ব্যবহারকারী:Saydul Hasan

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

...........................আমার গ্রামীন জীবন.....................


আমার স্মৃতিতে গ্রাম একটা জীবন্ত সকাল। ভোরের আলোর মত, নতুন দৃপ্তি দেয় সবসময়। দক্ষিণা বাতাস যেমন শরীরে সতেজতা নিয়ে আসে, তেমনি গ্রামীন জীবন আবেশ, আবেক আমার মনের কোনায় একটা সুনিবিড় আবহ তৈরি করে। গ্রামের মেঠ পথ, সুশীতল গাছের সারি, আঁকাবাঁকা পথঘাট, সবুজ প্রন্তর, ছোট নদীর শান্ত ধারা, সহজ সরল লোক মেজাজ, লোকালয়ের প্রান্ত ঘেষে বাঁশঝাড় , দৈনন্দিন কৃষকের ব্যস্ততা, হাটবাজার , মেলা উৎসবে সংম্পৃক্ততা, নিবিড় সরল পারিবারিক জীবন যাপন, আর হাসি কান্না, দূঃখ -বেদনার নানান স্মৃতির সংমিশ্রন । যেন প্রকৃতির সহজ রূপায়ন আমার গ্রাম্য জীবন।তাই আমার গ্রাম ও আমার জীবন এক নিবিড় ভালবাসায় বাঁধা। উচ্চবিত্তের জীবন যাপন না দেখেই নিম্ন-মধ্যবিত্তের জীবনযাপনকারী চিত্রনাট্যকার আর পরিচালকরা মিলে যখন বাংলা সিনেমা বানিয়েছিলেন, ওগুলোর স্টক এখন কাওরান বাজারের আবর্জনার স্তুপ বাড়াচ্ছে । তেমনি গ্রামীন জীবন যাপন না দেখে আজকালকার শহুরে নব্য মিডিয়াবাজরা টেলিভিশনে গ্রামীন পটভুমিতে যেসকল নাটক লিখছেন এসব আবর্জনা কোথাও ...

.......................ভালোবাসার জীবন শুধু কষ্টের..............................

জীবন অনেক বড় ।জীবনের চেয়ে নাকি ভালবাসা অনেক বড় ।আমার তো মনে হয় ভালোবাসার চেয়ে আরো বেশি বড় স্বপ্ন।স্বপ্ন নিয়েই আমি বেচে আছি ।কিন্তু আমি জানি আমার স্বপ্ন সত্যি হবার নয়।তবু আমি স্বপ্ন দেখি বোকার মত।

আমার স্বপ্ন সত্যি হবার কথা ছিল ।কিন্তু সময়ের নিষ্ঠুর আঘাতে আমাকে পরাজয় মেনে নিতে হয়েছে ।আমি সবার মত জীবন পাইনি ।তবু আল্লহকে আমাকে যেমন গড়েছে আমি তাতেই হাজার শুকরিয়া জানাই । আমাকে দেখলে অনেকেই অবাক হয় ।দূর থেকে যারা আমাকে চেনে না বা জানে না তারা যখন আমাকে দেখে বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে ।

তবে ভাগ্যের কাছে আমি অনেক ফেল করেছি ।আমার জীবন অনেক সুন্দর হতে পারত আজ।আমিও সবার মত সুন্দর স্বপ্ন দেখতে পারতাম কেন তা হল না ,আমি বলব আস্তে আস্তে।আমার ফেসবুকে কয়েকজন বন্ধু আছে ।তারা সবাই আমাকে এখন জানে ।তবে অনেকেই আমার জীবনের কথাগুলো বিশ্বাস করেনি- আমার ধারনা ।বিশ্বাস না করলেই ভাল ।কারন তারা যা ভেবেছে বাস্তবতার তার চেয়েও অনেক কঠিন ।কতজন জীবন নিয়ে দু:খ নিয়ে কত কথা বলে ।আমি শুনে শুধুই হাসি ।কারন প্রকৃত দু:খ যে কি তা অনেকেই জানে না।অনেকেই জানে না জীবন কত কঠিন হতে পারে

                    আমার জীবন বৃত্তান্ত
.....................জন্ম ও শিক্ষাজীবন..................

হাইমচর উপজেলাধীন নয়ানী লক্ষীপুর ছোট একটি গ্রামে আমি জন্মগ্রহন করি জন্মগ্রহণ করার পর থেকে হাটিঁহাটি পা পা করে বেড়ে উঠতে থাকি । জন্মগ্রহণের সময় আমার নাম রাখেন আমার মা - তিনি আমার নাম রাখেন মোঃ সাইদুল হাসান ( সাইদ) নিচে আমার জীবন বৃত্তান্ত তুলে ধরা হলো- 1 নাম  : মোঃ সাইদুল হাসান 2 ডাক নাম  : সাইদ 3 পিতার নাম : মাও. মোঃ ইব্রাহিম মিয়া 4 মাতার নাম : মিসেস খাদিজাতুল কোবরা 5 জন্ম তারিখ : 01-01-1992 6 জন্ম স্থান  : চাঁদপুর (হাইমচর) 7 জাতীয়তা  : বাংলাদেশী। 8 বংশোদ্ভূত  ::: বাঙালি 9 যে জন্য পরিচিত : কম্পিউটার ইনিষ্ট্রাকটর হিসাবে পরিচিত. আমার শিক্ষাজীবন শুরু করি স্কুল এর গন্ডি এর মাধ্যমে পরবর্তি তে আমি মারাসায় পড়াশোনা আরম্ব করি । মাদরাসায় থেকে আমি দাখিল আলিম ফাজিল এবং কামিল পরীক্ষার এর মাধমে মাদরাসায় পড়াশোখা শেষ করি। এর পরে আমি চাঁদপুর সরকারি কলেজ থেকে রাষ্টবিজ্ঞান থেকে অনার্স করতেছি । পড়াশোনার ধারাবাহিকতা ইনশা আল্লাহ বজায় রাখবো।

....................আমার জীবনের লক্ষ্য.....................

আমার জীবনের লক্ষ্য (এই রচনা অনুসারে লেখা যাবে: বড় হয়ে যা হতে চাই) ভূমিকা: প্রত্যেক মানুষের জীবনেই একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকে। এই লক্ষ্য সামনে রেখেই সে জীবনসংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। যার জীবনে কোনো লক্ষ্য নেই, সে জীবনসংগ্রামে টিকে থাকতে পারে না। হালবিহীন পাল ছেঁড়া নৌকার মতো তার জীবন ভেসে যায়। সাফল্য নামের সোনালি বন্দরে সে কখনো পৌঁছাতে পারে না। লক্ষ্য স্থির করার কারণ: জীবনের শুরুতে সুস্পষ্ট লক্ষ্য স্থির করলে জীবনে চলার পথের সন্ধান পাওয়া যায়। আর পথের সন্ধান পেলে নিজের মেধা, শ্রম দিয়ে সে পথে এগিয়ে যাওয়া যায়। আমার জীবনের লক্ষ্য: আমি এখনো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র। জীবন সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণা এখনো মনে জন্মায়নি। তবু আমি মনে মনে একটি লক্ষ্য স্থির করেছি। আমার বন্ধুরা অনেকেই ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইনবিদ, ব্যবসায়ী প্রভৃতি হওয়ার আশা পোষণ করে। কিন্তু আমি এমন একটি পেশাকে জীবনের লক্ষ্য হিসেবে ধরে নিয়েছি, যার কথা শুনলে সবার মন শ্রদ্ধায় ভরে ওঠে। হ্যাঁ, আমার জীবনের লক্ষ্য একজন আদর্শ শিক্ষক হিসেবে নিজেকে সুপ্রতিষ্ঠিত করা। কেন আমি শিক্ষক হতে চাই: শিক্ষা একটি জাতির মেরুদণ্ডস্বরূপ। আর এই মেরুদণ্ড যে জাতির যত বেশি শক্ত, সে জাতি বিশ্বে তত উন্নত। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা শিক্ষায় আজও পিছিয়ে আছি। এ দেশের অধিকাংশ লোক নিরক্ষর, অসহায়। নিরক্ষরতার কারণে তাঁরা সমাজে বিভিন্নভাবে শোষিত, বঞ্চিত, নিগৃহীত হচ্ছে। আবার আরেক শ্রেণীর মানুষ আছে, যারা শুধু জীবনের প্রয়োজনেই শিক্ষাকে গ্রহণ করে। ফলে তাদের শিক্ষাও সমাজের উপকারে আসে না। কিন্তু আমি এমন এক শিক্ষা দিতে চাই, যা দেশের, সমাজের, জাতির সত্যিকারের উপকারে আসবে। আর এ জন্যই আমি একজন শিক্ষক হতে চাই। উপসংহার: শিক্ষা ছাড়া যেমন কোনো জাতি উন্নতি করতে পারে না, তেমনি যোগ্য শিক্ষক ছাড়াও জাতি সুশিক্ষা পেতে পারে না। আমি একজন শিক্ষক হয়ে দেশের কিছুসংখ্যক নাগরিককেও যদি যোগ্য করে তুলতে পারি, তবেই আমার জীবন সার্থক হয়েছে বলে মনে করব। এ আশাতেই আমি বুক বেঁধে আছি। ইনশা আল্লাহ আমি আমার লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব এবং দেশ ও জাতির সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে পারব।