বিষয়বস্তুতে চলুন

আন-নুর গ্রেট মসজিদ পেকানবারু

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আন-নূর গ্রেট মসজিদ
ইন্দোনেশীয়: Masjid Agung An-Nur
Jawi: مسجد اڬوڠ النور
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিসুন্নী ইসলাম
অবস্থাসক্রিয়
অবস্থান
অবস্থানইন্দোনেশিয়া পেকানবারু, রিয়াউ, ইন্দোনেশিয়া
স্থানাঙ্ক০°৩১′৩৬″ উত্তর ১০১°২৭′০৩″ পূর্ব / ০.৫২৬৭° উত্তর ১০১.৪৫০৮° পূর্ব / 0.5267; 101.4508
স্থাপত্য
ধরনমসজিদ
স্থাপত্য শৈলীমালয়, ইসলামিক, উসমানীয়
ভূমি খনন১৯৬৩
সম্পূর্ণ হয়১৯৬৮
বিনির্দেশ
ধারণক্ষমতা৪৫,০০০
গম্বুজসমূহ১০
মিনার

আন-নূর গ্রেট মসজিদ পেকনবাড়ু, রিয়াউ, ইন্দোনেশিয়ায় অবস্থিত একটি মসজিদ। ১৯৬৩ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল এবং ১৯৬৮ সালে নির্মাণ কাজ শেষ হয়। মসজিদে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার মুসুল্লী একত্রে নামাজ পড়তে পারে। মসজিদটি ইন্দোনেশিয়ার অন্যতম পুরাতন মসজিদ। মসজিদটিতে মালয়, তুর্কি, আরবী এবং ভারতীয়সহ বিভিন্ন স্থাপত্য শৈলীর ব্যবহার হয়েছে।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

মসজিদটির নির্মান সম্পন্ন হয়েছিল ১৮৬৮ সালের ২০ই অক্টোবর। মসজিদটি উদ্বোধন করেছিলেন রিয়াউয়ের রাজ্যপাল আরিফিন আহমদ। ২০০০ সালে এটি গভর্নর সালেহ জাজিতের সময় সংস্কার করা হয়েছিল এবং এর আয়তন ৪ হেক্টর থেকে ১২.৬ হেক্টরে বর্ধিত করা হয়েছে।

মসজিদটি প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত, উসুল আদ-দ্বীন স্টেট ইনস্টিটিউট অফ ইসলামিক স্টাডিজের (আইএআইএন) অনুষদের ক্যাম্পাস ছিল। সুলতান সায়ারিফ কাসিম স্টেট ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় এখন সুলতান সায়ারিফ কাসিম (ইউআইএন সুসকা) পেকানবাড়ু নামে নামকরণ করা হয়েছে।

স্থাপত্য

[সম্পাদনা]

স্থাপত্যশৈলীর দৃষ্টিকোণ থেকে, আন-নূর মসজিদটি তাজমহলের অনুরূপ। মসজিদটি আইআর ডিজাইন করেছিলেন। ভবনটি তিন তলা বিশিষ্ট। শীর্ষ তলাটি প্রার্থনার জন্য এবং নিম্ন তলাগুলো অফিস এবং সভাকক্ষের জন্য ব্যবহৃত হয়। [] উপরের অংশে বড় কক্ষ এবং একটি হল রয়েছে। নীচে বোর্ডের সচিবালয় এবং শ্রেণিকক্ষের স্থান রয়েছে। শিক্ষা পরিষেবাগুলির মধ্য আছে- প্লে-গ্রুপ, কিন্ডারগার্টেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়, জুনিয়র এবং সিনিয়র হাই স্কুল। গ্রন্থাগার এবং অন্যান্য সুবিধা যেমন- সভাকক্ষ, হল এবং অন্যান্য শ্রেণি অফিসের স্থান এই মসজিদে রয়েছে।

আরো দেখুন

[সম্পাদনা]
  • ইন্দোনেশীয় স্থাপত্য
  • ইসলামী স্থাপত্য
  • ইন্দোনেশিয়ায় ইসলাম
  • ইন্দোনেশিয়ার মসজিদগুলির তালিকা

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Masjid Agung An-Nur, Masjid Kebanggaan Masyarakat Riau"। ১৭ জুলাই ২০১২। ৩০ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৪