চিত্র:উলানিয়া জমিদার বাড়ি জামে মসজিদ.jpg

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। মূল পাতাটি দেখতে ক্লিক করুন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

পূর্ণ রেজোলিউশন(৩,৭৬৪ × ৩,০০০ পিক্সেল, ফাইলের আকার: ৮.১৮ মেগাবাইট, এমআইএমই ধরন: image/jpeg)

এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। সেখানের বর্ণনা পাতার বিস্তারিত নিম্নে দেখানো হলো। (সম্পাদনা)
উইকিমিডিয়া কমন্স, মুক্ত লাইসেন্সযুক্ত মিডিয়ার একটি ভান্ডার। আপনি সাহায্য করতে পারেন

সারাংশ

বিবরণ
বাংলা: পঞ্চদশ সালের গোড়ার কথা এতদ অঞ্চল ছিল মগ-পর্তুগীজ জলদস্যুদের আক্রমনে পর্যুদস্ত। এই মগ হার্ম্মাদদের প্রধান কেন্দ্র ছিল চট্টগ্রাম-সন্দ্বীপ। অতঃপর এদের দমনের উদ্দেশে মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেব সুবেদার শায়েস্তা খানকে পাঠান। শায়েস্তা খান তার পুত্র উমেদ খান ও বিশাল রনতরী সৈন্য গোলাবারুদ নিয়ে জলদস্যু প্রতিহত করতে এগিয়ে আসেন। মেহেন্দিগঞ্জের গোবিন্দপুরে কেল্লা তৈরী করা হল। স্থানীয়ভাবে যা সংগ্রাম কেল্লা নামে পরিচিত ছিল। এই অভিযানে মো. হানিফ নেতৃত্ব দিয়ে বীরত্ব প্রদর্শন করেন। মগ-পর্তুগীজ-হার্ম্মাদরা বিতারীত হলেন। কিন্তু পারস্য বংশোদূত হানিফ খান এদেশে ভালোবেশে থেকে গেলেন। মো. হানিফের এক কন্যা সন্তান ছিল।

মো. হানিফের ভ্রাতস্পুত্র ও জামাতা এবং উত্তরাধিকারী শেখ মো. হাবিজ পরবর্তিকালে সংগ্রাম কেল্লা থেকে সামান্য পশ্চিমে উলানিয়া অঞ্চলে এসে বসবাস করেন। মো. হাবিজের পুত্র শেখ মোঃ সদরুদ্দিনের আমলেই মূলত উলানিয়া জমিদারি প্রতিষ্ঠিত হয়। তার ৩ পুত্র ছিল। এরা হলেন- নয়া রাজা চৌধুরী, কালা রাজা চৌধুরী ও হাসান রাজা চৌধুরী। তাদের সময়েই বসত বাড়িটিকে উঁচু প্রাচীর ঘেড়া দুর্গের মত করে নির্মাণ করা হয়। এরপর বাড়ির প্রধান ফটকের পাশেই নির্মাণ করা হয় একটি মসজিদ। এটিই মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার উলানিয়া জামে মসজিদ নামে পরিচিত।

মসজিদটির বৈশিষ্ট

১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠার পর মসজিদটি কয়েকবার সংস্কার করা হলেও মূল অবয়ব এখনও অক্ষুন্ন রয়েছে। ৩ গম্বুজ বিশিষ্ঠ এই মসজিদটি অনেক অনেকটা তাজমহল আকৃতির। মসজিদের সামনে বাধানো চওরা, পুকুর রয়েছে। মূল গৃহের আগে লোহার ৬ খামের ওপর প্রতিষ্ঠিত জাফরির কাজ রয়েছে। এখানে বীমের ছাদ রয়েছে। মসজিদের তিনটি দরজা। মসজিদের ভিতরে একসাথে শতাধিক মুসল্লি নামাজ পড়তে পারে। মসজিদের আর একটি বৈশিষ্ট রয়েছে যা তাকে অন্য মসজিদের থেকে আলাদা করেছে। সেটি হলো মসজিদ গাত্রে শিলালিপি। এই মসজিদ গাত্রের পুরোনো শিলালিপীটি এখন আর নেই। তবে একই রকম শিলালিপী উৎকীর্ণ রয়েছে। মসজিদের বাহিরের গাত্রে চিনে মাটির টুকরা দিয়ে গড়া রয়েছে। মসজিদটি মূলত মোগলরীতিতে তৈরী। ভেতর ও বাহিরের গাত্রে জ্যামিতিক লতাপাতা ও ফলের নকশা রয়েছে।
এই ছবিটি বাংলাদেশের একটি স্তম্ভের যার শনাক্তকারী আইডি নং হচ্ছে
BD-A-06-29
তারিখ
উৎস নিজের কাজ
লেখক Shoeb33
অন্যান্য সংস্করণ

লাইসেন্স প্রদান

আমি, এই কাজের স্বত্বাধিকারী, এতদ্দ্বারা আমি এই কাজকে নিম্ন বর্ণিত লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করলাম:
w:bn:ক্রিয়েটিভ কমন্স
স্বীকৃতিপ্রদান একইভাবে বণ্টন
এই ফাইলটি ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন-শেয়ার অ্যালাইক ৪.০ আন্তর্জাতিক লাইসেন্সের আওতায় লাইসেন্সকৃত।
আপনি স্বাধীনভাবে:
  • বণ্টন করতে পারেন – এ কাজটি অনুলিপি, বিতরণ এবং প্রেরণ করতে পারেন
  • পুনঃমিশ্রণ করতে পারেন – কাজটি অভিযোজন করতে পারেন
নিম্নের শর্তাবলীর ভিত্তিতে:
  • স্বীকৃতিপ্রদান – আপনাকে অবশ্যই যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করতে হবে এবং কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যেকোনো যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে এটি করতে পারেন। কিন্তু এমন ভাবে নয়, যাতে প্রকাশ পায় যে লাইসেন্সধারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
  • একইভাবে বণ্টন – আপনি যদি কাজটি পুনঃমিশ্রণ, রুপান্তর, বা এর ওপর ভিত্তি করে নতুন সৃষ্টিকর্ম তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান একই লাইসেন্স বা একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে।


ক্যাপশন

এই ফাইল কি প্রতিনিধিত্ব করছে তার এক লাইন ব্যাখ্যা যোগ করুন

এই ফাইলে চিত্রিত আইটেমগুলি

যা চিত্রিত করে

ফাইলের ইতিহাস

যেকোনো তারিখ/সময়ে ক্লিক করে দেখুন ফাইলটি তখন কী অবস্থায় ছিল।

তারিখ/সময়সংক্ষেপচিত্রমাত্রাব্যবহারকারীমন্তব্য
বর্তমান১৭:৩০, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮১৭:৩০, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮-এর সংস্করণের সংক্ষেপচিত্র৩,৭৬৪ × ৩,০০০ (৮.১৮ মেগাবাইট)Shoeb33User created page with UploadWizard

নিচের পৃষ্ঠা(গুলো) থেকে এই ছবিতে সংযোগ আছে:

ফাইলের বৈশ্বিক ব্যবহার

নিচের অন্যান্য উইকিগুলো এই ফাইলটি ব্যবহার করে:

অধি-উপাত্ত