ইরানের আর্মেনীয় গির্জাসমূহ
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
![]() কারা কেলিসা, চালদোরান, পশ্চিম আজারবাইজান | |
অবস্থান | ইরান |
অন্তর্ভুক্ত করে | |
মানদণ্ড | সাংস্কৃতিক: (ii), (iii), (vi) |
তালিকাভুক্তকরণ | 2008 (৩২তম সভা) |
আয়তন | ১২৯.২৮১৯ হেক্টর (০.৪৯৯১৬০ মা২) |
নিরাপদ অঞ্চল | ৬৫৫.০১২২ হেক্টর (২.৫২৯০১৬ মা২) |
স্থানাঙ্ক | ৩৮°৫৮′৪৪″ উত্তর ৪৫°২৮′২৪″ পূর্ব / ৩৮.৯৭৮৮৯° উত্তর ৪৫.৪৭৩৩৩° পূর্বস্থানাঙ্ক: ৩৮°৫৮′৪৪″ উত্তর ৪৫°২৮′২৪″ পূর্ব / ৩৮.৯৭৮৮৯° উত্তর ৪৫.৪৭৩৩৩° পূর্ব |
আর্মেনীয় মনাস্টেরি সমূহ , হল ইরানের মধ্যে অবস্থিত পশ্চিম আজারবাইজান এবং পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের তিনটি আর্মেনীয় গীর্জা যা প্রতিষ্ঠিত হয় খ্রিস্টাব্দ সপ্তম এবং চতুর্দশ শতাব্দীতে। এইগুলো হল সেন্ট থ্যাডিয়াস আশ্রম, সেন্ট স্টেফানোস আশ্রম, এবং জর্জর চ্যাপেল। 8 জুলাই, 2008 এ ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির 32তম অধিবেশনে ইউনেস্কো'র ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে এটিতালিকাভুক্ত হয়। তিন গীর্জাগুলির মোট এলাকা, ১২৯ হেক্টর (৩২০ একর) এবং ইউনেস্কোর মানদণ্ড নং (ii), (iii), এবং (vi) এ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে আর্মেনীয় স্থাপত্য এবং ঐতিহ্যের অসাধারণ প্রদর্শশনীর জন্য। এছাড়াও এটি ওই অঞ্চলে আর্মেনীয় সংস্কৃতির বিস্তরের একটি মুখ্য কেন্দ্র এবং সেন্ট থ্যাডিয়াসের, যিনি আর্মেনীয় ধর্মীয় ঐতিহ্যের একজন প্রমুখ ব্যক্তিত্ব, তাঁর তীর্থযাত্রাকেন্দ্র হিসাবে পরিচিত। বর্তমানে এই গীর্জাগুলি হল প্রাচীন আর্মেনীয় সংস্কৃতির দক্ষিণ-পূূর্ব প্রান্তের দৃষ্টান্ত।