গিমা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৯ নং লাইন: | ২৯ নং লাইন: | ||
==ঔষধি ব্যবহার== |
==ঔষধি ব্যবহার== |
||
এটি অজীর্ন, জন্ডিস, জ্বর, পিত্ত, কফে উপকারী। তিতা বলে মুখের অরুচি চলে যায়। |
এটি অজীর্ন, জন্ডিস, জ্বর, পিত্ত, কফে উপকারী। তিতা বলে মুখের অরুচি চলে যায়। |
||
বর্তমানে অনেক আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার হলেও অতীতে স্থানীয় লোকজন তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভেষজ গুনসম্পন্ন গিমা শাক ব্যবহার করতো। এই জংলী শাকটি ডায়াবেটিকে উপকারী। হারবাল চিকিৎসার ক্ষেত্রে মূলত রিউমেটিকের ব্যাথা ও সোরিয়াসিস হারবাল ওষুধ তৈরির কাজে এর কান্ড, পাতা, ফুল সবই কাজে লাগে। কোস্টকাঠিন্য, পাকস্থলি ও অন্ত্রের সমস্যা, রক্তপ্রবাহে সমস্যা, অ্যাজমা, ফুসফুস সংক্রান্ত রোগ, ভিটামিন সি এর অভাব জনিত স্কিন ডিজিজ যেমন স্কার্ভি, চুলকানি, মাংসপেশি ও হাড়ের ব্যথার জন্য গিমা শাক খুবই উপকারী। গিমা শাক খেলে অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের প্রকোপ কমে। এছাড়া গিমা শাক ওজন কমাতেও খুবই কার্যকরী। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে গিমা শাক দারুণ উপকারী। অনেক সময় চোখ উঠলে বা চোখ ব্যথা করলে গিমে পাতা দিয়ে সেক দেয়া হয়। আবার গিমা পাতার রস এবং আধা কাপ আমলকী ভেজানো পানি মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়। আফ্রিকায় গিমা শাক সালাদ এবং জুস হিসেবেও খায়। |
|||
==চিত্রশালা== |
==চিত্রশালা== |
০১:০৯, ১৯ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গিমা Glinus oppositifolius | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
বিভাগ: | Tracheophyta |
শ্রেণী: | Magnoliopsida |
বর্গ: | Caryophyllales |
পরিবার: | Molluginaceae |
গণ: | Glinus |
প্রজাতি: | Glinus oppositifolius |
দ্বিপদী নাম | |
Glinus oppositifolius (L.) Aug.DC. | |
প্রতিশব্দ | |
Pharnaceum spergula (L.) Dillwyn |
গিমা শাক বা ঢিমা শাক বা গিমে শাক বা জিমা (বৈজ্ঞানিক নাম: Glinus oppositifolius) Molluginaceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ প্রজাতি। এটির ইংরেজি নামগুলো হচ্ছে Gima, Jima, Bitter Cumin, Maita, Maitakaduri shak, Indian Chickweed, Kangkong ইত্যাদি।
বিবরণ
গিমা শাক আগাছার মতো জন্মায়। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সাধারনত লোকেরা গিমা শাক রান্না করে খায়। এর শুধু পাতা খাওয়া হয়ে থাকে যা তিতা স্বাদের। তবে ওষুধ তৈরির কাজে এর কান্ড, পাতা, ফুল সবই লাগে।
গিমা লতানো শাক বিশিষ্ট শাক। চিকন ডাল বিশিষ্ট এই শাক ঝপালো হয় ও মাটিতে লেগে থাকে। ছোট ছোট সবুজ পাতা হয়। এদের ফুল সাদা বর্নের।
ঔষধি ব্যবহার
এটি অজীর্ন, জন্ডিস, জ্বর, পিত্ত, কফে উপকারী। তিতা বলে মুখের অরুচি চলে যায়।
বর্তমানে অনেক আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার হলেও অতীতে স্থানীয় লোকজন তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভেষজ গুনসম্পন্ন গিমা শাক ব্যবহার করতো। এই জংলী শাকটি ডায়াবেটিকে উপকারী। হারবাল চিকিৎসার ক্ষেত্রে মূলত রিউমেটিকের ব্যাথা ও সোরিয়াসিস হারবাল ওষুধ তৈরির কাজে এর কান্ড, পাতা, ফুল সবই কাজে লাগে। কোস্টকাঠিন্য, পাকস্থলি ও অন্ত্রের সমস্যা, রক্তপ্রবাহে সমস্যা, অ্যাজমা, ফুসফুস সংক্রান্ত রোগ, ভিটামিন সি এর অভাব জনিত স্কিন ডিজিজ যেমন স্কার্ভি, চুলকানি, মাংসপেশি ও হাড়ের ব্যথার জন্য গিমা শাক খুবই উপকারী। গিমা শাক খেলে অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের প্রকোপ কমে। এছাড়া গিমা শাক ওজন কমাতেও খুবই কার্যকরী। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে গিমা শাক দারুণ উপকারী। অনেক সময় চোখ উঠলে বা চোখ ব্যথা করলে গিমে পাতা দিয়ে সেক দেয়া হয়। আবার গিমা পাতার রস এবং আধা কাপ আমলকী ভেজানো পানি মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়। আফ্রিকায় গিমা শাক সালাদ এবং জুস হিসেবেও খায়।
চিত্রশালা
-
গিমা শাক
-
গিমা শাক
-
গিমা শাক
-
গিমা শাক
-
গিমা শাকের পাতা