আবদুল আলী গারুলী ও নিবারণসুন্দরীর পুথি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আবদুল আলী গারুলী ও নিবারণসুন্দরীর পুথি ঊনবিংশ শতকের শেষভাগে বা বিংশ শতকের প্রথম লিখিত ও প্রকাশিত একটি বাংলা গাথা।, এর রচয়িতার নাম মোহাম্মদ ইউনুস।, এ আখ্যানের নায়ক আবদুল আলী যে গারুলী অর্থাৎ সাপের সাপের ওঝা। অন্যদিকে নায়িকা হলো নিবারণসুন্দরী। নিবারণসুন্দরী বেদের মেয়ে। আবদুল আলী গারুলী কী করে বেদের মেয়ে নিবারণসুন্দরীকে পেল, নিবারণসুন্দরী কীভাবে সাপে কাটার থেকে তার প্রেমভিখারী গারুলীকে রক্ষা করলো তাই নিয়ে একটি বাজার চলতি কেচ্ছার ওপর ভিত্তি করে এই গাথার রংফলানো কাহিনী গড়ে উঠেছে। একটি অলৌকিক সাপের বর্ণনা আছে যার দৈর্ঘ্য ৪৫ হাত, এবং নিঃশ্বাস বাষাপীয় ইঞ্জিনের মতো প্রবল শব্দময়। এই পুথিতে স্বপ্ন ও বাস্তবের সহঅবস্থান লক্ষ্য করার মতো। [১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অভিধান, সম্পাদক: বীতশোক ভট্টাচার্য, প্রকাশক: বাণী শিল্প, কলকাতা। প্রথম সংস্করণ ১৯৮৩, পৃষ্ঠা: ৭৯।

আরো দেখুন[সম্পাদনা]