জন এডওয়ার্ডস (শ্রমিক দলের রাজনীতিবিদ)

লুইস জন এডওয়ার্ডস ওবিই (২৭ মে ১৯০৪ - ২৩ নভেম্বর ১৯৫৯) ছিলেন একজন ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক, ট্রেড ইউনিয়ন নেতা এবং লেবার পার্টির রাজনীতিবিদ যিনি যুক্তরাজ্যের হাউস অফ কমন্সে বসেছিলেন এবং ইউরোপের কাউন্সিলের সংসদীয় পরিষদের সভাপতি ছিলেন।^[১]^[২]^[৩]^[৪]^[৫]^[৬]^[৭]

তথ্যসূত্র

↑ Leuștean, Lucian (২০১৪)। The Ecumenical Movement and the Making of the European Community (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 77। আইএসবিএন 978-0-19-871456-9।
↑ "Western European Union"। University of Wisconsin Press। ১৯৫৭: 573। আইএসএসএন 0020-8183। জেস্টোর 2704923।
↑ "L. John EDWARDS"। Parliamentary Assembly of the Council of Europe। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৪।
↑ Daddow, Oliver J. (২০০৪)। Britain and Europe Since 1945: Historiographical Perspectives on Integration (ইংরেজি ভাষায়)। Manchester University Press। পৃষ্ঠা 93। আইএসবিএন 978-0-7190-6137-0।
↑ Wassenberg, Birte (২০১৩)। History of the Council of Europe (ইংরেজি ভাষায়)। Council of Europe। আইএসবিএন 978-92-871-7832-9।
↑ "Proceedings of the 3rd Session First Part, May 1957"। ১৯৫৭: 12।
↑ "Ouverture lundi de la nouvelle session de l'Assemblée de Strasbourg"। Le Monde (ফরাসি ভাষায়)। ১৯৬০-০১-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৪। Auparavant elle devra élire un nouveau président en remplacement de M. John Edwards (travailliste britannique), décédé à Strasbourg le 23 novembre dernier.

Leigh Rayment's Historical List of MPs
Obituary, The Times, 24 November 1959

বহিঃসংযোগ

হ্যান্সকার্ড ১৮০৩-২০০৫: John Edwards দ্বারা সংসদে অবদান (ইংরেজি)

[1] Leuștean, Lucian (২০১৪)। The Ecumenical Movement and the Making of the European Community (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 77। আইএসবিএন 978-0-19-871456-9।

[2] "Western European Union"। University of Wisconsin Press। ১৯৫৭: 573। আইএসএসএন 0020-8183। জেস্টোর 2704923।

[3] "L. John EDWARDS"। Parliamentary Assembly of the Council of Europe। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৪।

[4] Daddow, Oliver J. (২০০৪)। Britain and Europe Since 1945: Historiographical Perspectives on Integration (ইংরেজি ভাষায়)। Manchester University Press। পৃষ্ঠা 93। আইএসবিএন 978-0-7190-6137-0।

[5] Wassenberg, Birte (২০১৩)। History of the Council of Europe (ইংরেজি ভাষায়)। Council of Europe। আইএসবিএন 978-92-871-7832-9।

[6] "Proceedings of the 3rd Session First Part, May 1957"। ১৯৫৭: 12।

[7] "Ouverture lundi de la nouvelle session de l'Assemblée de Strasbourg"। Le Monde (ফরাসি ভাষায়)। ১৯৬০-০১-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১৪। Auparavant elle devra élire un nouveau président en remplacement de M. John Edwards (travailliste britannique), décédé à Strasbourg le 23 novembre dernier.

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]