চিত্র:বেতিয়ারা শহীদ স্মৃতিসৌধ.jpg

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। মূল পাতাটি দেখতে ক্লিক করুন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

পূর্ণ রেজোলিউশন(৫,১৮৪ × ৩,৪৫৬ পিক্সেল, ফাইলের আকার: ৮.৭৯ মেগাবাইট, এমআইএমই ধরন: image/jpeg)

এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। সেখানের বর্ণনা পাতার বিস্তারিত নিম্নে দেখানো হলো। (সম্পাদনা)
উইকিমিডিয়া কমন্স, মুক্ত লাইসেন্সযুক্ত মিডিয়ার একটি ভান্ডার। আপনি সাহায্য করতে পারেন

সারাংশ

বিবরণ
বাংলা: একাত্তর সালের ১১ নভেম্বর ঐতিহাসিক বেতিয়ারা শহীদ দিবস বাঙালির ইতিহাসে ঐতিহ্যবাহী গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরোচিত ভূমিকা পালন করে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের যৌথ গেরিলা বাহিনী। ১৯৭১ সালের এই দিনে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের প্রশিক্ষিত গেরিলা বাহিনীর একটি গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রবেশের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রামের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে বেতিয়ারা নামক স্থানে শহীদ হন নয়জন বীর মুক্তিযোদ্ধা : শহীদ নিজামউদ্দিন আজাদ, শহীদ সিরাজুম মুনীর জাহাঙ্গীর, শহীদ বশির মাস্টার, শহীদ শহীদুল্লাহ্ সাউদ, শহীদ আবদুল কাইউম, শহীদ আওলাদ হোসেন, শহীদ আবদুল কাদের, শহীদ মোহাম্মদ শফিউল্লাহ।

এই সম্মুখ যুদ্ধে গেরিলা বাহিনীর হতাহতের পাশাপশি পাকিস্তানি বাহিনীর অনেকে মৃত্যুবরণ করে ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়। যা আজও আমাদের মুক্তির সংগ্রামের ইতিহাসে উজ্জ্বল হয়ে আছে। এমনই অসংখ্য গেরিলা যুদ্ধ, সম্মুখ যুদ্ধ, মিত্র বাহিনীর সঙ্গে সম্মিলিত যুদ্ধের মধ্য দিয়েই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনীর আত্নসমর্পন ও ঐতিহাসিক সশস্ত্র বিজয়ের মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

স্থানীয় মানুষ ধানক্ষেত থেকে শহীদদের লাশ উদ্ধার করে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে সমাহিত করেন। ২৮ নভেম্বর ১৯৭১ চৌদ্দগ্রামের জগন্নাথদীঘি অঞ্চল শত্রুমুক্ত হওয়ার পর এই বীরদের গণকবরের ওপর স্বাধীন বাংলার লাল-সবুজের পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং পাশেই নির্মিত হয় শহীদ স্মৃতিসৌধ। সর্বশেষ ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে মহাসড়ক পুনর্নির্মাণকালে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে আধুনিক শৈলীতে গণকবরটি পাকা করে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়।

প্রতি বছর ১১ নভেম্বর শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে বেতিয়ার দিবস পালন করা হয়। বেতিয়ারা প্রান্তরে সেই রাতে অংশগ্রহণকারী মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদদের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সবার কাছে দিনটির গুরুত্ব বিশেষ আবেগ ও অনুভূতির। বেতিয়ারা দিবস স্মৃতি চিরন্তন হয়ে আমাদের উজ্জীবিত করে যাবে অনন্তকাল।

এই দিনটি সব মানুষের মিলনমেলায় পরিণত হয়। সহযোদ্ধারা রণাঙ্গনের স্মৃতিচারণের পাশাপাশি শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

বেতিয়ারার বর্তমান অনন্য শিল্পসৌন্দর্যময় স্মৃতি সৌধটির কিয়দংশের ক্ষতিগ্রস্ত নির্মাণটুকু যতদ্রুত সংস্কার করা সম্ভব হয় শহীদ স্মৃতি ততই অমস্নান থাকবে।
তারিখ ২০১৫-০৩-২৮
উৎস নিজের কাজ
লেখক Betiara

লাইসেন্স প্রদান

আমি, এই কাজের স্বত্বাধিকারী, এতদ্দ্বারা আমি এই কাজকে নিম্ন বর্ণিত লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করলাম:
w:bn:ক্রিয়েটিভ কমন্স
স্বীকৃতিপ্রদান একইভাবে বণ্টন
এই ফাইলটি ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন-শেয়ার অ্যালাইক ৪.০ আন্তর্জাতিক লাইসেন্সের আওতায় লাইসেন্সকৃত।
আপনি স্বাধীনভাবে:
  • বণ্টন করতে পারেন – এ কাজটি অনুলিপি, বিতরণ এবং প্রেরণ করতে পারেন
  • পুনঃমিশ্রণ করতে পারেন – কাজটি অভিযোজন করতে পারেন
নিম্নের শর্তাবলীর ভিত্তিতে:
  • স্বীকৃতিপ্রদান – আপনাকে অবশ্যই যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করতে হবে এবং কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যেকোনো যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে এটি করতে পারেন। কিন্তু এমন ভাবে নয়, যাতে প্রকাশ পায় যে লাইসেন্সধারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
  • একইভাবে বণ্টন – আপনি যদি কাজটি পুনঃমিশ্রণ, রুপান্তর, বা এর ওপর ভিত্তি করে নতুন সৃষ্টিকর্ম তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান একই লাইসেন্স বা একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে।

ক্যাপশন

এই ফাইল কি প্রতিনিধিত্ব করছে তার এক লাইন ব্যাখ্যা যোগ করুন

এই ফাইলে চিত্রিত আইটেমগুলি

যা চিত্রিত করে

ফাইলের ইতিহাস

যেকোনো তারিখ/সময়ে ক্লিক করে দেখুন ফাইলটি তখন কী অবস্থায় ছিল।

তারিখ/সময়সংক্ষেপচিত্রমাত্রাব্যবহারকারীমন্তব্য
বর্তমান০৯:১৫, ১৪ নভেম্বর ২০১৬০৯:১৫, ১৪ নভেম্বর ২০১৬-এর সংস্করণের সংক্ষেপচিত্র৫,১৮৪ × ৩,৪৫৬ (৮.৭৯ মেগাবাইট)BetiaraCross-wiki upload from bn.wikipedia.org

নিচের পৃষ্ঠা(গুলো) থেকে এই ছবিতে সংযোগ আছে:

অধি-উপাত্ত