সোমা খনি দুর্ঘটনা

স্থানাঙ্ক: ৩৯°৪′৩৭.৯০″ উত্তর ২৭°৩১′৩০.৯৩″ পূর্ব / ৩৯.০৭৭১৯৪৪° উত্তর ২৭.৫২৫২৫৮৩° পূর্ব / 39.0771944; 27.5252583
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সোমা খনি দুর্ঘটনা
খনি বিস্ফোরণের পর উদ্ধার তৎপরতা
তারিখ১৩ মে ২০১৪ (2014-05-13)
অবস্থানসোমা, মানিসা, তুরস্ক
স্থানাঙ্ক৩৯°৪′৩৭.৯০″ উত্তর ২৭°৩১′৩০.৯৩″ পূর্ব / ৩৯.০৭৭১৯৪৪° উত্তর ২৭.৫২৫২৫৮৩° পূর্ব / 39.0771944; 27.5252583
কারণবিস্ফোরণ ও আগুন
মৃত৩০২+[১]
আহত৮০+ (২০+ অনুসন্ধান ও উদ্ধার কর্মী[২]

২০১৪ সালের ১৩ই মে, তুরস্কের মানিসা প্রদেশের সোমা শহরের সোমা কল মাইনে একটি বিস্ফোরণের ফলে আগুনের সূত্রপাত ঘটে, যা ১৫ই মে পর্যন্ত দহিত হয়। [৩][৪] এতে ৩০২ জনের প্রাণহানি ঘটে যা তুরস্কের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর খনি দুর্ঘটনা। এর আগে ১৯৯২ সালে জুঙ্গুলডাক প্রদেশের একটি খনিতে গ্যাস বিস্ফোরণের ঘটনায় ২৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল।[৫] এই খনিটি সোমা কুমুর ইস্লেমেলেয়ার নামক একটি প্রতিষ্ঠানের দ্বারা পরিচালিত ছিল। এই দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে বৈদ্যুতিক গোলযোগ উল্লেখ করা হয়েছে।[৬] এই আগুনটি খনির শিফট পরিবর্তনের সময় লাগে, যখন এই বিস্ফোরণটি ঘটে তখন ৭৮৭ জন শ্রমিক ভুগর্ভস্থলে ছিলেন। তুরস্কের জালানি মন্ত্রী তানের ইলদিজ ২০১৪ সালের ১৬ই মে স্থানীয় সময় ০৩:৩০-এ আনুষ্ঠানিকভাবে ২৮৪ জনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেন।[৭] এবং উদ্ধার তৎপরতার মাঝেই এখনও ১৮ আটকা পরে থাকার কথা ধারণা করা হয়।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "'En fazla 302 kardeşimizi kaybettik'"। ntvmsnbc। ১৬ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৪ 
  2. "Soma'da facia" (তুর্কি ভাষায়)। Hürriyet। ১৪ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৪ 
  3. "Turkish mine disaster: Unions call protest strike"BBC News। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১৪ 
  4. Constanze Letsch in Soma। "Turkey: miners and mourners scorn government that 'laughs at our pain' | World news"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৫-২৫ 
  5. "তুরস্কে ২৪৫ শ্রমিকের মৃত্যু"দৈনিক প্রথম আলো। ১৫ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৪ 
  6. "Turkey mine disaster: firm claims 'unprecedented' fire"। TurkishPress.com। ২০১৪-০৫-১৫। ২০১৪-০৫-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৫-১৫ 
  7. "Bakan açıkladı: Ölü sayısı 284'e yükseldi"। haber7। ১৬ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৪