প্রোটোজোয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইতিহাস ব্রাউজ করুন
← পূর্বের পার্থক্যপরবর্তী পার্থক্য →
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:


জীববিজ্ঞান শ্রেণিবিভাগের কিছু সিস্টেম অনুসারে '''প্রোটোজোয়া''' উচ্চ শ্রেণিবিন্যাসের দলের অন্তর্ভুক্ত। ১৮১৮সালে যখন প্রথম আবিষ্কার করা হয়, তখন প্রোটোজোয়ার শুধু শ্রেণী ছিল<ref name = "Goldfuß"/> কিন্তু পরবর্তী শ্রেণিবিন্যাসে এটির পর্ব, উপরাজ্য এবং রাজ্যে স্থান দেয়া হয়। ১৯৮১সাল থেকে থমাস ক্যাভালিয়ার-স্মিথের প্রস্তাবিত শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে, প্রোটোজোয়াকে রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{Cite journal |last=Cavalier-Smith |first=Thomas |authorlink=Tom Cavalier-Smith |date=1981 |title=Eukaryote kingdoms: seven or nine? |journal=Bio Systems |volume=14 |issue=3–4 |pages=461–481 |doi=10.1016/0303-2647(81)90050-2 |pmid=7337818}}</ref><ref>{{Cite journal |last=Cavalier-Smith |first=Thomas |authorlink=Tom Cavalier-Smith |date=December 1993 |title=Kingdom protozoa and its 18 phyla |journal=Microbiological Reviews |volume=57 |issue=4 |pages=953–994 |pmc=372943 |pmid=8302218 |doi=10.1128/mmbr.57.4.953-994.1993}}</ref><ref>{{Cite journal |last=Cavalier-Smith |first=Thomas |authorlink=Tom Cavalier-Smith |date=23 June 2010 |title=Kingdoms Protozoa and Chromista and the eozoan root of the eukaryotic tree |journal=Biology Letters |volume=6 |issue=3 |pages=342–345 |doi=10.1098/rsbl.2009.0948 |pmc=2880060 |pmid=20031978}}</ref> ২০১৫সালে রাগিয়েরোর প্রদর্শিত সাত-রাজ্য মডেলটিতে তিনি প্রোটোজয়া রাজ্যে আটটি পর্ব অন্তর্ভুক্ত করেন: [[উগ্লেনোজোয়া]], [[অ্যামিবোজোয়া]], [[মেটামোনাডা]], [[কোয়ানোজোয়া]] , [[লউকোজোয়া]], [[পারকোলোজোয়া]], [[মাইক্রোস্পোরিডিয়া]] এবং [[শুল্কোজোয়া]]।<ref name=":1" /> লক্ষণীয়, এই রাজ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ জীবকে স্থান দেয়নি। মডেল অনুসারে, প্রোটোজোয়া রাজ্য, প্রাকৃতিক দল গঠন করেনা।<ref name=":1" />
জীববিজ্ঞান শ্রেণিবিভাগের কিছু সিস্টেম অনুসারে '''প্রোটোজোয়া''' উচ্চ শ্রেণিবিন্যাসের দলের অন্তর্ভুক্ত। ১৮১৮সালে যখন প্রথম আবিষ্কার করা হয়, তখন প্রোটোজোয়ার শুধু শ্রেণী ছিল<ref name = "Goldfuß"/> কিন্তু পরবর্তী শ্রেণিবিন্যাসে এটির পর্ব, উপরাজ্য এবং রাজ্যে স্থান দেয়া হয়। ১৯৮১সাল থেকে থমাস ক্যাভালিয়ার-স্মিথের প্রস্তাবিত শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে, প্রোটোজোয়াকে রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{Cite journal |last=Cavalier-Smith |first=Thomas |authorlink=Tom Cavalier-Smith |date=1981 |title=Eukaryote kingdoms: seven or nine? |journal=Bio Systems |volume=14 |issue=3–4 |pages=461–481 |doi=10.1016/0303-2647(81)90050-2 |pmid=7337818}}</ref><ref>{{Cite journal |last=Cavalier-Smith |first=Thomas |authorlink=Tom Cavalier-Smith |date=December 1993 |title=Kingdom protozoa and its 18 phyla |journal=Microbiological Reviews |volume=57 |issue=4 |pages=953–994 |pmc=372943 |pmid=8302218 |doi=10.1128/mmbr.57.4.953-994.1993}}</ref><ref>{{Cite journal |last=Cavalier-Smith |first=Thomas |authorlink=Tom Cavalier-Smith |date=23 June 2010 |title=Kingdoms Protozoa and Chromista and the eozoan root of the eukaryotic tree |journal=Biology Letters |volume=6 |issue=3 |pages=342–345 |doi=10.1098/rsbl.2009.0948 |pmc=2880060 |pmid=20031978}}</ref> ২০১৫সালে রাগিয়েরোর প্রদর্শিত সাত-রাজ্য মডেলটিতে তিনি প্রোটোজয়া রাজ্যে আটটি পর্ব অন্তর্ভুক্ত করেন: [[উগ্লেনোজোয়া]], [[অ্যামিবোজোয়া]], [[মেটামোনাডা]], [[কোয়ানোজোয়া]] , [[লউকোজোয়া]], [[পারকোলোজোয়া]], [[মাইক্রোস্পোরিডিয়া]] এবং [[শুল্কোজোয়া]]।<ref name=":1" /> লক্ষণীয়, এই রাজ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ জীবকে স্থান দেয়নি। মডেল অনুসারে, প্রোটোজোয়া রাজ্য, প্রাকৃতিক দল গঠন করেনা।<ref name=":1" />
== ইতিহাস ==
[[File:Georg_August_Goldfuss_Protozoa_Infusoria_Monades.jpg|left|thumb|upright=1.35|প্রোটোজোয়া শ্রেণি, ইনফুসোরিয়া পর্ব, মোনাডেস পরিবার, জর্জ অগাস্ট গোল্ডফাস, ১৮৪৪]]

"প্রোটোজোয়া" (একবচন "প্রোটোজুন" বা "প্রোটোজোয়ান") শব্দটির আবির্ভাব হয় ১৮১৮সালে জীববিদ জর্জ অগাসৃট গোল্ডফাস দ্বারা।<ref>{{Cite journal|last=Rothschild|first=Lynn J.|date=1989|title=Protozoa, Protista, Protoctista: What's in a Name?|url=http://www.jstor.org/stable/4331095|journal=Journal of the History of Biology|volume=22|issue=2|pages=277–305|issn=0022-5010}}</ref> গোল্ডফাস প্রোটোজোয়াকে শ্রেণিতে রেখে আবিষ্কার করেছিলেন যেটিকে তিনি সবচেয়ে সাধারণ প্রাণী ভেবেছিলেন।<ref name = "Goldfuß">{{cite journal |last1=Goldfuß |title=Ueber die Classification der Zoophyten |journal=Isis, Oder, Encyclopädische Zeitung von Oken |date=1818 |volume=2 |issue=6 |pages=1008–1019 |url=https://www.biodiversitylibrary.org/item/47614#page/530/mode/1up |trans-title=On the classification of zoophytes |language=German}} From p. 1008: ''"Erste Klasse. Urthiere. Protozoa."'' (First class. Primordial animals. Protozoa.) [Note: each column of each page of this journal is numbered; there are two columns per page.]</ref> প্রকৃতপক্ষে, সেই দলে শুধু এক-কোষী জীব ছিলনা বরং " নিম্ন" বহুকোষী প্রাণীও ছিল, যেমন জেলিফিশ, স্পঞ্জ এবং কোরাল।<ref>{{cite book |last1=Goldfuß |first1=Georg August |title=Handbuch der Zoologie. Erste Abtheilung. |trans-title=Handbook of Zoology. First Part. |date=1820 |publisher=Johann Leonhard Schrag |location=Nürnberg, (Germany) |pages=XI–XIV |url=https://babel.hathitrust.org/cgi/pt?id=mdp.39015070878148;view=1up;seq=11 |language=German}}</ref> "প্রোটোজোয়া" শব্দটি প্রাচীন গ্রীক শব্দ {{wikt-lang|grc|πρῶτος}} ({{grc-transl|πρῶτος}}), যার অর্থ "প্রথম", এবং {{wikt-lang|grc|ζῶα}} ({{grc-transl|ζῶα}}), এর বহুবচন {{wikt-lang|grc|ζῶον}} ({{grc-transl|ζῶον}}), অর্থ " প্রাণী"।<ref>{{Cite book|title=Abrégé du dictionnaire grec français|last=Bailly|first=Anatole|date=1981-01-01|publisher=Hachette|isbn=978-2010035289|location=Paris|oclc=461974285}}</ref><ref>{{Cite web|url=http://www.tabularium.be/bailly/|title=Greek-french dictionary online|last=Bailly|first=Anatole|date=|website=www.tabularium.be|publisher=|access-date=2018-10-05}}</ref><ref name="Hogg">{{Cite journal |last=Hogg |first=John |authorlink=John Hogg |date=1860 |title=On the distinctions of a plant and an animal, and on a fourth kingdom of nature |url=https://babel.hathitrust.org/cgi/pt?id=hvd.32044089575245;view=1up;seq=232 |journal=Edinburgh New Philosophical Journal | series=2nd series | volume=12 | pages=216–225 }}</ref><ref>{{Cite journal |last=Scamardella |first=J. M. |date=December 1999 |title=Not plants or animals: a brief history of the origin of Kingdoms Protozoa, Protista and Protoctista |journal=International Microbiology |volume=2 |issue=4 |pages=207–216 |pmid=10943416}}</ref><ref>{{Cite journal |last=Copeland |first=Herbert F. |date=September–October 1947 |title=Progress Report on Basic Classification |journal=The American Naturalist |volume=81 |issue=800 |pages=340–361 |doi=10.1086/281531 |jstor=2458229|pmid=20267535 }}</ref>

[[File:John_Hogg_--_Primigenum_or_Protoctista.jpg|thumb|upright=1.35|[[John Hogg (biologist)|জন হগের করা প্রকৃতির চার রাজ্যের চিত্র, ১৮৬০]]

বিভিন্ন ধরনের রাজ্য প্রস্তাব করা হয়, এবং প্রোটিস্টা ও প্রোটোকটিস্টা রাজ্য জীববিজ্ঞান শিক্ষায় অধিক স্বীকৃতি পায়।<ref>{{Cite journal |last=Whittaker |first=R. H. |date=10 January 1969 |title=New concepts of kingdoms or organisms. Evolutionary relations are better represented by new classifications than by the traditional two kingdoms |journal=Science |volume=163 |issue=3863 |pages=150–160 |bibcode=1969Sci...163..150W|doi=10.1126/science.163.3863.150 |pmid=5762760|citeseerx=10.1.1.403.5430 }}</ref><ref>{{Cite book|last=Margulis |first=Lynn |authorlink=Lynn Margulis |date=1974 |publisher=Springer |isbn=978-1-4615-6946-6 |editor-last=Dobzhansky|editor-first=Theodosius |pages=45–78 |editor-last2=Hecht |editor-first2=Max K.|editor-last3=Steere |editor-first3=William C. |doi=10.1007/978-1-4615-6944-2_2 |chapter=Five-Kingdom Classification and the Origin and Evolution of Cells |title=Evolutionary Biology}}</ref><ref>{{cite journal |author=Cavalier-Smith, Thomas |authorlink=Tom Cavalier-Smith |date=August 1998 |title=A revised six-kingdom system of life |journal=Biological Reviews |volume=73 |issue=3 |pages=203–266 |doi=10.1111/j.1469-185X.1998.tb00030.x |pmid=9809012}}</ref>

যেহেতু প্রোটোজয়াকে "প্রকৃত প্রাণী" হিসেবে উল্লেখ করা যায় না, তাই অনেক সময় "প্রোটিস্টস", " প্রোটিস্টা" বা "প্রোটোকটিস্টা" শব্দগুলোকে বেশি গ্রহণযোগ্য হিসেবে ধরা হয়।২০০৫সালে, 'দ্য সোসাইটি অব প্রোটোজোনোলিস্ট' এর সদস্যরা এটির নাম পরিবর্তন করে 'দ্য সোসাইটি অব প্রোটিস্টোলোজিস্ট' করার জন্য ভোট দেন।<ref>{{cite web |url=http://protozoa.uga.edu/artman/publish/article_37.shtml |title=New President's Address|website=protozoa.uga.edu |accessdate=1 May 2015}}</ref>

== বৈশিষ্ট্য ==
== বৈশিষ্ট্য ==


১২:১১, ৫ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

উপরের বাম থেকে ঘড়ির কাঁটার দিকে: ব্লেফারিজমা জাপোনিকাম, একটি সিলিয়েট; গিয়ার্দিয়া মুরিস, একটি ফ্লাজেলেট; সেন্ট্রোপাইক্সিস একুলেটা, একটি অ্যামিবা; পেরিডিনিয়াম উইলেই, একটি ডাইনো ফ্লাজেলেট; কায়োস ক্যারোলাইনেন্স, একটি উলঙ্গ অ্যামিবোজোয়ান; ডেসমারেল্লা মনিলিফর্মিস, একটি কোয়ানোফ্লাজেলেট

প্রোটোজোয়া (এবং প্রোটোজোয়ান, বহুবচন প্রোটোজোয়ানস্) ইউক্যারিওটা পর্বের এক কোষী প্রাণীর নাম, যেগুলো মুক্তভাবে বা অপরের উপর নির্ভর করে বেচেঁ থাকে, এগুলো অন্যান্য ক্ষুদ্র অঙ্গানু বা জৈবিক টিস্যু খেয়ে থাকে।[১][২] ইতিহাসগতভাবে, প্রোটোজোয়াকে "এক-কোষী প্রাণী" বলা হতো, কারণ তারা প্রাণীদের নানা বৈশিষ্ট্য ধারন করে থাকে এবং তাদের কোষ প্রাচীর নেই। তাদেরকে বিভিন্ন উদ্ভিদে পাওয়া যায়।[৩][৪] যদিও বর্তমানে প্রোটোজোয়াকে প্রাণীদের তালিকায় রাখা হয়না তবুও তাদেরকে চেনার সুবিধার্থে তাদেরকে এক-কোষী বলা হয় যারা স্বাধীনভাবে চলতে পারে।

জীববিজ্ঞান শ্রেণিবিভাগের কিছু সিস্টেম অনুসারে প্রোটোজোয়া উচ্চ শ্রেণিবিন্যাসের দলের অন্তর্ভুক্ত। ১৮১৮সালে যখন প্রথম আবিষ্কার করা হয়, তখন প্রোটোজোয়ার শুধু শ্রেণী ছিল[৫] কিন্তু পরবর্তী শ্রেণিবিন্যাসে এটির পর্ব, উপরাজ্য এবং রাজ্যে স্থান দেয়া হয়। ১৯৮১সাল থেকে থমাস ক্যাভালিয়ার-স্মিথের প্রস্তাবিত শ্রেণিবিন্যাস অনুসারে, প্রোটোজোয়াকে রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৬][৭][৮] ২০১৫সালে রাগিয়েরোর প্রদর্শিত সাত-রাজ্য মডেলটিতে তিনি প্রোটোজয়া রাজ্যে আটটি পর্ব অন্তর্ভুক্ত করেন: উগ্লেনোজোয়া, অ্যামিবোজোয়া, মেটামোনাডা, কোয়ানোজোয়া , লউকোজোয়া, পারকোলোজোয়া, মাইক্রোস্পোরিডিয়া এবং শুল্কোজোয়া।[৯] লক্ষণীয়, এই রাজ্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ জীবকে স্থান দেয়নি। মডেল অনুসারে, প্রোটোজোয়া রাজ্য, প্রাকৃতিক দল গঠন করেনা।[৯]

ইতিহাস

প্রোটোজোয়া শ্রেণি, ইনফুসোরিয়া পর্ব, মোনাডেস পরিবার, জর্জ অগাস্ট গোল্ডফাস, ১৮৪৪

"প্রোটোজোয়া" (একবচন "প্রোটোজুন" বা "প্রোটোজোয়ান") শব্দটির আবির্ভাব হয় ১৮১৮সালে জীববিদ জর্জ অগাসৃট গোল্ডফাস দ্বারা।[১০] গোল্ডফাস প্রোটোজোয়াকে শ্রেণিতে রেখে আবিষ্কার করেছিলেন যেটিকে তিনি সবচেয়ে সাধারণ প্রাণী ভেবেছিলেন।[৫] প্রকৃতপক্ষে, সেই দলে শুধু এক-কোষী জীব ছিলনা বরং " নিম্ন" বহুকোষী প্রাণীও ছিল, যেমন জেলিফিশ, স্পঞ্জ এবং কোরাল।[১১] "প্রোটোজোয়া" শব্দটি প্রাচীন গ্রীক শব্দ πρῶτος (prôtos), যার অর্থ "প্রথম", এবং ζῶα (zôa), এর বহুবচন ζῶον (zôon), অর্থ " প্রাণী"।[১২][১৩][১৪][১৫][১৬]

[[File:John_Hogg_--_Primigenum_or_Protoctista.jpg|thumb|upright=1.35|জন হগের করা প্রকৃতির চার রাজ্যের চিত্র, ১৮৬০

বিভিন্ন ধরনের রাজ্য প্রস্তাব করা হয়, এবং প্রোটিস্টা ও প্রোটোকটিস্টা রাজ্য জীববিজ্ঞান শিক্ষায় অধিক স্বীকৃতি পায়।[১৭][১৮][১৯]

যেহেতু প্রোটোজয়াকে "প্রকৃত প্রাণী" হিসেবে উল্লেখ করা যায় না, তাই অনেক সময় "প্রোটিস্টস", " প্রোটিস্টা" বা "প্রোটোকটিস্টা" শব্দগুলোকে বেশি গ্রহণযোগ্য হিসেবে ধরা হয়।২০০৫সালে, 'দ্য সোসাইটি অব প্রোটোজোনোলিস্ট' এর সদস্যরা এটির নাম পরিবর্তন করে 'দ্য সোসাইটি অব প্রোটিস্টোলোজিস্ট' করার জন্য ভোট দেন।[২০]

বৈশিষ্ট্য

আকার

প্রোটোজোয়া সর্বনিম্ন ১মাইক্রোমিটার হতে কয়েক মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে, বা আরও বেশি।[২১] এদের মাঝে সবচেয়ে বড়গুলো হলো সমুদ্রে থাকা জেনোফাইয়োফোর্স, এক-কোষী ফোরামিনিফেরা যাদের কাঠামো ব্যাসে ২০সেমি পর্যন্ত হতে পারে।[২২]

স্পাইরোস্টোমাম এম্বিগাম দৈর্ঘ্যে ৩মিমি পর্যন্ত হতে পারে

তথ্যসূত্র

  1. ↑ Panno, Joseph (১৪ মে ২০১৪)। The Cell: Evolution of the First Organism (ইংরেজি ভাষায়)। Infobase Publishing। আইএসবিএন 9780816067367। 
  2. ↑ Bertrand, Jean-Claude; Caumette, Pierre; Lebaron, Philippe; Matheron, Robert; Normand, Philippe; Sime-Ngando, Télesphore (২০১৫-০১-২৬)। Environmental Microbiology: Fundamentals and Applications: Microbial Ecology (ইংরেজি ভাষায়)। Springer। আইএসবিএন 9789401791182। 
  3. ↑ Madigan, Michael T. (২০১২)। Brock Biology of Microorganisms। Benjamin Cummings। আইএসবিএন 9780321649638। 
  4. ↑ Yaeger, Robert G. (১৯৯৬)। Protozoa: Structure, Classification, Growth, and Development। NCBI। আইএসবিএন 9780963117212। পিএমআইডি 21413323। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৩-২৩। 
  5. ↑ ক খ Goldfuß (১৮১৮)। "Ueber die Classification der Zoophyten" [On the classification of zoophytes]। Isis, Oder, Encyclopädische Zeitung von Oken (German ভাষায়)। 2 (6): 1008–1019।  From p. 1008: "Erste Klasse. Urthiere. Protozoa." (First class. Primordial animals. Protozoa.) [Note: each column of each page of this journal is numbered; there are two columns per page.]
  6. ↑ Cavalier-Smith, Thomas (১৯৮১)। "Eukaryote kingdoms: seven or nine?"। Bio Systems। 14 (3–4): 461–481। ডিওআই:10.1016/0303-2647(81)90050-2। পিএমআইডি 7337818। 
  7. ↑ Cavalier-Smith, Thomas (ডিসেম্বর ১৯৯৩)। "Kingdom protozoa and its 18 phyla"। Microbiological Reviews। 57 (4): 953–994। ডিওআই:10.1128/mmbr.57.4.953-994.1993। পিএমআইডি 8302218। পিএমসি 372943 অবাধে প্রবেশযোগ্য। 
  8. ↑ Cavalier-Smith, Thomas (২৩ জুন ২০১০)। "Kingdoms Protozoa and Chromista and the eozoan root of the eukaryotic tree"। Biology Letters। 6 (3): 342–345। ডিওআই:10.1098/rsbl.2009.0948। পিএমআইডি 20031978। পিএমসি 2880060 অবাধে প্রবেশযোগ্য। 
  9. ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; :1 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  10. ↑ Rothschild, Lynn J. (১৯৮৯)। "Protozoa, Protista, Protoctista: What's in a Name?"। Journal of the History of Biology। 22 (2): 277–305। আইএসএসএন 0022-5010। 
  11. ↑ Goldfuß, Georg August (১৮২০)। Handbuch der Zoologie. Erste Abtheilung. [Handbook of Zoology. First Part.] (German ভাষায়)। Nürnberg, (Germany): Johann Leonhard Schrag। পৃষ্ঠা XI–XIV। 
  12. ↑ Bailly, Anatole (১৯৮১-০১-০১)। Abrégé du dictionnaire grec français। Paris: Hachette। আইএসবিএন 978-2010035289। ওসিএলসি 461974285। 
  13. ↑ Bailly, Anatole। "Greek-french dictionary online"। www.tabularium.be। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-০৫। 
  14. ↑ Hogg, John (১৮৬০)। "On the distinctions of a plant and an animal, and on a fourth kingdom of nature"। Edinburgh New Philosophical Journal। 2nd series। 12: 216–225। 
  15. ↑ Scamardella, J. M. (ডিসেম্বর ১৯৯৯)। "Not plants or animals: a brief history of the origin of Kingdoms Protozoa, Protista and Protoctista"। International Microbiology। 2 (4): 207–216। পিএমআইডি 10943416। 
  16. ↑ Copeland, Herbert F. (সেপ্টেম্বর–অক্টোবর ১৯৪৭)। "Progress Report on Basic Classification"। The American Naturalist। 81 (800): 340–361। জেস্টোর 2458229। ডিওআই:10.1086/281531। পিএমআইডি 20267535। 
  17. ↑ Whittaker, R. H. (১০ জানুয়ারি ১৯৬৯)। "New concepts of kingdoms or organisms. Evolutionary relations are better represented by new classifications than by the traditional two kingdoms"। Science। 163 (3863): 150–160। ডিওআই:10.1126/science.163.3863.150। পিএমআইডি 5762760। বিবকোড:1969Sci...163..150W। সাইট সিয়ারX 10.1.1.403.5430 অবাধে প্রবেশযোগ্য। 
  18. ↑ Margulis, Lynn (১৯৭৪)। "Five-Kingdom Classification and the Origin and Evolution of Cells"। Dobzhansky, Theodosius; Hecht, Max K.; Steere, William C.। Evolutionary Biology। Springer। পৃষ্ঠা 45–78। আইএসবিএন 978-1-4615-6946-6। ডিওআই:10.1007/978-1-4615-6944-2_2। 
  19. ↑ Cavalier-Smith, Thomas (আগস্ট ১৯৯৮)। "A revised six-kingdom system of life"। Biological Reviews। 73 (3): 203–266। ডিওআই:10.1111/j.1469-185X.1998.tb00030.x। পিএমআইডি 9809012। 
  20. ↑ "New President's Address"। protozoa.uga.edu। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৫। 
  21. ↑ Singleton, Paul; Sainsbury, Diana (২০০১)। Dictionary of microbiology and molecular biology (ইংরেজি ভাষায়)। Wiley। আইএসবিএন 9780471941507। 
  22. ↑ Gooday, A.J.; Aranda da Silva, A. P.; Pawlowski, J. (১ ডিসেম্বর ২০১১)। "Xenophyophores (Rhizaria, Foraminifera) from the Nazaré Canyon (Portuguese margin, NE Atlantic)"। Deep-Sea Research Part II: Topical Studies in Oceanography। 58 (24–25): 2401–2419। ডিওআই:10.1016/j.dsr2.2011.04.005। বিবকোড:2011DSRII..58.2401G। 
'https://bn.wikipedia.org/w/index.php?title=প্রোটোজোয়া&oldid=4127337' থেকে আনীত