প্রাণী ভাইরাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Billjones94 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Billjones94 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৪ নং লাইন: ৪৪ নং লাইন:
*{{cite book |editor= Mahy B. W.J. |editor2= Van Regenmortel MHV|title=Desk Encyclopedia of General Virology|publisher=Academic Press |location=Oxford |year=2009 |isbn=978-0-12-375146-1 }}
*{{cite book |editor= Mahy B. W.J. |editor2= Van Regenmortel MHV|title=Desk Encyclopedia of General Virology|publisher=Academic Press |location=Oxford |year=2009 |isbn=978-0-12-375146-1 }}
*{{cite book |author1=Murphy, FA |author2=Gibbs, EPJ |author3=Horzinek, MC |author4=Studdart MJ |title=Veterinary Virology |publisher=Academic Press |location=Boston |year=1999 |isbn=978-0-12-511340-3}}
*{{cite book |author1=Murphy, FA |author2=Gibbs, EPJ |author3=Horzinek, MC |author4=Studdart MJ |title=Veterinary Virology |publisher=Academic Press |location=Boston |year=1999 |isbn=978-0-12-511340-3}}
*{{cite journal |vauthors=King AM, Lefkowitz EJ, Mushegian AR, Adams MJ, Dutilh BE, Gorbalenya AE, Harrach B, Harrison RL, Junglen S, Knowles NJ, Kropinski AM, Krupovic M, Kuhn JH, Nibert ML, Rubino L, Sabanadzovic S, Sanfaçon H, Siddell SG, Simmonds P, Varsani A, Zerbini FM, Davison AJ |s2cid=21670772 |title=Changes to taxonomy and the International Code of Virus Classification and Nomenclature ratified by the International Committee Taxonomy of Viruses (2018) |journal=Archives of Virology |volume=163 |issue=9 |date=September 2018 |page=2601 <!-- CITATION BOT DO NOT CHANGE THIS ... citation is specific to this page --> |pmid=29754305 |doi=10.1007/s00705-018-3847-1 |url=https://hal-pasteur.archives-ouvertes.fr/pasteur-01977332/file/King2018_Article_ChangesToTaxonomyAndTheInterna.pdf}}


==বহিঃসংযোগ==
==বহিঃসংযোগ==

১৫:৪১, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রাণী ভাইরাস হল এমন কিছু বিশেষ ধরণের ভাইরাস বা বিষাণু[১] যা প্রাণীকূলকে সংক্রমিত করে। এই ভাইরাসসমূহ সাধারণত বাধ্যতামূলক অন্তঃকোষীয় পরজীবী যাদের জিনোম হিসাবে ডিএনএ বা আরএনএ থাকে এবং একটি প্রতিরক্ষামূলক প্রোটিন আবরণ দ্বারা আবৃত থাকে। অতিক্ষুদ্র জৈব কণা বা অণুজীব প্রাণীদেহের জীবিত কোষের (সেলুলার জীবন) ভিতরেই প্রবলভাবে বংশবৃদ্ধি করে থাকে, যার ফলস্বরূপ প্রাণীদের মধ্যে উত্তরণ ঘটে নানাবিধ সংক্রমণের। এইধরণের ভাইরাস-সঞ্চালনার মাধ্যমে মূলত প্রতিটি প্রাণী, এছাড়াও উদ্ভিদ, ব্যাকটেরিয়া, সায়ানোব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক প্রভৃতি জীবদেহের সজীব কোষে ভাইরাস সক্রিয় অবস্থায় অবস্থান করেও সেই সেই প্রজাতিকে সংক্রামিত করতে পারে। উল্লেখ্য একই ভাইরাস উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয়কে সংক্রমিত করতে পারে না। তবে এপ্রসঙ্গে অতি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল — প্রত্যেকটি জীবিত প্রাণী ও উদ্ভিদেরই নির্দিষ্ট প্রজাতির মধ্যে নিজস্ব নির্দিষ্ট ভাইরাসের উপস্থিতি বিদ্যমান, যা প্রায়শই শুধুমাত্র সেই প্রজাতিকে সংক্রামিত করে থাকে।[২][৩][৪]

গবেষণা অনুযায়ী প্রায় ৭৫০ থেকে ততোধিক প্রজাতির ভাইরাস বিভিন্ন দেশে এবং বিভিন্ন পরিমন্ডলে শনাক্ত করা হয়েছে যা প্রায় সবরকমের মেরুদণ্ডী প্রাণীকে সংক্রমিত করে থাকে। পোলিও, করোনা, হাম, মাম্পস, হারপিস, জলাতঙ্ক, ইনফ্লুয়েঞ্জা, হেপাটাইটিস বি, বার্ড ফ্লু এরকম হাজারো ভাইরাস-ঘটিত রোগের উপদ্রব দেখা যায়। জুনোটিক রোগ হল ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগ যা প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হয়। জুনোটিক রোগ বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। অ্যাস্ট্রোভাইরাস, রেবিস ভাইরাস, রোটাভাইরাস এবং রিফ্ট ভ্যালি ভাইরাস বহুপ্রজাতির ভাইরাস।

মেরুদণ্ডী প্রাণী

মানুষ ও অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীরা (ভার্টিব্রেটস) তাদের জীবদ্দশায় বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। সচরাচর মানুষের শরীরের অভ্যন্তরে অনুজীব বাহকের মাধ্যমেই রোগের বিস্তার ঘটে থাকে। তবে কখনও কখনও অন্য বেশকিছু প্রাণীদের থেকেও মানুষের মধ্যে রোগ সংক্রমিত হতে পারে। যে সব রোগে মূলত বিভিন্ন পশু-পাখি আক্রান্ত হয়, কিন্তু অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মানুষের মাঝেও তা সংক্রমিত হয়ে থাকে সেই সব রোগকে 'জুনোটিক রোগ' বলা হয়। পৃথিবীর অনেক দেশেই বিশেষ কোনো সময়ে পশু-পাখি থেকে রোগ মানবশরীরে প্রবেশ করে। তবে স্থান ও পরিবেশভেদে ভাইরাসগুলির মধ্যেও তারতম্য চোখে পড়ে। কিছু কিছু ভাইরাস প্রাথমিকভাবে মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ঘটানোর পরে অন্য কিছু প্রাণীকে সংক্রামিত করে। ভাইরাস-ঘটিত সংক্রমণ অধ্যয়নের দুটি ক্ষেত্র বিরাজমান।[৫][৬] প্রথমটি হল মেডিকেল বা ক্লিনিক্যাল ভাইরোলজি, যেটি সবথেকে বেশি আলোচিত, চর্চিত ও গবেষণা-প্রবণ।[৭] অপরটি হল ভেটেরিনারি ভাইরোলজি, যা প্রাণি চিকিৎসাবিজ্ঞান-এর অন্তর্ভুক্ত। বিভিন্ন ভাইরাস শরীরের সমস্ত অঙ্গ এবং টিস্যুকে সংক্রামিত করতে পারে এবং এর ফলাফলগুলি হালকা বা কোন উপসর্গ থেকে শুরু করে প্রাণঘাতী কোনো রোগের প্রকোপকে পর্যন্ত ত্বরান্বিত করতে পারে। মানুষ স্বাভাবিকভাবে উদ্ভিদ বা পোকামাকড়ের ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত হতে পারে না, তবে তারা অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীর ভাইরাস দ্বারা সংক্রমণের জন্য যথেষ্ট পরিমানে সংবেদনশীল। এগুলিকে ভাইরাল জুনোজ বা জুনোটিক সংক্রমণ বলা হয়। এগুলোর কিছু উদাহরণ যেমন — জলাতঙ্ক, হলুদ জ্বর এবং পাপতাচি জ্বর।

১৯৩৮ সালে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ওয়ার্ডং দ্বীপে মাইক্সোমাটোসিস ট্রায়ালের সময় একটি জলপূর্ণ বড় গর্তের চারপাশে তৃষ্ণার্ত অসংখ্য খরগোশ

যে ভাইরাসগুলি অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীকে সংক্রামিত করে সেগুলি প্রধানত বাস্তুতন্ত্রে মানুষের সংস্পর্শে আসে। গরু, ভেড়া, মহিষ, ছাগলের মত গবাদি পশুর দেহে বাস করা বিভিন্ন রোগজীবাণুর ফলে পা-ও-মুখসংক্রান্ত রোগব্যাধি এবং ব্লুটং-এর মতো রোগেরও সৃষ্টি হয়।[৮] জার্সি এবং গার্নসি জাতের গবাদি পশুগুলি পক্স বা জলবসন্তের মত ভাইরাসের জন্য বিশেষভাবে সংবেদনশীল, যার লক্ষণগুলি ব্যাপক, মারাত্মক রকমের ত্বকের ক্ষত দ্বারা এগুলিকে চিহ্নিত করা হয়। বেশিরভাগ মানুষ মাইক্সোমাটোসিসের বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন, যা খরগোশের দেহে সংক্রমিত একটি মারাত্মক পক্স জাতীয় ভাইরাসদ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণ বা একধরণের মারণব্যাধি। যদি একবার সংক্রমিত হয় তাহলে কেবলমাত্র বারো দিনের মধ্যে খরগোশের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এই ভাইরাসটি কিন্তু কৃত্রিম। ১৯৫০ সালে একে ইচ্ছাকৃতভাবে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে আনা হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল সমসাময়িক খরগোশের দ্রুত ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা। ওই অঞ্চলে খরগোশের তেমন কোনো আগ্রাসী প্রাকৃতিক শিকারী ছিলনা। ফলে ব্যাপক হারে এদের বংশবৃদ্ধি শুরু হয়েছিল। তাই সেসময় মনুষ্য-দ্বারা তৈরী হওয়া এই সংক্রমণটি ৯৯.৮ শতাংশ খরগোশকে মেরে ফেলেছিল।[৯] কিন্তু প্রকৃতির নিয়মে ১৯৫০-এর দশকের শেষের দিকে অস্ট্রেলীয় খরগোশের দেহে ভাইরাস প্রতিরোধী 'রোগ-প্রতিরোধক' ব্যবস্থার উৎপত্তি হতে থাকে। যার জন্য খরগোশের আবারও উত্তরোত্তর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।

সঙ্গী প্রাণী যেমন বিড়াল, কুকুর এবং ঘোড়া, যদি টিকা না দেওয়া হয় তবে গুরুতর ভাইরাল সংক্রমণ হতে পারে। ক্যানাইন পারভোভাইরাস 2 একটি ছোট ডিএনএ ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট, এবং সংক্রমণ প্রায়ই কুকুরছানা মারাত্মক হয়। 1970-এর দশকে পারভোভাইরাসের আবির্ভাব সংক্রামক রোগের ইতিহাসে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল। রোগটি সারা বিশ্বে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং হাজার হাজার কুকুর সংক্রমণে মারা যায়। ভাইরাসটি বিড়ালদের মধ্যে উদ্ভূত হয়েছিল, বিড়াল প্যানেলিউকোপেনিয়ার ভেক্টর, কিন্তু একটি মিউটেশন যা ভাইরাল ক্যাপসিড প্রোটিন VP2[14]-এ মাত্র দুটি অ্যামিনো অ্যাসিড পরিবর্তন করেছিল যা এটিকে প্রজাতির বাধা অতিক্রম করতে দেয়, এবং কুকুর, বিড়ালের বিপরীতে, এই রোগের কোনো প্রতিরোধ ক্ষমতা ছিল না। [15] ক্যানাইন ডিস্টেম্পার ভাইরাস হামের ভাইরাসের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত এবং কুকুরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাইরাল রোগ। রোগটি (যা প্রথম 1760 সালে বর্ণনা করেছিলেন, গুটিবসন্তের টিকাদানের পথপ্রদর্শক এডওয়ার্ড জেনার, এটি অত্যন্ত সংক্রামক, কিন্তু টিকা দ্বারা এটি ভালভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। 1990-এর দশকে, হাজার হাজার আফ্রিকান সিংহ সংক্রমণের কারণে মারা গিয়েছিল, যা তারা বন্য কুকুর থেকে সংক্রামিত হয়েছিল। এবং হায়েনা [16]

সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী ভাইরাল সংক্রমণের জন্য সংবেদনশীল। 1988 এবং 2002 সালে, হাজার হাজার হারবার সিল ইউরোপে হামের মতো ফোসিন ডিস্টেম্পার ভাইরাস দ্বারা নিহত হয়েছিল। বৈকাল হ্রদের সীল জনগোষ্ঠী এবং বাল্টিক ও উত্তর সাগরের তীরে এই রোগের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব রেকর্ড করা হয়েছিল। সংক্রমণ ক্যানাইন ডিস্টেম্পারের অনুরূপ; শ্বাসকষ্টের দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রাণী মারা যায় এবং অনেক গর্ভপাত করা কুকুরছানা দেখা যায়। ক্যালিসিভাইরাস, হারপিসভাইরাস, অ্যাডেনোভাইরাস এবং পারভোভাইরাস সহ অন্যান্য অনেক ভাইরাস সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী জনগোষ্ঠীতে ছড়িয়ে পড়ে।

মাছেরও ভাইরাস আছে। তারা বিশেষ করে ryabdo ভাইরাস সংক্রমণের প্রবণ, যা থেকে আলাদা, কিন্তু জলাতঙ্ক ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত। অন্তত নয় ধরনের র‌্যাবডোভাইরাস স্যামন, পাইক, পার্চ, সমুদ্র খাদ, কার্প এবং কড সহ প্রজাতির অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রোগ সৃষ্টি করে। লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যানিমিয়া, রক্তপাত, অলসতা এবং মৃত্যুর হার যা জলের তাপমাত্রা দ্বারা প্রভাবিত হয়। হ্যাচারিতে প্রায়ই 15-18 °C তাপমাত্রা বৃদ্ধির মাধ্যমে রোগ নিয়ন্ত্রণ করা হয়।[20] সমস্ত মেরুদণ্ডী প্রাণীর মতো, মাছ হারপিস ভাইরাসে ভোগে। এই প্রাচীন ভাইরাসগুলি তাদের হোস্টের সাথে সহ-বিকশিত হয়েছে এবং অত্যন্ত প্রজাতি-নির্দিষ্ট। মাছে, তারা ক্যান্সারযুক্ত টিউমার এবং অ-ক্যান্সারস বৃদ্ধি ঘটায় যাকে হাইপারপ্লাসিয়া বলা হয়।

এধরণের ভাইরাসের আকার

প্রাণী ভাইরাস কিন্তু ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র, কেবলমাত্র অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যেই এদের অবয়ব ও চলাফেরা প্রত্যক্ষ করা যায়। এরা প্রধানত গোলাকার, দণ্ডাকার, বর্তুলাকার, সূত্রাকার, আবার কখনো কখনো পাউরুটির ন্যায়, বহুভুজাক্রিতি, ও ব্যাঙ্গাচির আকারেরও হয়ে থাকে।[১০][১১][১২][১৩] কিছু ভাইরাসের আকার আবার ব্যাখ্যা করাও দুস্কর।

তথ্যসূত্র

  1. 'ভাইরাস' — ডিএনএ, আরএনএ ও প্রোটিন দ্বারা গঠিত অতি আণুবীক্ষণিক, অকোষীয় জৈব অণু
  2. Belyi VA, Levine AJ, Skalka AM (২০১০)। "Sequences from ancestral single-stranded DNA viruses in vertebrate genomes: the parvoviridae and circoviridae are more than 40 to 50 million years old"Journal of Virology84 (23): 12458–62। ডিওআই:10.1128/JVI.01789-10পিএমআইডি 20861255পিএমসি 2976387অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  3. Philippe N, Legendre M, Doutre G, Couté Y, Poirot O, Lescot M, Arslan D, Seltzer V, Bertaux L, Bruley C, Garin J, Claverie JM, Abergel C (২০১৩)। "Pandoraviruses: amoeba viruses with genomes up to 2.5 Mb reaching that of parasitic eukaryotes"। Science341 (6143): 281–86। ডিওআই:10.1126/science.1239181পিএমআইডি 23869018বিবকোড:2013Sci...341..281P 
  4. Brandes, Nadav; Linial, Michal (২১ মে ২০১৬)। "Gene overlapping and size constraints in the viral world"Biology Direct11 (1): 26। ডিওআই:10.1186/s13062-016-0128-3পিএমআইডি 27209091পিএমসি 4875738অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  5. Murphy, p.ix
  6. Leppard, pp. 4–6
  7. Korsman NJ, van Zyl GU, Nutt L, Andersson MI, Preiser W (২০১২)। Virology: an illustrated colour text। Churchill Livingstone। পৃষ্ঠা 10–11। আইএসবিএন 9780443073670 
  8. Goris N, Vandenbussche F, De Clercq K (২০০৮)। "Potential of antiviral therapy and prophylaxis for controlling RNA viral infections of livestock"। Antiviral Res.78 (1): 170–8। ডিওআই:10.1016/j.antiviral.2007.10.003পিএমআইডি 18035428 
  9. Kerr, P. J. (২০১২)। "Myxomatosis in Australia and Europe: A model for emerging infectious diseases"। Antiviral Research93 (3): 387–415। ডিওআই:10.1016/j.antiviral.2012.01.009পিএমআইডি 22333483 
  10. Iyer LM, Balaji S, Koonin EV, Aravind L (এপ্রিল ২০০৬)। "Evolutionary genomics of nucleo-cytoplasmic large DNA viruses"Virus Research117 (1): 156–84। ডিওআই:10.1016/j.virusres.2006.01.009পিএমআইডি 16494962 
  11. Sanjuán R, Nebot MR, Chirico N, Mansky LM, Belshaw R (অক্টোবর ২০১০)। "Viral mutation rates"Journal of Virology84 (19): 9733–48। ডিওআই:10.1128/JVI.00694-10পিএমআইডি 20660197পিএমসি 2937809অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  12. Krupovic M, Dolja VV, Koonin EV (জুলাই ২০১৯)। "Origin of viruses: primordial replicators recruiting capsids from hosts" (পিডিএফ)Nature Reviews. Microbiology17 (7): 449–58। এসটুসিআইডি 256744818 Check |s2cid= value (সাহায্য)ডিওআই:10.1038/s41579-019-0205-6পিএমআইডি 31142823 
  13. McClintock B (জুন ১৯৫০)। "The origin and behavior of mutable loci in maize"Proceedings of the National Academy of Sciences of the United States of America36 (6): 344–55। ডিওআই:10.1073/pnas.36.6.344অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 15430309পিএমসি 1063197অবাধে প্রবেশযোগ্যবিবকোড:1950PNAS...36..344M 

পাদটীকা

বহিঃসংযোগ