অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনআন্তঃনগর ট্রেন
অবস্থাপরিচালিত হচ্ছে
প্রথম পরিষেবা১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭; ৩৬ বছর আগে (17 September 1987)
বর্তমান পরিচালকপূর্বাঞ্চল রেলওয়ে
যাত্রাপথ
শুরুকমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন
বিরতি৭টি স্টেশনে
শেষতারাকান্দি রেলওয়ে স্টেশন
ভ্রমণ দূরত্ব২১৩ কিলোমিটার (১৩২ মাইল)
যাত্রার গড় সময়৬ ঘণ্টা ০৫ মিনিট
পরিষেবার হারদৈনিক
রেল নং৭৩৫/৭৩৬
যাত্রাপথের সেবা
আসন বিন্যাসআছে
ঘুমানোর ব্যবস্থাআছে
খাদ্য সুবিধাআছে
বিনোদন সুবিধাআছে
কারিগরি
ট্র্যাক গেজমিটারগেজ

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৩৫/৭৩৬) বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীনে পরিচালিত ঢাকা থেকে তারাকান্দি রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল কারী একটি সেমি ননস্টপ আন্তঃনগর ট্রেন। ট্রেনটি বহুল পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি ট্রেন। যা জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ "অগ্নিবীণা" র নামে নামকরণ করা হয়েছে৷

ইতিহাস[সম্পাদনা]

ঢাকা তারাকান্দি রুটে অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস উদ্বোধন হয় ১৭ই সেপ্টেম্বর ১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দে। তবে উদ্বোধনের পর ট্রেনটি প্রথমে আন্তঃনগর পদ্মা এক্সপ্রেস নামে যাত্রা শুরু করে। সে সময় পদ্মা এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে তারাকান্দির জগন্নাথগঞ্জ ঘাট পযর্ন্ত চলাচল করতো।  যমুনা সেতু না থাকায় সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, যশোর, খুলনা অঞ্চলের যাত্রীরা তৎকালীন পদ্মা এক্সপ্রেসে জগন্নাথগঞ্জ ঘাটে এসে নৌকা এবং ফেরী দিয়ে ওপারে সিরাজগঞ্জ বাজার গিয়ে তাদের বিভিন্ন গন্তব্যে পৌঁছে যেতো এবং এভাবেই তাদের যাতায়াত বহাল ছিল। পরবর্তীতে যমুনা সেতু হলে এবং যমুনা সেতুতে রেল লাইন চালু হওয়ার পর ২০০৪ সালের ২৩ নভেম্বর  ঢাকা - রাজশাহী - ঢাকা রুটে পদ্মা এক্সপ্রেস নামে একটি আন্তঃনগর ট্রেন চালু করা হয় এবং তখনই ঢাকা থেকে জগনাথগঞ্জ ঘাট; বর্তমানে তারাকান্দিগামী পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের নাম পরিবর্তন করে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ "অগ্নিবীণা"র নাম অনুসারে ট্রেনটির নামকরণ করা হয় অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস।

বিরতিস্থান[সম্পাদনা]

অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস নিম্নলিখিত স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিয়ে থাকে:

সময়সূচী[সম্পাদনা]

এটি ঢাকা থেকে ছাড়ে সকাল সাড়ে ১১ টায়, তারাকান্দি পৌছায় বিকাল ৪ টা ৫০ মিনিটে। তারাকান্দি থেকে ছাড়ে সন্ধ্যা ৬ টা ৩০ মিনিটে, ঢাকা পৌছায় রাত ১১ টা ৫০ মিনিটে।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]