খন্দকার রকিবুল ইসলাম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

খন্দকার রকিবুল ইসলাম (জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৫৬; রাকিব নামে বেশি পরিচিত) হলেন একজন বাংলাদেশী সাবেক ফুটবলার। তিনি লেফট-ব্যাক হিসেবে খেলতেন।[১]

ক্লাব জীবন[সম্পাদনা]

১৯৭৩ সালে ঢাকা লিগে মোহামেডানের হয়ে অভিষেক ঘটে খন্দকার রকিবুল ইসলাম ওরফে রাকিবের। তিনি মোহামেডান দলের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন। দলটি ১৯৭৬ ও ১৯৭৬ সালে লীগ জিতেছিল। ১৯৭৭ সালে ২২ বছর বয়সে আগা খান গোল্ড কাপে সময় তাকে ঐ ক্লাবের অধিনায়ক করা হয়। ১৯৭৮ সালে রাকিব চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আবাহনী ক্রীড়া চক্রে যোগ দেন। আবাহনীতে থাকাকালীন তার দল লিগ শিরোপা জিততে ব্যর্থ হলেও ১৯৭৯ সালের আগা খান গোল্ডকাপে রাকিবের পারফরম্যান্স ছিল উল্লেখযোগ্য। ১৯৮১ সালে, তিনি ডিফেন্ডিং লীগ চ্যাম্পিয়ন দল বিজেএমসিতে যোগ দেন, তবে ১৯৮৩ সালে বিজেএমসির অবনমন হলে তিনি দলটিতে বেশি সময় থাকেন নি ও রহমতগঞ্জ এমএফএসে চলে আসেন। অবশ্য তিনি ১৯৯০ সালে বিজেএমসির হয়ে খেলে অবসর গ্রহণ করেন।[২][১]

অবসরের পর[সম্পাদনা]

অবসর নেওয়ার পর, রকিবুল ইসলাম বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের হয়ে কাজ করেছেন। ২০২১ সালে, তিনি বাফুফে এলিট ফুটবল একাডেমির একটি প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচি কাজ করেন। [৩]

পুরস্কার[সম্পাদনা]

২০১৬ সালে, খন্দকার রকিবুল ইসলাম বাংলাদেশী ফুটবলে তার দশকব্যাপী অবদানের জন্য জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পান।[৪]

অনার্স[সম্পাদনা]

মোহামেডান এসসি

পুরস্কার এবং প্রশংসা[সম্পাদনা]

  • ২০১৬ - জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ভূবনমোহিনী হাসির অধিকারী একজন মানুষের গল্প"ঢাকা টাইমস 
  2. "মাগুরার মাঠে অনেক খেলেছি-রকিব"মাগুরা প্রতিদিন। ২ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৩ 
  3. "কারো মুখে হাসি কারো চোখে কান্না খুদে ফুটবলার বাছাই চলছে"দৈনিক ইত্তেফাক। ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২১। 
  4. "জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পেলেন ৮৫ জন"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২৩