অঙ্কিতা দাস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অঙ্কিতা দাস
পূর্ণ নামঅঙ্কিতা দাস
জাতীয়তাভারতীয়
বাসস্থানশিলিগুড়ি
জন্ম (1993-07-17) ১৭ জুলাই ১৯৯৩ (বয়স ৩০)[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
শিলিগুড়ি, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
খেলার শৈলীডানহাতি আক্রমণাত্মক
ক্লাবজার্মান ক্লাব II ডিভিশন লিগ YMA club at Siliguri
উচ্চতা5.6
ওজন53
পদকের তথ্য

ক্যাডেট জাতীয়- একক সোনা সাব জুনিয়র জাতীয়- একক 2 বার সোনা জুনিয়র জাতীয় সিঙ্গেলে ২ বার সোনা যুব জাতীয় সিঙ্গেলে ৩ বার সোনা আর এক সময় রূপা সিনিয়র জাতীয়- একক এবং দলগত বছর 2013-এ এক সময়ের সোনা সিনিয়র ন্যাশনাল- মহিলাদের এককে ব্রোঞ্জ

অঙ্কিতা দাস(জন্ম ১৭ জুলাই, ১৯৯৩ [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] একজন ভারতীয় টেবিল টেনিস তারকা। জন্মসূত্রে পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ির বাসিন্দা এই খেলোয়াড় ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত খেলেছেন। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] অঙ্কিতা ২০১২ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মেয়েদের সিঙ্গলস বিভাগে অংশ নেন। ওই বছর তিনি ছিলেন অলিম্পিকে অংশগ্রহণকারী সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়।

খেলোয়াড় জীবন[সম্পাদনা]

অঙ্কিতা দাস ৭৫তম সিনিয়র ন্যাশনাল টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপে(২০১৪) মহিলাদের একক ইভেন্টে পদক জেতেন।[১] মহিলাদের এককে তিনি কেরিয়ারের শুরুর দিকে অর্জুন পুরস্কার জয়ী খেলোয়াড় মান্তু ঘোষের অধীনে অনুশীলন করেন। ২০১১ সালের অলিম্পিকে সবচেয়ে কম বয়সী মেয়ে হিসেবে খেলার নজির গড়েন অঙ্কিতা। সেবছরই জুনিয়র বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ খেলে একক কোয়ার্টার ফাইনালিস্ট হয়ে ইতিহাস তৈরি করেন। একইসঙ্গে ফেয়ার প্লে পুরস্কার জেতেন। এরপর সিনিয়র এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বাধিক জনপ্রিয় খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়ে ফের ইতিহাস তৈরি করেন তিনি। এছাড়া টানা ১০ বছর জাতীয় ফাইনালে খেলে ভারতীয় টেবিল টেনিসের ইতিহাসে জায়গা করে নেন অঙ্কিতা। এই টেবিল টেনিস তারকা পরবর্তীতে ক্যাডেট ওয়ার্ল্ড চ্যালেঞ্জ ও লুসোফোনিয়া গেমস অংশ নেন। এরমধ্যে প্রথমটিতে দলগতভাবে সোনা জেতেন এবং একক বিভাগে ৮ম স্থান অর্জন করেন। অপরদিকে লুসোফোনিয়া টুর্নামেন্টে একযোগে ব্রোঞ্জ, রুপো ও সোনা জেতেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Sanil, Ankita are National champs"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-০১-১২। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-২৩