ব্যবহারকারী:Lazylionking/sandbox

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় বাইসাইকেলের মডেল এবং একই সাথে যেকোন প্রকার যানবাহনের মধ্যে সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত বাহন হচ্ছে চীনের তৈরি ফ্লাইং পিজন, যার সংখ্যা ৫০০ মিলিয়নেরও বেশি।[১]


বাইসাইকেল বা দ্বিচক্রযান একটি মানব-চালিত দুই চাকা বিশিষ্ট বাহন যার দুটি চাকা একটি ফ্রেমের সাথে যুক্ত থাকে। বাইসাইকেলকে বাংলায় সাধারণত কেবল সাইকেল বলা হয়। একজন বাইসাইকেল চালককে সাইক্লিস্ট বা বাইসাইক্লিস্ট বলে অভিহিত করা হয়।

উনিশ শতকে ইউরোপে প্রথম বাইসাইকেলের প্রচলন হয়। বর্তমানে বিশ্বে বাইসাইকেলের সংখ্যা এক বিলিয়নেরও বেশি, যা মোটরচালিত যানবাহনের দ্বিগুন। [২] অনেক অঞ্চলেই এটি যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম। বাইসাইকেল আমাদের বিনোদনেরও অন্যতম একটি উপাদান। সচরাচর যে সব কাজে বাইসাইকেল ব্যবহার হয় তার মধ্যে রয়েছে বাচ্চাদের খেলনা হিসাবে, শরীরচর্চায়, সামরিক বাহিনী এবং পুলিশের কার্যক্রমে, কুরিয়ার সার্ভিসে এবং বাইসাইকেল রেসিং-এ।

১৮৮৫ সালে প্রথম চেইন-চালিত সাইকেলের প্রচলন হবার পর থেকে এর মৌলিক গঠনে তেমন কোন পরিবর্তন হয়নি।[৩] তবে আধুনিক প্রযুক্তি এবং উপাদান ব্যবহারের ফলে অন্যান্য খুঁটিনাটি দিকের প্রভূত উন্নতি হয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের সাইক্লিং এর জন্যে বিশেষভাবে উপযোগী ডিজাইন তৈরি করা সম্ভব হয়েছে।

সামাজিক জীবনে এবং আধুনিক শিল্পপদ্ধতির উন্নতিতে বাইসাইকেল আবিষ্কারের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। বাইসাইকেলের জন্যে আবিষ্কৃত বেশ কিছু যন্ত্রাংশ পরবর্তীতে মোটরগাড়ির উন্নতির জন্যে ব্যবহৃত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বল বেয়ারিং, টায়ার, চেইন-চালিত দাঁতযুক্ত স্প্রকেট এবং স্পোকযুক্ত চাকা।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

ব্যবহারসমূহ[সম্পাদনা]

কারিগরি বিষয়সমূহ[সম্পাদনা]

ধরণ[সম্পাদনা]

কার্যকারিতা[সম্পাদনা]

গঠন এবং যন্ত্রাংশ[সম্পাদনা]

ফ্রেম[সম্পাদনা]

ড্রাইভট্রেইন এবং গিয়ারিং[সম্পাদনা]

বসা এবং চালানো[সম্পাদনা]

ব্রেক[সম্পাদনা]

সাসপেন্সন[সম্পাদনা]

চাকা এবং টায়ার[সম্পাদনা]

আনুষঙ্গিক উপকরণ[সম্পাদনা]

সাহায্যকারি যন্ত্রপাতি[সম্পাদনা]

রক্ষণাবেক্ষণ এবং মেরামত[সম্পাদনা]

মানদণ্ড[সম্পাদনা]

যন্ত্রাংশ[সম্পাদনা]

সামাজিক এবং ঐতিহাসিক বিষয়সমূহ[সম্পাদনা]

দৈনন্দিন জীবনযাপন[সম্পাদনা]

দারিদ্র্য দূরীকরণ[সম্পাদনা]

নারীমুক্তি[সম্পাদনা]

অর্থনৈতিক গুরুত্ব[সম্পাদনা]

উৎপাদন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Koeppel, Dan (January/February 2007), "Flight of the Pigeon", Bicycling, Rodale, Inc., খণ্ড 48 নং 1, পৃষ্ঠা 60–66, আইএসএসএন 0006-2073, সংগ্রহের তারিখ 2012-01-28  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. "Bicycles produced in the world - Worldometers"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১২ 
  3. Herlihy, David V. (২০০৪)। Bicycle: the history। Yale University Press। পৃষ্ঠা 200–250, 266–271, 280। আইএসবিএন 0-300-10418-9 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

টেমপ্লেট:বাংলাদেশে বাইসাইক্লিং

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]