বিষয়বস্তুতে চলুন

তোবা বিপর্যয় তত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২°৪১′০৪″ উত্তর ৯৮°৫২′৩২″ পূর্ব / ২.৬৮৪৫° উত্তর ৯৮.৮৭৫৬° পূর্ব / 2.6845; 98.8756
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox eruption|name=Toba catastrophe theory|photo=Image:Tobaeruption.png|photo-size=|caption=অগ্ন্যুৎপাতটি দেখতে কির...
(কোনও পার্থক্য নেই)

০৮:৪০, ১৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

Toba catastrophe theory
অগ্ন্যুৎপাতটি দেখতে কিরকম হতে পারে তার একটি ছবি ৪২ কিলোমিটার (২৬ মা) পুলাউ সিমেউলির.উপরে
আগ্নেয়গিরিটোবা সুপারভলকানো
তারিখ৭৪,১০০—৭৫,৯০০ বছর পূর্বে
স্থানসুমাত্রা, ইন্দোনেশিয়া
২°৪১′০৪″ উত্তর ৯৮°৫২′৩২″ পূর্ব / ২.৬৮৪৫° উত্তর ৯৮.৮৭৫৬° পূর্ব / 2.6845; 98.8756
VEI8
প্রভাবদ্বিতীয় নিকটবর্তী সুপার ইরাপশন; পৃথিবীকে ৬ বছরের জন্য ভলকানিক উইন্টার বা আগ্নেওগিরি-প্রভাবিত শীতে নিমজ্জিত করেছিল, সম্ভবত এর ফলে আঞ্চলিক ভূসংস্থানে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে।[১][তারিখের তথ্য]
টোবা লেক হল টোবা ক্যাটাস্ট্রফির ফলে তৈরি হওয়া একটি ক্র্যাটার লেক

টোবা সুপার-ইরাপশন বা মহা-অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছে একটি সুপারভলকানিক ইরাপশন হল একটি মহা-আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত যা প্রায় ৭৫,০০০বছর পূর্বে বর্তমান টোবা লেকে (সুমাত্রা, ইন্দোনেশিয়া) ঘটে। এটা আমাদের জানা অগ্ন্যুৎপাতগুলোর মধ্যে সবচাইতে বৃহৎগুলোর মধ্যে একটি। টোবা ক্যাটাস্ট্রফি থিওরি বলে, এই টোবা ক্যাটাস্ট্রফির ফলে বৈশ্বিক ভলকানিক শীতের শুরু হয়। সুপার ইরাপশন বা মহা-অগ্ন্যুৎপাতের ফলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমে গেলে সেই অবস্থাকে ভলকানিক উইন্টার বা ভলকানিক শীতকাল বলা হয়। থিওরিটি অনুযায়ী এই ভলকানিক উইন্টারের ফলে ৬ থেকে ১০ বছর ধরে গ্লোবাল ভলকানিক উইন্টার বা বৈশ্বিক ভলকানিক শীতকাল বিরাজ করে এবং এর ফলে সম্ভবত ১০০০ বছর যাবৎ একটি কুলিং এপিসোড বা হিম পর্ব চলে।

১৯৯৩ সালে, বিজ্ঞান সাংবাদিক এন গিবনস এই অগ্ন্যুৎপাত এবং মানব বিবর্তনের পপুলেশন বটলনেক এর মধ্যে একটি সম্পর্ক প্রস্তাব করেন। নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইকেল আর. র‍্যামপিনো এবং ইউনিভার্সিটি অব হাওয়াই এর স্টিফেন সেলফ এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেন। কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে কোন প্রজাতির সংখ্যা কমে গিয়ে প্রায় বিলুপ্তির পর্যায়ে চলে আসলে তাকে বিবর্তনের ভাষায় পপুলেশন বটলনেক বলা হয়। ১৯৯৮ সালে ইউনভারসিটি অব ইলিনয়েসের স্ট্যানলি এইচ. এনব্রোস এই বটলনেক তত্ত্বকে আরও উন্নত করেন।

এই সম্পর্ক এবং গ্লোবাল উইন্টার থিওরি উভয়ই বিতর্কিত।[২][৩]

এই টোবা ঘটনাটি হল গবেষণায় থাকা আমাদের সবচাইতে নিকটবর্তী সুপার-ইরাপশন বা মহা-অগ্নুৎপাত।[৪][৫][৬]

টীকা

  1. John Savino; Marie D. Jones (২০০৭)। Supervolcano: The Catastrophic Event That Changed the Course of Human History: Could Yellowstone Be Next। Career Press। পৃষ্ঠা 140। আইএসবিএন 978-1-56414-953-4 
  2. Choi, Charles Q. (২০১৩-০৪-২৯)। "Toba Supervolcano Not to Blame for Humanity's Near-Extinction"Livescience.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-০৮ 
  3. "Toba super-volcano catastrophe idea 'dismissed'"Bbc.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-০৮ 
  4. Chesner ও others 1991, p. 200; Jones 2007, p. 174; Oppenheimer 2002, pp. 1593–1594; Ninkovich ও others 1978
  5. "The Toba Supervolcano And Human Evolution"। Toba.arch.ox.ac.uk। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৫ 
  6. "The Geological Society : Super-eruptions" (PDF)। Geo.mtu.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-২৮ 

তথ্যসূত্র

External links