২০১৩ এএফসি কাপ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১৩ এএফসি কাপ
বিবরণ
তারিখ৯ ফেব্রুয়ারি – ২ নভেম্বর ২০১৩
দল৩৪ (১৭টি অ্যাসোসিয়েশন থেকে)
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়নকুয়েত আল-কুয়েত[১] (৩য় শিরোপা)
রানার-আপকুয়েত আল-কাদসিয়া
পরিসংখ্যান
ম্যাচ১১৮
গোল সংখ্যা৪০৯ (ম্যাচ প্রতি ৩.৪৭টি)
দর্শক সংখ্যা৫,০৪,৫৪৪ (ম্যাচ প্রতি ৪,২৭৬ জন)
শীর্ষ গোলদাতাতিউনিসিয়া ইসাম জেমা (১৬ গোল)
সেরা খেলোয়াড়কুয়েত বদর আল-মুতাওয়া

২০১৩ এএফসি কাপ হল এশীয় আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় সারি এএফসি কাপ প্রতিযোগিতার দশম আসর।[২] এই আসরে একটি সর্ব-কুয়েতীয় ফাইনালে আল-কুয়েত ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল এবং এএফসি কাপ তিনবার জিতেছিল, যা এশিয়ান রেকর্ড ছিল।

উপমহাদেশীয় ক্লাবের মধ্যে ভারতের ইস্টবেঙ্গল ক্লাব সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত অগ্রসর হয়ে নজর কেড়েছিল। এছাড়া মালদ্বীপের নিউ রেডিয়্যান্ট স্পোর্টস ক্লাব কোয়ার্টার-ফাইনাল অবধি উত্তীর্ণ হতে পেরেছিল।

অ্যাসোসিয়েশন ভিত্তিক দল বরাদ্দ[সম্পাদনা]

এএফসি নভেম্বর ২০১২-এ, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাথে অংশগ্রহণকারী অ্যাসোসিয়েশন এবং স্লট বরাদ্দের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পদ্ধতি নির্ধারণ করেছে। অংশগ্রহণকারী অ্যাসোসিয়েশনের তালিকায় নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলি ২০১২ এএফসি কাপ থেকে করা হতে পারে যদি এএফসি কোনও অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা করা নিম্নলিখিত আবেদনগুলিকে অনুমোদন করে:

  • মূলত এএফসি কাপে অংশগ্রহণকারী একটি সমিতি ২০১৩ এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন করতে পারে। একটি অ্যাসোসিয়েশন এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এবং এএফসি কাপ উভয়েই অংশগ্রহণ করতে পারে যদি এটি শুধুমাত্র আংশিকভাবে এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের মানদণ্ড পূরণ করে।
  • মূলত এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপ-এ অংশগ্রহণকারী একটি অ্যাসোসিয়েশন ২০১৩ এএফসি কাপে অংশগ্রহণের জন্য আবেদন করতে পারে।

অংশগ্রহণকারী অ্যাসোসিয়েশনগুলিতে নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলি আগের বছরের তুলনায় করা হয়েছিল:

  • এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বাছাইপর্বের প্লে-অফের পরাজিতরা এএফসি কাপে অংশগ্রহণ করেনি।
  • তাজিকিস্তানের ক্লাবগুলোর অংশগ্রহণ এএফসি প্রেসিডেন্ট কাপ থেকে এএফসি কাপে ২০১৩ থেকে এএফসি দ্বারা উন্নীত হয়।

প্রতিটি অংশগ্রহণকারী অ্যাসোসিয়েশনকে দুটি কোটা দেওয়া হয়েছিল:

  • প্রতিটি অ্যাসোসিয়েশনের দল ১ (লিগ চ্যাম্পিয়ন) সরাসরি গ্রুপ পর্বে প্রবেশ করেছে।
  • প্রতিটি এসোসিয়েশনের দল ২ (কাপ বিজয়ী বা লিগ রানার্স-আপ) হয় সরাসরি গ্রুপ পর্বে প্রবেশ করেছে অথবা এএফসি দ্বারা মূল্যায়নের উপর নির্ভর করে বাছাইপর্বের প্লে-অফে প্রবেশ করেছে।

দল[সম্পাদনা]

পশ্চিম এশিয়া[সম্পাদনা]

সরাসরি গ্রুপ পর্ব
  • বাহরাইন আল-রিফফা
  • বাহরাইন আল-মুহাররাক[ক]
  • ইরাক এরবিল
  • ইরাক দোহুক
  • জর্ডান আল-ফয়সালি
  • জর্ডান আল-রামথা
  • কুয়েত আল-কাদসিয়া
  • কুয়েত আল-কুয়েত
  • লেবানন সাফা
  • লেবানন আল-আনসার
  • ওমান ধোফার
  • ওমান ফাঞ্জা
  • সিরিয়া আল-শর্টা
  • তাজিকিস্তান রাভসান কুলোব
  • ইয়েমেন আল-শাব ইব

বাছাই প্লে-অফ
  • ইয়েমেন আল-আহলি তাইজ
  • তাজিকিস্তান রেগার-তাদাজেড
  • ইয়েমেন আল-ওয়াহদা

পূর্ব এশিয়া[সম্পাদনা]

সরাসরি গ্রুপ পর্ব
  • হংকং কিৎচি
  • হংকং সান হেই
  • ভারত ইস্টবেঙ্গল
  • ভারত চার্চিল ব্রাদার্স[খ]
  • ইন্দোনেশিয়া সেমেন পাদাং
  • ইন্দোনেশিয়া পারসিবো বোঝোনেগোরো
  • মালয়েশিয়া কেলান্তান
  • মালয়েশিয়া সেলাঙ্গোর[গ]
  • ভিয়েতনাম এসএইচবি ডা নং
  • ভিয়েতনাম সাই গোন জুয়ান টান
  • মিয়ানমার ইয়াঙ্গন ইউনাইটেড
  • মিয়ানমার আয়েইয়াওয়াদি ইউনাইটেড
  • মালদ্বীপ নিউ রেডিয়্যান্ট
  • মালদ্বীপ মাজিয়া
  • সিঙ্গাপুর ট্যাম্পাইন্স রোভার্স
  • সিঙ্গাপুর ওয়ারিয়র্স

নোট[সম্পাদনা]

  1. আল-মুহাররাক নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায়, তাজিকিস্তানের রেগার-তাদাজেডকে সরাসরে গ্রুপ পর্বে জায়গা দেওয়া হয়েছিল।
  2. ডেম্পো স্পোর্টস ক্লাব আই-লিগ জিতলেও অংশগ্রহণে অসম্মত হওয়ার দরুণ চার্চিল ব্রাদার্স সুযোগ পায়।[৩]
  3. সেলাঙ্গোর মালয়েশিয়া সুপার লিগে তৃতীয় স্থান অধিকার করেও অংশগ্রহণ করেছিল কারণ, রানার্স-আপ দল লায়ন্স টুয়েলভ সিঙ্গাপুরী দল ছিল, তাদৈর মালয়েশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার ছিল না।

বাছাই প্লে-অফ[সম্পাদনা]

বাছাইপর্বের প্লে-অফের জন্য ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছিল ৬ ডিসেম্বর ২০১২-এ।[৪] প্রতিটি টাই একটি একক ম্যাচ হিসাবে খেলা হয়েছিল, প্রয়োজনে বিজয়ী নির্ধারণের জন্য অতিরিক্ত সময় এবং পেনাল্টি শ্যুট-আউট ব্যবহার করা হয়েছিল। বিজয়ী ৩১টি স্বয়ংক্রিয় উত্তীর্ণ দলের পাশাপাশি গ্রুপ পর্যায়ে অগ্রসর হয়।

ড্র অনুষ্ঠিত হওয়ার পর আল-মুহাররাক প্রত্যাহারের কারণে, রেগার-তাদাজেড, যেটি প্রাথমিকভাবে আল-ওয়াহদা এবং আল-আহলি তাইজ-এর মধ্যে বিজেতা খেলার জন্য ড্র করা হয়েছিল, গ্রুপ পর্বে জায়গা করে নেওয়ার জন্য, সরাসরি গ্রুপ এ-তে প্রবেশ করেছিল, যখন আল-ওয়াহদা এবং আল-আহলি তাইজের মধ্যে বিজয়ী আল-মুহাররাকের পরিবর্তে গ্রুপ বি-তে প্রবেশ করবে।[৫]

দল ১  ফলাফল  দল ২
আল-ওয়াহদা সিরিয়া ৩–৫ ইয়েমেন আল-আহলি তাইজ

গ্রুপ পর্ব[সম্পাদনা]

  • পশ্চিম এশিয়া: গ্রুপ এ,বি,সি,ডি
  • পূর্ব এশিয়া: গ্রুপ ই,এফ,জি,এইচ

টাইব্রেকার[সম্পাদনা]

দলসমূহের অবস্থান নিম্নলিখিত বিষয়ের ওপর নির্ভর করে নির্ধারিত হবে:

  1. অর্জিত পয়েন্ট (জয়ের জন্য ৩, ড্রয়ের জন্য ১, হারের জন্য ০)
  2. একই পয়েন্ট বিশিষ্ট দলের হেড-টু-হেড ম্যাচে পয়েন্ট অর্জন
  3. একই পয়েন্ট বিশিষ্ট দলের হেড-টু-হেড ম্যাচে গোল পার্থক্য
  4. একই পয়েন্ট বিশিষ্ট দলের হেড-টু-হেড ম্যাচে দল দুটি কর্তৃক করা গোলসংখ্যা
  5. গ্রুপ পর্বের শেষে গোল পার্থক্য
  6. সকল ম্যাচে করা মোট গোলসংখ্যা
  7. একই পয়েন্ট বিশিষ্ট দলের মধ্যে পেনাল্টি শুট-আউট
  8. ফেয়ার প্লে পয়েন্ট (হলুদ কার্ড: −১ পয়েন্ট; লাল কার্ড (দ্বিতীয় হলুদ কার্ড মারফত): −৩ পয়েন্ট; সরাসরি লাল কার্ড: −৪ পয়েন্ট; হলুদ কার্ড ও সরাসরি লাল কার্ড: −৫ পয়েন্ট)
  9. লটারি

গ্রুপ এ[সম্পাদনা]

দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট KUW RIF SFA REG
কুয়েত আল-কুয়েত ১৫ +৯ ১২ ২–৩ ৩–১ ৫–০
বাহরাইন আল-রিফফা +৩ ১০ ০–২ ২–০ ১–১
লেবানন সাফা −১ ১০ ১–০ ১–০ ১–১
তাজিকিস্তান রেগার-তাদাজেড ১৬ −১১ ১–৩ ০–৩ ২–৩

গ্রুপ বি[সম্পাদনা]

দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট ERB FAN ANS ATA
ইরাক এরবিল ১৭ +১৭ ১৮ ১–০ ২–০ ৪–০
ওমান ফাঞ্জা +৩ ১০ ০–৪ ৪–০ ৩–১
লেবানন আল-আনসার −২ ০–২ ০–০ ৫–১
ইয়েমেন আল-আহলি তাইজ ২০ −১৮ ০–৪ ০–২ ০–২

গ্রুপ সি[সম্পাদনা]

দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট FAI DUH DHO SIB
জর্ডান আল-ফয়সালি +৪ ১৩ ১–০ ২–৩ ২–১
ইরাক দোহুক ১৪ +৮ ১২ ০–১ ৬–১ ২–১
ওমান ধোফার ক্লাব ১২ −৪ ১০ ১–১ ১–৩ ১–০
ইয়েমেন আল-শাব ইব ১১ −৮ ০–২ ১–৩ ০–১

গ্রুপ ডি[সম্পাদনা]

দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট QAD SHO RAM RAV
কুয়েত আল-কাদসিয়া ১৩ +৯ ১৩ ০–১ ২–২ ৩–০
সিরিয়া আল-শর্টা +৩ ১২ ০–২ ০–১ ২–০
জর্ডান আল-রামথা ১০ +৩ ১০ ০–৩ ১–২ ৫–০
তাজিকিস্তান রাভসান কুলোব ১৭ −১৫ ১–৩ ১–৩ ০–১

গ্রুপ ই[সম্পাদনা]

দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট SP KIT CHB WAR
ইন্দোনেশিয়া সেমেন পাদাং ১৫ +৯ ১৬ ৩–১ ৩–১ ৩–১
হংকং কিৎচি ১৮ +১১ ১২ ১–২ ৩–০ ৫–০
ভারত চার্চিল ব্রাদার্স ১৩ −৭ ২–২ ০–৪ ৩–০
সিঙ্গাপুর ওয়ারিয়র্স ১৭ −১৩ ০–২ ২–৪ ১–০

গ্রুপ এফ[সম্পাদনা]

দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট NRA YAN SH PSB
মালদ্বীপ নিউ রেডিয়্যান্ট ২০ +১৬ ১৫ ৩–১ ১–০ ৬–১
মিয়ানমার ইয়াঙ্গন ইউনাইটেড ১৮ +১৩ ১৫ ২–০ ২–০ ৩–০
হংকং সান হেই এসসি ১২ ১২ ০–৩ ১–৩ ৮–০
ইন্দোনেশিয়া পারসিবো বোঝোনেগোরো ৩৪ −২৯ ০–৭ ১–৭ ৩–৩

গ্রুপ জি[সম্পাদনা]

দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট KEL DN MAZ AYE
মালয়েশিয়া কেলান্তান ১৪ +৫ ১৩ ৫–০ ১–১ ৩–১
ভিয়েতনাম এসএইচবি ডা নং ১১ ১২ −১ ১২ ০–১ ৩–১ ২–১
মালদ্বীপ মাজিয়া ১৩ ১২ +১ ৬–১ ২–৩ ৩–১
মিয়ানমার আয়েইয়াওয়াদি ইউনাইটেড ১৪ −৫ ১–৩ ২–৩ ৩–০

গ্রুপ এইচ[সম্পাদনা]

দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট KEB SEL SG TPR
ভারত ইস্টবেঙ্গল ১৩ +৭ ১৪ ১–০ ৪–১ ২–১
মালয়েশিয়া সেলাঙ্গোর ১২ ১১ +১ ২–২ ৩–১ ৩–৩
ভিয়েতনাম সাই গোন জুয়ান টান ১২ −৩ ০–০ ২–১ ২–২
সিঙ্গাপুর ট্যাম্পাইন্স রোভার্স ১২ ১৭ −৫ ২–৪ ২–৩ ২–৩

নক-আউট পর্ব[সম্পাদনা]

 
শেষ ১৬ পর্বকোয়ার্টার-ফাইনালসেমি-ফাইনালফাইনাল
 
              
 
 
 
 
কুয়েত আল-কাদসিয়া
 
 
 
ওমান ফাঞ্জা
 
কুয়েত আল-কাদসিয়া (অ্যা) ০+২
 
 
 
সিরিয়া আল-শর্টা ০+২
 
সিরিয়া আল-শর্টা (অ.স.প.)
 
 
 
ইরাক এরবিল
 
কুয়েত আল-কাদসিয়া ২+১
 
 
 
জর্ডান আল-ফয়সালি১+০
 
মালয়েশিয়া কেলান্তান
 
 
 
হংকং কিৎচি
 
হংকং কিৎচি১+১
 
 
 
জর্ডান আল-ফয়সালি ২+২
 
জর্ডান আল-ফয়সালি
 
 
 
বাহরাইন আল-রিফফা
 
কুয়েত আল-কাদসিয়া
 
 
 
কুয়েত আল-কুয়েত
 
মালদ্বীপ নিউ রেডিয়্যান্ট (অ.স.প.)
 
 
 
মালয়েশিয়া সেলাঙ্গোর
 
মালদ্বীপ নিউ রেডিয়্যান্ট২+০
 
 
 
কুয়েত আল-কুয়েত৭+৫
 
কুয়েত আল-কুয়েত ১(৪)
 
 
 
ইরাক দোহুক ১(১)
 
কুয়েত আল-কুয়েত ৪+৩
 
 
 
ভারত ইস্টবেঙ্গল ২+০
 
ভারত ইস্টবেঙ্গল
 
 
 
মিয়ানমার ইয়াঙ্গন ইউনাইটেড
 
ভারত ইস্টবেঙ্গল ১+১
 
 
 
ইন্দোনেশিয়া সেমেন পাদাং
 
ইন্দোনেশিয়া সেমেন পাদাং
 
 
ভিয়েতনাম এসএইচবি ডা নং
 

ফাইনাল[সম্পাদনা]

পুরস্কার[সম্পাদনা]

পুরস্কার খেলোয়াড় দল
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়[৬] কুয়েত বদর আল-মুতাওয়া কুয়েত আল-কাদসিয়া
সর্বোচ্চ গোলদাতা[৭] তিউনিসিয়া ইসাম জেমা কুয়েত আল-কুয়েত

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Kuwait SC retain AFC Cup title"। AFC। ৩ নভেম্বর ২০১৩। ৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩ 
  2. "AFC Cup 2013 Competition Regulations" (PDF)। AFC। ৩ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  3. "AIFF to approach Churchill Brothers to participate in the AFC Cup"। goal.com। ৩০ নভেম্বর ২০১২। ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১২ 
  4. "AFC Cup 2013 – Group Stage Draw"। AFC। ৬ ডিসেম্বর ২০১২। ১৩ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  5. "Регар-ТадАЗ" попал в групповой этап Кубка АФК-2013 ["Regar-TadAZ" is in the group stage of the AFC Cup 2013] (রুশ ভাষায়)। Tajikistan Football Federation। ৮ ডিসেম্বর ২০১২। ১০ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১২ 
  6. "Motawaa claims AFC Cup 2013 MVP Award"। AFC। ৩ নভেম্বর ২০১৩। ৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩ 
  7. "Jemaa seals top goalscorer award"। AFC। ৩ নভেম্বর ২০১৩। ৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১৩ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]