খসড়া:সুলতানপুর মাহতাবিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ,কুষ্টিয়া

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

সুলতানপুর মাহতাবিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়,বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের অভ্যন্তরে অবস্থিত বিদ্যালয়টি যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধিভুক্ত । বিদ্যালয়টির বর্তমান প্রধান শিক্ষক হলেন মোঃ আব্দুর রশিদ বিশ্বাস ।

বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট[সম্পাদনা]

http://www.sultanpurmhschool.edu.bd/

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বিদ্যালয়টির একটি দীর্ঘ এবং বর্ণাঢ্য ইতিহাস রয়েছে । সুলতানপুর মাহ্‌তাবিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ১৯৩০ সালে তৎকালীন বৃটিশ ভারতের নদীয়া জেলার অন্তর্গত কুষ্টিয়া মহকুমার বর্তমান কুষ্টিয়া জেলাধীন কুমারখালী উপজেলার ১ নং কয়া ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্গত বাড়াদী গ্রামে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী ও গৌরবমন্ডিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়কাল[সম্পাদনা]

অত্র বিদ্যালয়টি শিক্ষা বিস্তারে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতির সু্শিক্ষা, আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের লক্ষ্যে ঐতিহ্যবাহী এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের শিক্ষার উন্নয়নেও বিদ্যালয়টি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে।স্বাধীনতা-উত্তরকালে বাংলাদেশে শিক্ষার উন্নয়নেও বিদ্যালয়টি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। গ্রামাঞ্চলের ছেলে-মেয়েদের একমাত্র আশ্রয়স্থল হিসেবে কাজ করে । 


বর্তমান সময়ে[সম্পাদনা]

আজ, সুলতানপুর মাহতাবিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে একটি। বিদ্যালয়টিতে নতুন তিন তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন হয়েছে। ‍শিক্ষার মান আগের থেকে অনেক গুনে বেড়েছে । বর্তমান প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ বিশ্বাস ও ম্যানেজিং কমিটির সুযোগ্য সভাপতি জিয়াউল ইসলাম স্বপন এর তত্তাবধায়নে বিদ্যালয়টির অনেক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

সাম্প্রতিক অর্জন[সম্পাদনা]

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সুলতানপুর মাহতাবিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। এই বিদ্যালয়ের অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীরা বর্তমানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যাালয়ে পড়ালেখা করছে এবং অনেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে ভূমিকা রাখছে। সুলতানপুর মাহতাবিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় একটি সমৃদ্ধশালী প্রতিষ্ঠান যা তার শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিদ্যালয়টি ২১ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সুসজ্জিত, এবং এটি বাংলাদেশের শিক্ষার উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে প্রস্তুত।

অবকাঠামো[সম্পাদনা]

বর্তমানে এই বিদ্যালয়ে ১৫০০ এর বেশি শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত। বিদ্যালয়টিতে তিন তলা বিশিষ্ট একটি ভবন এবং দুই তলা বিশিষ্ট একটি ভবন রয়েছে।

বিভাগসমূহ[সম্পাদনা]

বর্তমানে ৩ টি বিভাগ চালু আছে।

  • বিজ্ঞান
  • মানবিক
  • ব্যবসায় শিক্ষা
শিক্ষকবৃন্দ[সম্পাদনা]
  • মোঃ আব্দুর রশিদ বিশ্বাস (প্রধান শিক্ষক)
  • এস.এম. আশরাফুল আলম হেলাল (সহকারী প্রধান শিক্ষক)
  • সমীরণ কুমার বিশ্বাস (সিনিয়র শিক্ষক)
  • বেগম রাশিদা খাতুন (সিনিয়র শিক্ষক)
  • মোছাঃ মাহবুবা রহমান (সহকারী শিক্ষক)
  • মোঃ শাফায়েত করিম (সহকারী শিক্ষক)
  • মোঃ মশিউর রহমান (সহকারী শিক্ষক)
  • মোঃ হারুন-অর- রশিদ (সহকারী শিক্ষক)
  • মোঃ আব্দুল ওহাব (সিনিয়র শিক্ষক)
  • মোঃ ওয়ালিউর রহমান (সহকারী শিক্ষক)
  • মোঃ আবু হায়াৎ উদ্দীন (ধর্মীয় শিক্ষক)
  • মোঃ রুহুল আমিন (সহকারী শিক্ষক)
  • মোছাঃ সোনালি ইয়াসমিন (সহকারী শিক্ষক)
  • মোছাঃ নার্গিস আক্তার (সহকারী শিক্ষক)
  • সুবল চন্দ্র বিশ্বাস (সিনিয়র শিক্ষক)
  • মোঃ রেজাউল হক (সহকারী শিক্ষক)
  • মোঃ মহিউদ্দিন খান (সহকারী শিক্ষক)
  • মোঃ শফিকুল ইসলাম (সহকারী শিক্ষক)
  • ফজলে নুর ডিকো (শরীরচর্চা শিক্ষক)
কর্মচারীবৃন্দ[সম্পাদনা]
  • মোঃ জাফর ইকবাল
  • মোঃ নাসির উদ্দিন
  • আব্দুল হালিম
  • শিউলি
  • মোঃ সামছদ্দিন খান
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী[সম্পাদনা]
  • ইমরান হোসেন
  • রাকিবুল
  • আব্দুল আলিম (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,ই.ই.ই.)

আরো সংযুক্ত হবে । কাজ চলমান.... । ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।