ইব্রাহীম খলিল (নাট্যকার)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইব্রাহীম খলিল
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১ জানুয়ারি ১৯১৬
বাংলাবাজার, ঢাকা, ব্রিটিশ ভারত
(বর্তমান বাংলাদেশ)
মৃত্যু১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪
ঢাকা
জাতীয়তাব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত)
পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে)
বাংলাদেশ
পুরস্কারবাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৭০)

ইব্রাহীম খলিল (১ জানুয়ারি ১৯১৬ – ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪) বাংলাদেশের সাহিত্যিক, নাট্যকার ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ছিলেন। নাটকে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ১৯৭০ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন।[১][২][৩]

কর্মজীবনী[সম্পাদনা]

ইব্রাহীম খলিল ১৯১৬ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পুরনো ঢাকার বাংলাবাজারে বসবাস করতেন। তিনি মুসলিম হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। অবসর নেওয়ার পর তিনি ঢাকা পগোজ হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সাহিত্যকর্মে জড়িত ছিলেন। তার উপন্যাস, নাটক, গল্প ও ভ্রমণকাহিনী সুধিজনের প্রশংসা অর্জন করেছিল। ঢাকা বেতার কেন্দ্রের সঙ্গেও তিনি জড়িত ছিলেন। তার প্রথম রচিত নাটক সমাধি ১৯৫৭ সালে প্রকাশিত হয়।[৩]

তার নাটকে ইসলামী ভাবাদর্শই প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন। এমন স্বপ্নদর্শনই তাকে নাট্য রচনায় প্রলুব্ধ করেছে।[৩]

গ্রন্থ তালিকা[সম্পাদনা]

  • সমাধি (১৯৫৭)
  • স্পেন বিজয়ী মুসা (১৯৪৯)
  • ফিরিঙ্গী হার্মাদ (১৯৫৩)
  • ফিরিঙ্গীরাজ (১৯৫৪)
  • কিসসা নয়, কাহিনী (১৯৫৬)
  • নূরজাহান (১৯৭০)
  • শের শাহ্‌
  • সীমান্তের চিঠি
  • বাংলা ব্যাকরণ

পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]

মৃত্যু[সম্পাদনা]

ইব্রাহীম খলিল ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার বিজয়ী"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০২২ 
  2. "যোগ্য লোকের হাতে উঠুক বাংলা একাডেমি পুরস্কার"জাগোনিউজ২৪.কম। ৯ জানুয়ারি ২০২২। ১৬ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২২ 
  3. শহীদ ইকবাল (২০১৪)। বাংলাদেশের নাটকের রূপরেখা। বাংলাদেশ: গ্রাফোসম্যান পাবলিকেশন। পৃষ্ঠা ১২২। আইএসবিএন 9789849121565