দ্বীপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ রোবট যোগ করছে: mwl:Ilha |
অ রোবট যোগ করছে: km:កោះ |
||
৬৮ নং লাইন: | ৬৮ নং লাইন: | ||
[[ka:კუნძული]] |
[[ka:კუნძული]] |
||
[[kk:Арал]] |
[[kk:Арал]] |
||
[[km:កោះ]] |
|||
[[ko:섬]] |
[[ko:섬]] |
||
[[ksh:Ėnsel]] |
[[ksh:Ėnsel]] |
২০:৩০, ২৮ নভেম্বর ২০০৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চারিদিকে পানি দ্বারা পরিবেষ্টিত ভূখণ্ডকে দ্বীপ বলা হয়। নিকটবর্তী একাধিক দ্বীপের গুচ্ছকে দ্বীপপুঞ্জ বলা হয়।
দ্বীপ প্রধানত দুই রকমের হয় -- মহাদেশীয় দ্বীপ এবং মহাসাগরীয় দ্বীপ।এছাড়া কৃত্রিম দ্বীপও রয়েছে।
দ্বীপ শব্দটির উৎপত্তি হলো "দুই দিকে অপ (পানি) যার", অর্থাৎ চতুর্দিকে পানি বেষ্টিত ভূখণ্ড হতে।
নানাভাবে দ্বীপ সৃষ্টি হতে পারে, যেমন পলি সঞ্চিত হয়ে, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত থেকে, অথবা প্রবাল সঞ্চিত হয়ে। অস্ট্রেলিয়া মহাদেশকে অনেক সময় বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপ বলা হয়। এর পরেই রয়েছে গ্রিনল্যান্ড। বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ একটি প্রবাল দ্বীপ। বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ হলো ভোলা।