ওয়েন্টওয়ার্থ বিউমন্ট, ৩য় ভিসকাউন্ট অ্যালেনডেল

ওয়েন্টওয়ার্থ হুবার্ট চার্লস বিউমন্ট, ৩য় ভিসকাউন্ট অ্যালেনডেল (১২ সেপ্টেম্বর ১৯২২ - ২৭ ডিসেম্বর ২০০২) একজন ব্রিটিশ সমকক্ষ, রয়্যাল এয়ার ফোর্স অফিসার এবং রেসের ঘোড়া প্রজননকারী ছিলেন।

জীবনের প্রথমার্ধ

অ্যালেনডেলের জন্ম ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২২-এ দ্বিতীয় ভিসকাউন্ট অ্যালেন্ডেল, একজন দরবারী এবং তার স্ত্রী ভায়োলেট সিলির কাছে। তার পিতার পিতা ছিলেন ১ম ভিসকাউন্ট অ্যালেন্ডেল, একজন রাজনীতিবিদ, এবং তার মায়ের পিতা ছিলেন স্যার চার্লস সিলি, ২য় ব্যারোনেট, তিনিও একজন রাজনীতিবিদ। তিনি তার আগের বছরগুলো ইয়র্কশায়ারের ওয়েকফিল্ডের কাছে ব্রেটন হলের পারিবারিক আসনে কাটিয়েছেন। তিনি একজন দুর্ঘটনা প্রবণ শিশু ছিলেন এবং তার অনেক কাছাকাছি মৃত্যুর অভিজ্ঞতা ছিল: ১৯২৭ সালে একটি বাড়িতে আগুন থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়েছিল, ১৪ বছর বয়সে তার স্নানের সময় একটি বাতি পড়ে যাওয়ার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অস্থায়ীভাবে পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন এবং ১৫ বছর বয়সে কবুতরের সময় নিজেকে গুলি করেছিলেন বন্ধুদের সাথে শুটিং। তিনি বার্কশায়ারের ইটনের একটি পাবলিক স্কুল ইটন কলেজে শিক্ষিত হন।

কর্মজীবন

অ্যালেনডেল তার স্কুলে পড়া শেষ করার পর ১৯৪০ সালে রয়্যাল এয়ার ফোর্স ভলান্টিয়ার রিজার্ভে (RAFVR) যোগ দেন। ১৯৪২ সালে যুদ্ধবন্দী হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি স্পিটফায়ারে ৭১টি মিশন উড়িয়েছিলেন। ৩১ মে, তিনি নেদারল্যান্ডের উপকূলে একটি জাহাজে আক্রমণ করেছিলেন, গুলি করে গুলি করার আগে। দুর্ঘটনায় তার পায়ে আহত হওয়ার কারণে, তাকে বন্দী করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং জার্মানির যুদ্ধবন্দী শিবির স্টালাগ লুফট III- এ নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি ১৬ জুলাই ১৯৪২ তারিখে ফ্লাইং অফিসার (যুদ্ধের সারাংশ) এবং ১৬ জুলাই ১৯৪৩-এ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট (যুদ্ধের মূল বিষয়) পদে উন্নীত হন। ১৯৪৪ সালের মার্চ মাসে, স্ট্যালাগ লুফট III থেকে গ্রেট এস্কেপ ঘটেছিল। পায়ে আঘাতের কারণে তিনি নিজে পালানোর সাথে জড়িত ছিলেন না, তবে মানচিত্র তৈরির দলের অংশ ছিলেন। যুদ্ধবন্দী হিসাবে তিন বছর অতিবাহিত করার পর, ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির পর তিনি মুক্তি পান।