পাশা কাশিম মসজিদ
Downtown Candlemas Church of the Blessed Virgin Mary | |
---|---|
Belvárosi Gyertyaszentelő Boldogasszony-templom | |
অবস্থান | পেকস |
দেশ | হাঙ্গেরি |
মণ্ডলী | ক্যাথলিক গীর্জা |
Previous denomination | ইসলাম |
ইতিহাস | |
প্রাক্তন নাম(সমূহ) | পাশা কাশিম মসজিদ |
স্থাপত্য | |
নির্মাণের বছর | ১৬ শতক |
বৈশিষ্ট্য | |
দৈর্ঘ্য | 29m |
প্রস্থ | 16m |
উচ্চতা | ২৩ মিটার |
ধন্য ভার্জিন মেরি ডাউনটাউন ক্যান্ডলমেস গীর্জা (হাঙ্গেরীয়: Belvárosi Gyertyaszentelő Boldogasszony-templom; পূর্বে পাশা কাশিম মসজিদ (হাঙ্গেরীয়: Gázi Kászim pasa dzsámija, তুর্কি: Gazi Kasım Paşa Camii নামে পরিচিত) হাঙ্গেরির প্যাকসে অবস্থিত একটি রোমান ক্যাথলিক গীর্জা। এটি অটোমান বিজয়ের কারণে ১৬–১৭ শতকে মসজিদ ছিল। এটি শহরের অন্যতম প্রতীক যা মূল বর্গক্ষেত্রে ( জাজেনচই স্কোয়ার ) শহরে অবস্থিত। বর্তমান বিল্ডিং, দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে একশো ধাপ বিশিষ্ট। বিজেতা পাশা কাসিম ভিক্টোরিয়াস ১৫৪৩ থেকে ১৫৪৬ সালের মধ্যে এটা নির্মাণ করেছিলেন। হাবসবার্গে - হাঙ্গেরীয় সেনারা শহরটি পুনরায় দখল করার পরে[১] ১৭০২ সালে মসজিদটি একটি গির্জায় রূপান্তরিত করা হয়ে। মিনারটি ১৭৬৬ সালে জেসুইটস দ্বারা ধ্বংস করা হয়েছিল। হাঙ্গেরিতে বাকি বৃহত্তম অটোমান স্থাপনাসমূহের মধ্যে এই স্থাপনাটি এখনও তুরস্কের অনেক স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য ধরে রেখেছে।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
প্যাক্সের জাজেচেনি চত্বরের সর্বোচ্চ পয়েন্টে দাঁড়িয়ে থাকা পাশা কাসিম মসজিদ হাঙ্গেরির তুর্কি স্থাপত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ উদাহরণ। এটি সম্ভবত ১৬শ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে নির্মিত হয়েছিল, ১৫৪৩ সালে অটোমানরা প্যাকস দখলের কয়েক বছর পরে। মসজিদটি সেন্ট বার্থোলোমিউ গির্জার পাথর থেকে তৈরি করা হয়েছে (যা দ্বাদশ শতাব্দীতে একই জায়গায় নির্মিত হয়েছিল এবং অটোমানরা ধ্বংস করেছিল; আন্ডার ক্রফ্টের কিছু অংশ এখনও ঘুরে দেখা যায়)। ১৬৬০ এর দশকে, বিখ্যাত তুর্কি ভ্রমণকারী এভলিয়া ইলেবী তার দৃষ্টিভঙ্গির অপ্রতিরোধ্য মহিমা সম্পর্কে লিখেছিলেন।
আঠারো থেকে বিশ শতকের মধ্যে এই ভবনে বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছিল: এর মিনারটি বড় করার পরে নামানো হয়েছিল; কেবলমাত্র বাল্ক (অষ্টভুজ ড্রাম, একটি গম্বুজ দ্বারা আবৃত, ঐতিহ্যবাহী অর্থোডক্স ক্যাথেড্রাল পরে নকশাকৃত ) মূল কাঠামোর অবশেষ ছিল। খিলান জানালাগুলি দক্ষিণ-পূর্ব, দক্ষিণ-পশ্চিম এবং ভবনের উত্তর-পূর্ব দিকে দুটি সারিতে স্থাপন করা হয়েছে; ৩–৩ এবং ৪-৪ সংখ্যায়। ভিতরে, কুরআনের কিছু অটোমান সজ্জা এবং শিলালিপি বাকী প্লাস্টার অংশগুলিতে স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। তুর্কি মিম্বার এবং মহিলাদের অবস্থানের বারান্দা ধ্বংস করা হয়েছে এবং মিহরাব আসল নয়। পূর্বে ওজু করার জন্যে পানির যে উৎস ব্যবহার করা হতো সেটাই এখন পবিত্র জল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।। বিল্ডিংটি এখন রোমান ক্যাথলিক চার্চ হিসাবে কাজ করে।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Pécs Lexikon, Ferenc Romváry, Pécs, 2010, pp. 98, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৬৩-০৬-৭৯১৯-০
উৎস[সম্পাদনা]
- Rados Jenő: Magyar építészettörténet (p. 161–168) – 1961. Bp. Műszaki K. – ETO 72 (439) 091 (হাঙ্গেরীয় ভাষায়)
- Szerk. Fülep L.: A magyarországi művészet története (p. 371–372) – Bp.1961. Képzőmúv. Alap K. – Kossuth Ny. 61.3465. (হাঙ্গেরীয় ভাষায়)
- Goldziher Ignác: Az iszlám kultúrája – Gondolat K. Bp. 1981. – আইএসবিএন ৯৬৩-২৮০-৬০৭-৭ (হাঙ্গেরীয় ভাষায়)
- H. Stierlin: Iszlám művészet és építészet – Bp. Alexandra K. – আইএসবিএন ৯৬৩-৩৬৮-১২৭-৮ (হাঙ্গেরীয় ভাষায়)
- H. Stierlin. Türkei – Architektur von Seldschuken bis Osmanen – Taschen Weltarchitektur – আইএসবিএন ৩-৮২২৮-৭৮৫৭-X (German)
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
উইকিমিডিয়া কমন্সে Mosque of pasha Qasim সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।