কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, শেরপুর
নীতিবাক্য | জ্ঞানই শক্তি |
---|---|
ধরন | সরকারি |
অধ্যক্ষ | মোঃ সাইফুল আজম খান (ভারপ্রাপ্ত) |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৮ |
শিক্ষার্থী | ১৭০০+ |
ঠিকানা | হাসপাতাল রোড, গৃর্দ্দানারায়ণপুর, শেরপুর-২১০০ , বাংলাদেশ |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
সংক্ষিপ্ত নাম | ATI Sherpur |
ওয়েবসাইট | ati |
কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট শেরপুর বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষা বোর্ড আওতাধীন একটি শীর্ষস্থানীয় ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি শেরপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৫৭ সালে শেরপুর জেলার গৃর্দ্দানারায়ণপুর এলাকায় প্রায় ৪৩ একর জমিতে এই ইনস্টিটিউটের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ১৯৫৮ সালে এখানে এক বছর মেয়াদী কৃষি ডিপ্লোমা কোর্স চালু করা হয়। এরপর ১৯৮৭ সালে ২ বছর মেয়াদী এবং ১৯৮৯ সালে ৩ বছর মেয়াদী কৃষি ডিপ্লোমা কোর্স (বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে) চালু হয়।[১]
ছাত্র ও ছাত্রীবাস
[সম্পাদনা]ছাত্রদের আবাসনের জন্য কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, শেরপুরে তিন তলা বিশিষ্ট একটি অত্যাধুনিক ছাত্রাবাস রয়েছে। ছাত্রাবাসটিতে একটি কমন রুম, একটি ডাইনিং রুম, একটি অফিস কক্ষ ও ছাত্রদের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক কক্ষ রয়েছে। ছাত্রাবাসের সামনে একটি সুবিশাল খেলার মাঠ রয়েছে। ছাত্রাবাসটিতে বর্তমানে ১২০ জন ছাত্রের আবাসন সুবিধা রয়েছে। মেধা ও প্রাপ্যতার ভিত্তিতে ছাত্রদের মধ্যে আবাসনের জন্য ছাত্রাবাসের আসন বরাদ্দ করা হয়ে থাকে।
ছাত্রীদের আবাসনের জন্য কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, শেরপুরে তিন তলা বিশিষ্ট একটি অত্যাধুনিক ছাত্রীনিবাস রয়েছে। ছাত্রীনিবাসটিতে একটি কমন রুম, একটি ডাইনিং রুম, অফিস কক্ষ ও ছাত্রীদের আবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক কক্ষ রয়েছে। ছাত্রীনিবাসের অভ্যন্তরে একটি খেলার মাঠ রয়েছে। ছাত্রীনিবাসটিতে বর্তমানে ৮০ জন ছাত্রীর আবাসন সুবিধা রয়েছে। ছাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য ছাত্রীনিবাসে সার্বক্ষণিক নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। মেধা ও প্রাপ্যতার ভিত্তিতে ছাত্রীদের মধ্যে আবাসনের জন্য ছাত্রীনিবাসের আসন বরাদ্দ করা হয়ে থাকে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, শেরপুর"। ati.sherpur.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-০৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]