বাংলাদেশ শিল্পাঞ্চল পুলিশ
শিল্পাঞ্চল পুলিশ | |
---|---|
সক্রিয় | ২০১০-বর্তমান |
দেশ | বাংলাদেশ |
অংশীদার | বাংলাদেশ পুলিশ |
ডাকনাম | ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ |
সজ্জা | বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত একটি দল |
বাংলাদেশ শিল্পাঞ্চল পুলিশ যেটি ‘শিল্প পুলিশ’ ও 'ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ' নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট। শিল্প এলাকায় অশান্তি প্রতিরোধ কল্পে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ পূর্বক সম্ভাব্য শ্রম অসন্তোষ মোকাবেলার উদ্দেশ্যে ২০১০ সালের ৩১ শে অক্টোবর শিল্প পুলিশ যাত্রা শুরু করে।[১][২][৩]
বিবরণ[সম্পাদনা]
২০০৯ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সংসদে শিল্প পুলিশ গঠনের পরিকল্পনা ঘোষণা করেন। ২০১০ সালের ৩১ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে শিল্পাঞ্চল পুলিশ। দেশের শিল্প খাতের অব্যাহত নৈরাজ্য নিয়ন্ত্রণ ও সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে যাত্রা শুরু হয়। এ ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালিত হয় অনেকটা গোয়েন্দা পুলিশের আদলে। বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে শ্রমিক অসন্তোষের কারণ, মালিক পক্ষের শ্রমিক নির্যাতনের ঘটনা, কোনো স্বার্থান্বেষী মহলের ইন্ধন, শ্রমিকদের বেতন নিয়মিত দেওয়া হচ্ছে কি-না এবং কী কারণে মালিক শ্রমিকদের বেতন দিতে পারছেন না সেসব বিষয়ে গোয়েন্দা ইউনিট আগাম তথ্য সংগ্রহ করে।[৪][৫]
শিল্পাঞ্চল পুলিশের চার কার্য অঞ্চল-
- ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-১, আশুলিয়া, ঢাকা।
- ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-২, গাজীপুর।
- ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৩, চট্টগ্রাম।
- ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৪, নারায়ণগঞ্জ।
- ইন্ডস্ট্রিয়াল পুলিশ-৫, ময়মনসিংহ ।
- ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৬, খুলনা।
ইউনিটটির নেতৃত্বে আছেন বাংলাদেশ পুলিশ থেকে একজন অতিঃ আইজিপি। [৬]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Industrial Police taking shape"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জানুয়ারি ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Resolve anarchy in industrial sector with sincerity: Sahara"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ ডিসেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ "Welcome to Official Site of Industrial Police"। industrialpolice.gov.bd। ১২ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৯।
- ↑ বাংলা, ওয়ালিউর রহমান মিরাজ বিবিসি; ঢাকা। "শিল্পাঞ্চল পুলিশের যাত্রা শুরু"। BBC News বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৭।
- ↑ "শিল্প পুলিশ নিয়ে শ্রমিক মালিক বিরোধ"। BBC News বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৭।
- ↑ "9 DIGs transferred"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৯।