হনুমান ঢোকা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
১৮৫০ -এর দশকে হনুমান ঢোকা, কুমারী যাত্রা উৎসবের সময়
হনুমান ঢোকা, কাঠমান্ডু দরবার স্কয়ারে হনুমান মূর্তি
বহু ভাষার শিলালিপি।
বসন্তপুর টাওয়ারসহ নাসাল চক।
মুল চক
তালেজু মন্দির

হনুমান ঢোকা মল্লা রাজাদের রাজকীয় প্রাসাদ এবং শাহ রাজবংশের দরবার স্কয়ার নেপালের কাঠমান্ডুর একটি জটিল কাঠামো। এটি পাঁচ একর জুড়ে বিস্তৃত। হনুমান ধোকা প্রাসাদ (নেপালি ভাষায় হনুমান ঢোকা দরবার) নামটি পেয়েছে হনুমান, হিন্দু দেবতার পাথরের ছবি থেকে, যা প্রধান প্রবেশপথের কাছে বসে আছে। 'ঢোকা' মানে নেপালি এ দরজা বা গেট।[১] ২০১৫ ভূমিকম্পতে ভবনগুলি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।[২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৬ শতকের মাঝামাঝি দশটি আঙ্গিনাসহ পূর্ব শাখাটি ছিল প্রাচীনতম অংশ। রাজা প্রতাপ মল্ল ১৭শতাব্দীতে এটিকে অনেক মন্দির সহ সম্প্রসারিত করেছিলেন। প্রাসাদের উত্তর অংশের সুন্দরী চক এবং মোহন চক দুটোই বন্ধ। ১৯৬৮ সালে, প্রাসাদের দক্ষিণ -পূর্ব অংশে পৃথ্বী নারায়ণ শাহ চারটি লুক টাওয়ার যুক্ত করেছিলেন। ১৮৮৬ সাল পর্যন্ত এই প্রাসাদে রাজপরিবার বসবাস করত। পরে তারা নারায়ণহিতি প্রাসাদ তে স্থানান্তরিত হয়। বাইরে পাথরের শিলালিপি পনেরটি ভাষায় রয়েছে। পাথরটি জলদ্রোনি (পানীয় ঝর্ণা) এবং কিংবদন্তি যা বলে যে কেউ ১৫টি ভাষায় বোঝা যে,তার থেকে জলের পরিবর্তে দুধ বের হবে।[৩][৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Bisht, Kapil। "History's House"। ECS Nepal। ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৪ 
  2. "Hanuman Dhoka"www.lonelyplanet.com (ইংরেজি ভাষায়)। Lonely Planet। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৮ 
  3. "Hanuman Dhoka (Old Royal Palace)"। ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. Nepal Mandala: A Cultural Study of the Kathmandu Valley, Text. 1 by Mary Shepherd Slusser, Princeton University Press, 1982, retrieved 1 March 2020

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]