্দির নির্মাণ করেন।

আর একটা জনশ্রুতি আছে৷ তা হলো- প্রাচীনকালে বৌদ্ধধর্ম প্রচারকালে গৌতম বুদ্ধের অনুসারীরা এখানে মঠ মন্দির তৈরি করেন। কিন্তু, ধর্মের প্রচার ও প্রসারে তেমন সুবিধা করতে না পেরে তারা সোনাবাড়িয়া ত্যাগ করেন। ফলে, মঠ মন্দিরটি কিছুকাল পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকে। পরে, এটিকে পুন:নির্মাণ করে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা মন্দিরে রূপান্তরিত করে। এখন অবশ্য কোনো ধর্মেরই চর্চা হয় না৷ বরং, অভ্যন্তরে ঢুকে মনে হয়েছে, এখানে এলাকার পোলাপানের গঞ্জিকা চর্চা চলে নিয়মিত৷

ইতিহাস যাই হোক না কেন, খোলা চোখে দেখলে একে বৃহত্তর যশোর ও খুলনা অঞ্চলের অন্যান্য শিবমন্দিরগুলোর আটচালা অবয়বের সাথে মিলানো যায় না৷

জংলা বাগানে ঘেরা মন্দিরটি দৈর্ঘ্যে ২০ ফুট, আর প্রস্থে ১৫ ফুট। মন্দিরের সামনে আছে ছোট্ট একটি পুকুর। প্রবেশ মুখে একটি তোরণ আছে এখনো৷ পোর্টাল বলে, মন্দিরের পূর্ব পাশ দিয়ে উত্তর- দক্ষিণে লম্বা ১২টি ঘরে ছিল ১২টি শিবলিঙ্গ। এছাড়াও মূল মঠ মন্দিরের দোতলায় ঝুলন্ত দোলনায় থাকত সোনার রাধাকৃষ্ণ মূর্তি। যদিও সব গিয়েছে তস্করদের দখলে, শুধু নিরবে কাঁদে হারানো ইতিহাস৷

লাইসেন্স প্রদান

আমি, এই কাজের স্বত্বাধিকারী, এতদ্দ্বারা আমি এই কাজকে নিম্ন বর্ণিত লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করলাম:
w:bn:ক্রিয়েটিভ কমন্স
স্বীকৃতিপ্রদান একইভাবে বণ্টন
এই ফাইলটি ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন-শেয়ার অ্যালাইক ৪.০ আন্তর্জাতিক লাইসেন্সের আওতায় লাইসেন্সকৃত।
আপনি স্বাধীনভাবে:
  • বণ্টন করতে পারেন – এ কাজটি অনুলিপি, বিতরণ এবং প্রেরণ করতে পারেন
  • পুনঃমিশ্রণ করতে পারেন – কাজটি অভিযোজন করতে পারেন
নিম্নের শর্তাবলীর ভিত্তিতে:
  • স্বীকৃতিপ্রদান – আপনাকে অবশ্যই যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করতে হবে এবং কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যেকোনো যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে এটি করতে পারেন। কিন্তু এমন ভাবে নয়, যাতে প্রকাশ পায় যে লাইসেন্সধারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
  • একইভাবে বণ্টন – আপনি যদি কাজটি পুনঃমিশ্রণ, রুপান্তর, বা এর ওপর ভিত্তি করে নতুন সৃষ্টিকর্ম তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান একই লাইসেন্স বা একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে।


ক্যাপশন

এই ফাইল কি প্রতিনিধিত্ব করছে তার এক লাইন ব্যাখ্যা যোগ করুন

এই ফাইলে চিত্রিত আইটেমগুলি

যা চিত্রিত করে

ফাইলের ইতিহাস

যেকোনো তারিখ/সময়ে ক্লিক করে দেখুন ফাইলটি তখন কী অবস্থায় ছিল।

তারিখ/সময়সংক্ষেপচিত্রমাত্রাব্যবহারকারীমন্তব্য
বর্তমান০৫:৫০, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮০৫:৫০, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮-এর সংস্করণের সংক্ষেপচিত্র২,১১৬ × ৩,৪৬৭ (২.৮৪ মেগাবাইট)Sumon rangpurUser created page with UploadWizard

নিচের পৃষ্ঠা(গুলো) থেকে এই ছবিতে সংযোগ আছে:

অধি-উপাত্ত