আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট জংশন রেলওয়ে স্টেশন
আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট জংশন রেলওয়ে স্টেশন | |
|---|---|
 ভারতীয় রেলওয়ে স্টেশন | |
 আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট জংশন রেলওয়ে স্টেশন | |
| অবস্থান | গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড, আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট, হরিয়ানা ভারত |
| স্থানাঙ্ক | ৩০°২০′১৮″ উত্তর ৭৬°৪৯′৪৩″ পূর্ব / ৩০.৩৩৮২° উত্তর ৭৬.৮২৮৭° পূর্ব |
| উচ্চতা | ২৭২.৫৩০ মিটার (৮৯৪.১৩ ফু) |
| মালিকানাধীন | ভারতীয় রেলওয়ে |
| পরিচালিত | উত্তর রেল |
| লাইন | দিল্লি-কালকা লাইন মোরাদাবাদ-আম্বালা লাইন আম্বালা-আটারি লাইন আম্বালা-বাথিন্দা লাইন আম্বালা-আম্ব আম্বারা other = |
| প্ল্যাটফর্ম | ৮ (১এ, ১-৭) |
| রেলপথ | ১০ |
| নির্মাণ | |
| গঠনের ধরন | ভূমীগত |
| পার্কিং |  হ্যা |
| সাইকেলের সুবিধা | না |
| প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকার |  আছে |
| অন্য তথ্য | |
| অবস্থা | চালু |
| স্টেশন কোড | UMB |
| অঞ্চল | Northern Railway zone |
| বিভাগ | Ambala |
| ইতিহাস | |
| চালু | ১৮৯১ |
| বৈদ্যুতীকরণ | ১৯৯৯-২০০০ |
| অবস্থান | |
  আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট হরিয়ানায় অবস্থান | |
আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট জংশন রেলওয়ে স্টেশন, প্রায়শই আম্বালা ক্যান্ট (স্টেশন কোড: ইউএমবি) হিসাবে সংক্ষেপিত হয়[১] দিল্লি-কালকা লাইন এবং মোরাদাবাদ-আম্বালা লাইন কাম আম্বালা-আটারি লাইন আম্বালা - বাথিন্দা লাইন এবং আম্বালা - এর সংযোগস্থলে একটি প্রধান জংশন স্টেশন। ভারতের উনা হিমাচল লাইন। এটি ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ব্যস্ততম রেলস্টেশন এবং ট্রেনের ফ্রিকোয়েন্সির দিক থেকে ভারতের প্রাচীনতম এবং ব্যস্ততম রেলস্টেশনগুলির মধ্যে একটি।
এটি হরিয়ানার আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট অঞ্চলে অবস্থিত। এটি আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট এবং আম্বালা পরিবেশন করে। প্রতিদিন প্রায় 300টি ট্রেন স্টেশনের মধ্য দিয়ে শুরু, শেষ বা পাস করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] উত্তর রেলওয়ের আম্বালা রেলওয়ে বিভাগের নামকরণ করা হয়েছে স্টেশনটির জন্য।
রেলস্টেশন[সম্পাদনা]
আম্বালা রেলওয়ে স্টেশন ২৭২.৫৩০ মিটার (৮৯৪.১৩ ফু) উচ্চতায় অবস্থিত গড় সমুদ্রপৃষ্ঠের উপরে। এটি আম্বালা রেলওয়ে বিভাগের এখতিয়ারের অধীনে UMB এর রেলওয়ে কোড বরাদ্দ করা হয়েছিল। আম্বালা রেলওয়ে স্টেশনের উন্নয়নে ফ্রান্স ভারতের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। ফ্রেঞ্চ ন্যাশনাল রেলওয়ে (SNCF) ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা AFD-এর অনুদানে 7 লক্ষ ইউরোর সহায়তায় এই উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটি পরিচালনা করছে।[২]
আম্বালা ক্যান্ট নতুন দিল্লি পরে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শতাব্দী এক্সপ্রেস ট্রেন পরিষেবা দেয়। এটি 8টি প্ল্যাটফর্ম সহ প্রতিদিন প্রায় 300টি ট্রেন পরিচালনা করে।
- কালকা-নতুন দিল্লি শতাব্দী এক্সপ্রেস 12005/06
- কালকা শতাব্দী এক্সপ্রেস 12011/12
- চণ্ডীগড়-নতুন দিল্লি শতাব্দী এক্সপ্রেস 12045/46
- অমৃতসর শতাব্দী এক্সপ্রেস 12013/14
- নতুন দিল্লি-অমৃতসর স্বর্ণ শতাব্দী এক্সপ্রেস 12029/30 (সপ্তাহে ছয় দিন)
- নতুন দিল্লি-অমৃতসর শতাব্দী এক্সপ্রেস 12031/32 (সাপ্তাহিক)
ইতিহাস[সম্পাদনা]
সিন্ধে, পাঞ্জাব ও দিল্লি রেলওয়ে ৪৮৩ কিমি (৩০০ মা) টি সম্পন্ন করেছে -দীর্ঘ অমৃতসর -আম্বালা- সাহারানপুর - গাজিয়াবাদ লাইন ১৮৭০ সালে মুলতানকে (বর্তমানে পাকিস্তানে) দিল্লির সাথে সংযুক্ত করে।
দিল্লি-পানিপথ-আম্বালা-কালকা লাইন ১৮৯১ সালে খোলা হয়েছিল।
বিদ্যুতায়ন[সম্পাদনা]
কুরুক্ষেত্র -আম্বালা এবং আম্বালা- চণ্ডীগড় সেক্টরগুলি ১৯৯৬-৯৯ সালের দিকে এবং আম্বালা- সাহারানপুর সেক্টর ১৯৯৬-৯৮ সালে বিদ্যুতায়িত হয়েছিল।
WDS-4 শান্টারের সামান্য রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আম্বালায় একটি ডিজেল লোকো শেড রয়েছে। লোকোগুলিকে প্রধান রক্ষণাবেক্ষণ বা মেরামতের জন্য শাকুরবস্তিতে পাঠানো হয়।
যাত্রী চলাচল[সম্পাদনা]
ভারতীয় রেলওয়ের শীর্ষ শতাধিক বুকিং স্টেশনের মধ্যে আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট অন্যতম।
আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট থেকে ট্রেন শুরু হয়[সম্পাদনা]
- আম্বালা ক্যান্ট-শ্রী গঙ্গানগর ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস 14525/26
- আম্বালা ক্যান্ট-বরাউনি হরিহর এক্সপ্রেস 14523/24
- আম্বালা ক্যান্ট-দিল্লি জং ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস 14521/22 (ভায়া সাহারানপুর)।
সুযোগ-সুবিধা[সম্পাদনা]
আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনে একটি ডাবল-বেড এসি রিটায়ারিং রুম এবং একটি ছয় শয্যা বিশিষ্ট ডরমেটরি রয়েছে। এটিতে কম্পিউটারাইজড রিজার্ভেশন সুবিধা, নিরামিষ এবং আমিষভোজী খাবারের কক্ষ এবং একটি বইয়ের স্টল রয়েছে। স্টেশনটি বর্তমানে সংস্কার ও আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে। বৃদ্ধ বয়সী যাত্রীদের জন্য টয়লেট আধুনিক সুবিধা দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে যার আনুমানিক খরচ 45 লক্ষ টাকা।[৩] মহিলা, পুরুষ, শিশু এবং শারীরিকভাবে অক্ষমদের জন্য পৃথক ব্লক তৈরি করা হচ্ছে প্রতিটি শ্রেণীর যাত্রীদের জন্য সমস্ত সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে, এবং জাতীয় খ্যাতিসম্পন্ন কোম্পানিকে পুরস্কৃত করা হয়েছে এবং এই প্রকল্পটি রেলওয়ের নির্দেশিকা এবং নিয়ম অনুসারে সম্পন্ন করা উচিত।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "4 AC retiring rooms open for stay at Ambala railway station"। The Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "France to help revamp Ambala railway station"। Tribuneindia News Service। The Tribune। ১২ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
- ↑ "Ambala Cantt railway station being renovated"। United News of India। ১২ জানু ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১।
বহিঃ সংজোগ[সম্পাদনা]
| বহিঃস্থ ভিডিও | |
|---|---|
 A train entering Ambala Cantonment railway station |