এশীয় শাহী ঈগল
এশীয় শাহী ঈগল | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | পক্ষী |
বর্গ: | Accipitriformes |
পরিবার: | Accipitridae |
গণ: | Aquila |
প্রজাতি: | A. heliaca |
দ্বিপদী নাম | |
Aquila heliaca (Savigny, ১৮০৯) | |
Aquila heliaca এর আবাস্থল:
আবাস অঞ্চল শীতকালীন অঞ্চল |
এশীয় শাহী ঈগল (বৈজ্ঞানিক নাম: Aquila heliaca) এক ধরনের বৃহৎ শিকারী পাখি। এরা পূর্বাঞ্চলীয় শাহী ঈগল নামেও পরিচিত।
আবাসস্থল
[সম্পাদনা]এটি দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ, পশ্চিম ও মধ্য এশিয়ায় প্রজাতি। উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় আফ্রিকা এবং দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ায় শীতে পরিযায়ী হয়ে আসে। নিপীড়ন, বাসস্থান ধ্বংস হয়ে যাওয়া এবং শিকারের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী এর সংখ্যা অনেক কমে এসেছে এবং হ্রাস পাচ্ছে। তাই ১৯৯৪ সাল থেকে আইআইসিএন সংকটাপন্ন হিসাবে লাল তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।[১]
গঠন
[সম্পাদনা]স্ত্রী-পুরুষ পাখির চেহারা অভিন্ন।এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৭২-৯০ সেন্টিমিটার। গড় ওজন ২.৪৫-৪.৫৫ কেজি। মাথার পেছনে খোঁচা খোঁচা পালক রয়েছে। দেহের সব পালক গাঢ় বাদামির সঙ্গে অসংখ্য সাদা ফুটকি। লেজ কালো এবং উড়ার পালক কালচে গাঢ় বাদামি। দেহতল গাঢ় বাদামির সঙ্গে কদম ফুলের মতো সাদা দাগ দেখা যায়। ঠোঁট বড়শির মতো বাঁকানো, অগ্রভাগ কালো, বাকি অংশ হলুদ এবং ঠোঁটের কিনারা হলুদ চামড়ায় আবৃত।[২]
স্বভাব
[সম্পাদনা]বিশাল আকৃতির বাসা বেঁধে থাকে। উঁচু গাছের ওপর সরু ডালপালা বিছিয়ে বৃহৎ আকারের বাসা বাঁধে, এটি অগোছালো ধরনের হয়ে থাকে। এর প্রজনন মৌসুম মার্চ থেকে এপ্রিল। একবারে ডিম পাড়ে ২-৩টি। ডিম ফুটতে সময় লাগে ৪১ থেকে ৪৩ দিন। অঞ্চলভেদে প্রজনন মৌসুমের হেরফের রয়েছে। এদের প্রধান খাবার মাছ, ইঁদুর, সরীসৃপ ও ছোট পাখি।
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
Museum specimen
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;iucn
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ আলম, শাইন (মার্চ ২৯, ২০১৮)। "বৃহৎ ঈগল"। ২৬ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৬, ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- {{{2}}} ভিডিও, আলোকচিত্র ও ডাক, the Internet Bird Collection
- Interactive range map of Aquila heliaca at IUCN Red List maps
- Audio recordings of Eastern imperial eagle on Xeno-canto.