কিইমন
ধরন | দৈনিক সংবাদপত্র |
---|---|
ফরম্যাট | ট্যাবলয়েড |
মালিক | তথ্য মন্ত্রণালয় (বার্মা) (১৯৬৪-বর্তমান) |
সম্পাদক | ইউ থাং (১৯৫৭-৬৪) |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৫৭ |
ভাষা | বার্মিজ |
সদর দপ্তর | বোটাটাং ১১১৬১, ইয়াংগন, মিয়ানমার |
প্রচলন | ১৮০,০০০ [১] |
ওয়েবসাইট | www |
কিইমন (বর্মী: ကြေးမုံ) (দ্য মিরর ) মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বর্মি ভাষার দৈনিক পত্রিকা। মিয়ানমার এলিনের পাশাপাশি কাইমন হ'ল দেশের বার্মিজ ভাষার দুটি জাতীয় সংবাদপত্রের মধ্যে একটি। কিইমন মানুষের আগ্রহের গল্প বেশি প্রকাশ করে, যেখানে মিয়ানমার এলিন সরকারী প্রচারেই বেশি আগ্রহী।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
মিয়ানমারের সংসদীয় গণতন্ত্রের সময় এবং ফ্রি মিডিয়ার সময় (১৯৪৮ - ১৯৬২) সাংবাদিক ইউ থাং ১৯৫৭ সালে ইয়াঙ্গুনে কাইমন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। দৈনিকটি সেই সময়কার সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া সংবাদপত্র ছিল যার সঞ্চালন ছিল ৯০,০০০। [২][৩] ১৯৬২ সালের মার্চ মাসে জেনারেলের নে উইনের সামরিক সরকার ক্ষমতা দখল করার পরে মিডিয়াতে ফাটল ধরেছিলেন এবং ১৯৬৪ সালে কিইমন সহ সমস্ত দৈনিক পত্রিকা জাতীয়করণ করেছিলেন। [৪] (জেনারেল সম্পর্কে ইউ থাংয়ের প্রকাশ্য সমালোচনার কারনে তাঁকে ১৯৬৪ সালে কারাবরণ করতে হয়েছিল)
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Pecotich, Anthony and Clifford J. Shultz (২০০৬)। Handbook of Markets and Economies। M.E. Sharpe। পৃষ্ঠা 472। আইএসবিএন 978-0-7656-0972-4। আইএসবিএন ০-৭৬৫৬-০৯৭২-X।
- ↑ Min Lwin (২০০৮-০৫-০৪)। "Journalist Kyemon U Thaung Dies in US Exile"। The Irrawaddy। The Irrawaddy Media Group। ২০০৮-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Myanmar Media, Press reference.
- ↑ Bertil Lintner। "Access to Information: The Case of Burma" (পিডিএফ)। Asia Pacific Media Services। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২।