ঢাকাউত্তর রানাপিং আরাবিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসা
ধরন | কওমি মাদ্রাসা |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৩০ ইং |
প্রতিষ্ঠাতা | রিয়াছত আলী (শায়খে চৌঘরি) |
মূল প্রতিষ্ঠান | দারুল উলুম দেওবন্দ |
অধিভুক্তি | আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ |
ধর্মীয় অধিভুক্তি | ইসলাম |
আচার্য | মো: বুরহান উদ্দীন রব্বানী |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ২৮ (২০২১) |
শিক্ষার্থী | ৩০০ (২০২১) |
অবস্থান | |
শিক্ষাঙ্গন | গ্রাম |
সংক্ষিপ্ত নাম | রানাপিং মাদ্রাসা |
ওয়েবসাইট | ranapingmadrasah |
ঢাকাউত্তর রানাপিং আরাবিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসা (সংক্ষেপে রানাপিং মাদ্রাসা) সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার রানপিং এলাকায় অবস্থিত একটি কওমি মাদ্রাসা। তৎকালীন সময়ে গোলাপগঞ্জে কুরআন-হাদিস শেখার উচ্চতর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না থাকায় ১৯৩০ সালে দারুল উলুম দেওবন্দের মূলনীতির আলোকে এটি প্রতিষ্ঠা করেন হুসাইন আহমদ মাদানির শিষ্য মাওলানা রিয়াছাত আলী। মাদ্রাসার নামকরণও মাদানির নামে হয়েছে। বর্তমানে যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় বহু শিক্ষার্থী এখানে পড়াশুনা করে। ১৯৪৭ সালে এখানে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) চালু করা হয়।
এ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা রিয়াছাত আলী নিজেই এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বর্তমানে মাদ্রাসাটি পরিচালনা করছেন মো. বুরহান উদ্দীন রব্বানী। ২০২১ সালে মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩০০ ও শিক্ষক ২৮ জন।[১][২][৩][৪][৫]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
- দেওবন্দি
- কওমি মাদ্রাসা
- দারুল উলুম দেওবন্দ
- আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া
- বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসার তালিকা
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ গোলাম ছরোয়ার, মুহাম্মদ (নভেম্বর ২০১৩)। "বাংলা ভাষায় ফিকহ চর্চা (১৯৪৭-২০০৬): স্বরূপ ও বৈশিষ্ঠ্য বিচার"। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ২২০। ২৭ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২১।
- ↑ মুহাম্মদ শামীম আহমদ, আল্লামা রিয়াছাত আলী ছাহেবের সংক্ষিপ্ত জীবনী, আল্লাম রিয়াছাত আলী স্মারক গ্রন্থ, রানাপিং, সিলেট, ১৯৯১, পৃ. ৩,৪
- ↑ নাঈম, মুনশী (২০২০-১২-০৩)। "সিলেটের প্রাচীন মসজিদ ও মাদরাসার সন্ধানে"। ফাতেহ২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২৭।
- ↑ "পরিচিতি – ঢাকাউত্তর রানাপিং আরাবিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসা"। রানাপিংমাদ্রাসা.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৫-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২৭।
- ↑ আজমী, নূর মুহাম্মদ (২০০৮)। হাদিসের তত্ত্ব ও ইতিহাস। বাংলাবাজার, ঢাকা: এমদাদিয়া পুস্তকালয়। পৃষ্ঠা ২৯৭।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |