রাশিচক্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ZéroBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (বট যোগ করছে: af, als, ar, ast, bg, bs, ca, cs, cy, da, de, eo, es, et, fa, fi, fr, gl, gu, he, hi, hr, hu, hy, ia, id, io, is, it, ja, jv, ka, ko, ku, ky, la, lb, lt, lv, mk, ml, ms, mt, ne, nl, nn, no, pl, pt, ro, ru, s...
MerlIwBot (আলোচনা | অবদান)
বট যোগ করছে: el:Ζωδιακός Κύκλος পরিবর্তন করছে: vi:Hoàng Đạo
২২ নং লাইন: ২২ নং লাইন:
[[da:Dyrekreds]]
[[da:Dyrekreds]]
[[de:Tierkreiszeichen]]
[[de:Tierkreiszeichen]]
[[el:Ζωδιακός Κύκλος]]
[[en:Zodiac]]
[[en:Zodiac]]
[[eo:Zodiako]]
[[eo:Zodiako]]
৭৬ নং লাইন: ৭৭ নং লাইন:
[[uk:Зодіак]]
[[uk:Зодіак]]
[[ur:دائرۃ البروج]]
[[ur:دائرۃ البروج]]
[[vi:Mười hai cung Hoàng Đạo]]
[[vi:Hoàng Đạo]]
[[wa:Planete (asterlodjeye)]]
[[wa:Planete (asterlodjeye)]]
[[zh:黃道帶]]
[[zh:黃道帶]]

০৪:১২, ৬ মে ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সূর্যের চারদিকে পৃথিবী আবর্তন করে বলে মনে হয় আকাশে সূর্য ভূকক্ষ (লাল বৃত্ত) বরাবর গতিশীল। ভূকক্ষ বিষুবরেখার (নীল) সাথে একটি কোণ তৈরি করে।

জ্যোতির্বিজ্ঞানে রাশিচক্র (ইংরেজি ভাষায়: Zodiac, গ্রিক ভাষায়: ζῳδιακός বা জোডিয়াকোস) বলতে আকাশে সূর্যের আপাত গতিপথের ১২টি ভাগকে বোঝায়। এই আপাত গতিপথের নাম ভূকক্ষ কারণ, প্রকৃতপক্ষে এটি সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর কক্ষপথ। ভূকক্ষের খ-দ্রাঘিমাকে ১২টি ভাগে ভাগ করা হয় যার প্রতিটি ৩০ ডিগ্রি করে। এভাবে মোট ১২টি বিভাগ মিলে ৩৬০ ডিগ্রি তথা একটি বৃত্ত তৈরি করে। ভূকক্ষের সমতল থেকে ৮-৯ ডিগ্রি উত্তর বা দক্ষিণ (খ-অক্ষাংশ) পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলটিকে বলা হয় রাশিবন্ধনী (zodiacal belt)। চাঁদ এবং খালি চোখে দৃশ্যমান গ্রহগুলোর গতিপথও এই বন্ধনীর মধ্যে অবস্থান করে।

কিন্তু বাস্তবিক অর্থে রাশিচক্র কেবলই একটি খ-স্থানাংক ব্যবস্থা, আরও নির্দিষ্ট করে বললে এটি এক ধরণের ভূকক্ষীয় স্থানাংক ব্যবস্থা। প্রতিটি স্থানাংক ব্যবস্থা তৈরি করতে প্রয়োজন পড়ে একটি প্রসঙ্গ তল যেখান থেকে অক্ষাংশ গণনা শুরু হয়, এবং প্রসঙ্গ তলে এমন একটি প্রসঙ্গ বিন্দু যেখান থেকে দ্রাঘিমাংশ গণনা শুরু হয়। রাশিচক্রের ক্ষেত্রে সেই প্রসঙ্গ তল হচ্ছে ভূকক্ষ এবং ভূকক্ষের প্রসঙ্গ বিন্দুটি হচ্ছে মহাবিষুবের সময় সূর্যের অবস্থান।

যে তারামণ্ডলগুলোর মধ্য দিয়ে ভূকক্ষ অতিক্রম করে তার প্রতিটিকেই কোন না কোন জন্তুর আকৃতি দেয়া হয়েছিল। এজন্য প্রাচীন গ্রিসের অধিবাসীরা রাশিচক্রকে ডাকতো "জোডিয়াকোস কিকলোস" বা "জন্তুদের বৃত্ত" নামে। রাশিচক্রে মোট তারামণ্ডলের সংখ্যা এবং তাদের আকৃতি আগে নির্দিষ্ট করে বলা যেতো না, তবে গাণিতিক জ্যোতির্বিদ্যার গোড়াপত্তনের পর তারামণ্ডলগুলোর সীমানা নির্দিষ্ট করা হয়েছে। রাশিচক্রে মোট ১২টি তারামণ্ডল রয়েছে এবং আপাতভাবে বলা যায় সূর্য এই ১২টি তারামণ্ডলের মধ্য দিয়েই অতিক্রম করে। কোন মণ্ডলে সূর্য কতদিন থাকে তাও নির্দিষ্টভাবে জানা যায়।[১]

তথ্যসূত্র

  1. Zodiac, এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা