পুতুল নাচ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংস্কৃতি থেকে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সংস্কৃতি-এ স্থানান্তরিত |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সংস্কৃতি সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশি সংস্কৃতি স্থাপন |
||
১০ নং লাইন: | ১০ নং লাইন: | ||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশি সংস্কৃতি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সংস্কৃতি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সংস্কৃতি]] |
১০:৪২, ২ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পুতুল নাচ বাংলাদেশে প্রচলিত একটি প্রাচীন ঐতিহ্য। গ্রামীণ জনপদে আবালবৃদ্ধ বনিতার বিনোদনে বিশেষ করে শিশুদের বিনোদনে পুতুল নাচ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।
ইতিহাস
ভারতীয় উপ-মহাদেশে বিপন পাল প্রথম পুতুল নাচের প্রচলন করেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার তিতাস নদীর কূল ঘেঁষে গড়ে ওঠা জনপদে কৃষ্ণ নগর নামে পল্লীতে বিপিন পালের জন্ম। বিপিন পাল তৎসময়ে সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় পৌরানিক কাহিনী অবলম্বন করে পুতুল নাচ করতেন বলে জানা যায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জনপদে আরো কয়েকজনের নাম জানা যায়, তারা হলেন জেলার কৃষ্ণ নগর গ্রামের গিরীশ আচার্য্য, মো. তারু মিয়া, ব্রাহ্মণ বাড়িয়া শহরের মেন্ডা বা মেরুড়া এলাকার ধন মিয়া, কালু মিয়া, মো. রাজ হোসেন ও পৌর শহরের কাজীপাড়া এলাকার শরীফ মালদার। ধন মিয়ার পুতুল নাচ দলের নাম ছিলো রয়েল বীনা অপেরা। ধন মিয়া পুতুল নাচ দল দেশে বিদেশে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে। এ ছাড়াও সুমী বীনা পুতুল নাচ ঝুমুর পুতুল নাচ দল পুতুল নাচ প্রদর্শন করে চলেছে বলে জনশ্রুতি রয়েছে। যতোদূর জানা যায়, পৌরানিক কাহিনী অবলম্বনে পরিচালিত পুতুল নাচ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনপদের এক ঐতিহ্য। বছরের বিশেষ সময়ে মেলা পল্লীতে পুতুল নাচ প্রদর্শন হয়ে থাকে। শিল্প ও বাণিজ্য মেলায় পুতুল নাচ হয়ে থাকে।[১]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১২।