আমেরিকান ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশ স্টাডিজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আমেরিকান ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশ স্টাডিজ
গঠিত১৯৮৯
সদরদপ্তরযুক্তরাষ্ট্র
যে অঞ্চলে কাজ করে
বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা
ইংরেজি
ওয়েবসাইটAmerican Institute of Bangladesh Studies

আমেরিকান ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশ স্টাডিজ হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশ এবং এর সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে গবেষণা করে।বাংলাদেশের উপর গবেষণা চালাচ্ছেন এমন জ্ঞানীব্যক্তি এবং শিক্ষার্থীদের তহবিল সরবরাহ করে। আমেরিকান ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশ স্টাডিজ [১]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

আমেরিকান ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশ স্টাডিজ ১৯৮৯ সালে জুনিয়াতা কলেজের অধ্যাপক ক্রেগ বাক্সটার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এর প্রতিষ্ঠানের অর্থায়ন করেছিলো কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, গ্লাসবোরো স্টেট কলেজ, পেনসিলভেনিয়া স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়, পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকগণ। এই ইনস্টিটিউটটি বাংলাদেশ সরকারের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কিত বিষয়ে অধ্যয়নরত ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে। ১৯৯১ থেকে ১৯৯২ সালে এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শিক্ষা বিনিময় কার্যক্রমকে উত্সাহিত করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য সংস্থার সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। ১৯৯৩ সালে এই ইনস্টিটিউট আমেরিকার বিদেশী গবেষণা কেন্দ্র-তে যোগদান করে।[২] ক্রেগ বাক্সার ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[৩] ২০০৮ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে একবিংশ শতাব্দীর সম্মেলনে এটি বাংলাদেশের অন্যতম সমর্থক ছিল।[৪] ইনস্টিটিউটের সভাপতি শেলি ফিল্ডম্যান, তিনি কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, পানি, তরঙ্গ এবং আবহাওয়াঃ জলবায়ু পরিবর্তন এবং দক্ষিণ এশিয়ার ভবিষ্যৎ শিরোনামের কনফারেন্সের মডারেটর ছিলেন, যা ২০ জুন, ২০১১, বাংলাদেশের ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিলো।[৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "American Institute of Bangladesh Studies"PostgraduateFunding.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  2. "About AIBS"aibs.net। American Institute of Bangladesh Studies। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  3. Baxter, Craig; Rahman, Syedur (২০০৩)। Historical Dictionary of Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। Scarecrow Press। পৃষ্ঠা 309। আইএসবিএন 9780810848634 
  4. "Harvard confce on Bangladesh begins today"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ জুন ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  5. "Women's participation stressed"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭