আকাদেমিক লোমনোসোভ
আকাদেমিক লোমনোসভকে মুরমানস্ক থেকে পরিবহন করা হচ্ছে (২৩ আগস্ট ২০১৯)
| |
ইতিহাস | |
---|---|
নাম: | আকাদেমিক লোমনোসোভ |
নামকরণ: | মিখাইল লোমনোসভ |
স্বত্তাধিকারী: | রোসাতম |
নিবন্ধনকৃত বন্দর: | ২০১৯ সালের পরে: সেন্ট পিটার্সবার্গ, রাশিয়া |
নির্মাতা: |
|
মোট খরচ: | ৬ বিলিয়ন রুবেল |
ইয়ার্ড নম্বর: | ০৫৭১০ |
নির্মাণের সময়: | ১৫ এপ্রিল ২০০৭ |
অভিষেক: | ৩০ জুন ২০১০[১] |
সম্পন্ন: | ২০১৮ |
অর্জন: | ৪ জুলাই ২০১৯ |
কার্যসময়: | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ |
শনাক্তকরণ: |
|
অবস্থা: | পরিষেবায় নিযুক্ত |
সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
প্রকার ও শ্রেণী: | পারমাণবিক শক্তি জাহাজ (বার্জ) |
ওজন: | ২১,৫০০ টন |
দৈর্ঘ্য: | ১৪৪.৪ মি (৪৭৪ ফু) |
প্রস্থ: | ৩০ মি (৯৮ ফু) |
উচ্চতা: | ১০ মি (৩৩ ফু) |
ড্রাফট: | ৫.৬ মি (১৮ ফু) |
নাবিক: | ৬৯ |
টীকা: | ২ টি পরিবর্তিত কেএলটি-৪০এস পারমাণবিক চুল্লী (আইসব্রেকার টাইপ) ৩৫x২ মেগাওয়াট বৈদ্যুতিক বা ১৫০x২ মেগাওয়াট তাপ উৎপাদন করে |
আকাদেমিক লোমনোসভ (রাশিয়ান: Академик Ломоносов) একটি স্ব-চালিত শক্তি ছাড়া বার্জ, যা প্রথম রাশিয়ান ভাসমান পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসাবে কাজ করে। জাহাজটির নামকরণ করা হয় একাডেমিশার মিখাইল লোমনোসভের নামে।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
আকাদেমিক লোমোনোসভের তলাটি ২০০৭ সালের ১৫ এপ্রিল স্থাপন করা হয়ে। সেভেরোডভিনস্কে সেভমাশ সাবমেরিন-বিল্ডিং প্ল্যান্টে নির্মাণ শুরু হয়ে। এটির জন্য ৬ বিলিয়ন রুবেল (২৩২ মিলিয়ন ডলার) ব্যয় হয়।[২] অনুষ্ঠান উদযাপনের সময়ে রাশিয়ার প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী সের্গেই ইভানভ এবং রোসাটমের প্রধান সের্গেই কিরিয়েনকো উপস্থিত ছিলেন।[৩] মূলত, আকাদেমিক লোমোনসভের সেভেরোডভিনস্ক শহর এবং সেভমাশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার কথা ছিল। তবে, ২০০৮ সালের আগস্টে রুশ সরকার সেভমাশ থেকে সেন্ট পিটার্সবার্গের বাল্টিক শিপইয়ার্ডে কাজ স্থানান্তরকে অনুমোদন দেয়।[৪]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Baltiysky Shipyard launches the Akademik Lomonosov, part of nuclear powered plant"। Portnews। ৩০ জুন ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১০।
- ↑ "Russia relocates construction of floating power plant"।
- ↑ Kukushkin, Mikhail (১৬ এপ্রিল ২০০৭)। "Плавучие АЭС готовят к экспорту" [Floating NPS are ready for export] (Russian ভাষায়)। Vremya Novostey। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০০৮।
- ↑ "Russia relocates construction of floating power plant"। World Nuclear News। ১১ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০০৮।