ভাতশালা রেলওয়ে স্টেশন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভাতশালা রেলওয়ে স্টেশন
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন
অবস্থানব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, চট্টগ্রাম বিভাগ
 বাংলাদেশ
মালিকানাধীনবাংলাদেশ রেলওয়ে
পরিচালিতবাংলাদেশ রেলওয়ে
লাইন
ট্রেন পরিচালকপূর্বাঞ্চল রেলওয়ে
নির্মাণ
গঠনের ধরনমানক
পার্কিংআছে
সাইকেলের সুবিধাআছে
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকারআছে
ইতিহাস
চালু১৯১৪
অবস্থান
মানচিত্র
টঙ্গী–ভৈরব
–আখাউড়া রেলপথ
Up arrow
নারায়ণগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ
ঘাট লাইন
টঙ্গী জংশন
পুবাইল
নলছাটা
আড়িখোলা
শীতলক্ষা নদী
ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ
ঘোড়াশাল
জিনারদী
এন২
Left arrow
নরসিংদী-মদনগঞ্জ
রেলপথ
নরসিংদী
আড়িয়াল খাঁ নদী
আমিরগঞ্জ
খানাবাড়ী
হাটুভাঙ্গা
মেথিকান্দা
শ্রীনিধি
দৌলতকান্দি
আদি ব্রহ্মপুত্র নদী
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী
Right arrow
ময়মনসিংহ-গৌরীপুর
-­ভৈরব রেলপথ
ভৈরব বাজার জংশন
মেঘনা নদী
আশুগঞ্জ
তালশহর
এন১০২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
এন১০৩
তিতাস নদী
পাঘাচং
ভাতশালা
তিতাস নদী
Right arrow
আজমপুর-কুলাউড়া
-ছাতক বাইপাস সংযোগ রেলপথ
Right arrow
আখাউড়া-কুলাউড়া
-ছাতক রেলপথ
আখাউড়া জংশন
Down arrow
আখাউড়া-লাকসাম
-চট্টগ্রাম রেলপথ

ভাতশালা রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলায় অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন[১][২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি এদেশে রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব নেয়। ১৮৯৫ সালের ১ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা ১৫০ কিমি মিটারগেজ লাইন এবং লাকসাম থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত ৬৯ কিমি রেললাইন জনসাধারণের জন্য খোলা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা-আখাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ স্থাপন করা হয়। ১৯০৩ সালে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের পরিচালনায় বেসরকারি লাকসাম-নোয়াখালী রেল শাখা চালু হয়। ১৯০৫ সালে এই লাইনটি সরকার কিনে নেয়, এবং ১৯০৬ সালে ১ জানুয়ারি আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের সঙ্গে একীভূত করে দেয়। টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়ার মধ্যে রেললাইন স্থাপিত হয় ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে।[৩][৪][৫] টঙ্গী-আখাউড়া লাইনের স্টেশন হিসেবে ভাতশালা রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।

পরিষেবা[সম্পাদনা]

ভাতশালা রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল কারী ট্রেনের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চলন্ত ট্রেনে আগুন"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১০ 
  2. "ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় ইঞ্জিনসহ ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত"www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১০ 
  3. "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  4. "অবশিষ্ট ৭২ কিলোমিটার ডাবল লাইনের কাজের প্রক্রিয়া শুরু"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  5. "৪ ঘণ্টায় চায়ের দেশে"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭