বানো কুদসিয়া

এইচআই এসআই

বানো কুদসিয়া
بانو قدسیہ
এইচআই এসআই; বানো কুদসিয়া; بانو قدسیہ
	চিত্র:Bano Qudsia.jpg
স্থানীয় নাম	بانو قدسیہ; قدسیہ چٹھہ
জন্ম	কুদসিয়া চট্টা; ২৮ নভেম্বর ১৯২৮; ফিরোজপুর, পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু	৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ (বয়স ৮৮); লাহোর, পাঞ্জাব পাকিস্তান
পেশা	লেখিকা • নাট্যকার • বুদ্ধিজীবী;
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান	কিন্নার্ড কলেজ; সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় (লাহোর);
বিষয়	সাহিত্য; দর্শন; মনোবিজ্ঞান; সমাজবিজ্ঞান; আধ্যাত্মবাদ; দর্শন; মনোবিজ্ঞান; সমাজতন্ত্র];
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার	সিতারা-ই-ইমতিয়াজ (১৯৮৩),; হিলাল-ই-ইমতিয়াজ (২০১০); কামাল-এ-ফুন পুরস্কার (২০১২); লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড (২০১৬)
দাম্পত্যসঙ্গী	আশফাক আহমেদ (১৯২৫-২০০৪)
সন্তান	৩
ওয়েবসাইট
	banoqudsia.org

বানো কুদসিয়া (উর্দু: بانو قدسیہ‎‎ ‎; ২৮ নভেম্বর ১৯২৮ – ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭), যিনি বানো আপা নামেও পরিচিত,^[৪] ছিলেন একজন পাকিস্তানি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার এবং অধ্যাত্মবাদী। তিনি উর্দু ভাষায় সাহিত্য সৃষ্টি করেছেন, উপন্যাস, নাটক নাটক ও ছোট গল্প রচনা করেছেন। কুদসিয়া তার রাজা গিধ উপন্যাসের জন্য সবচেয়ে বেশি স্বীকৃত।^[৫] কুদসিয়া টেলিভিশন ও মঞ্চের জন্য উর্দু এবং পাঞ্জাবি উভয় ভাষায়তেই লিখেছেন। তার নাটক আধি বাতকে "একটি উচ্চশ্রেণীর নাটক" বলা হয়েছে।^[৬] বানো কুদসিয়া ২০১৭ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি লাহোরে মারা যান।^[৭]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

বানো কুদসিয়া ১৯২৮ সালের ২৮ নভেম্বর ব্রিটিশ ভারতের ফিরোজপুরে কুদসিয়া চট্টা জন্মনামে একটি মুসলিম জাট পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।^[৮] তার বাবা ছিলেন কৃষিতে স্নাতক, তার মাও ছিলেন একজন স্নাতক ও ব্রিটিশ ভারতের বিদ্যালয় পরিদর্শক। তার ভাই পারভেজ চট্টা একজন চিত্রশিল্পী ছিলেন। ভারত বিভাগের পর তিনি তার পরিবারের সাথে লাহোরে চলে আসেন। তিনি লাহোরের কিন্নায়ার্ড কলেজ থেকে স্নাতক হন এবং তারপরে উর্দু সাহিত্যে তার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের জন্য লাহোর সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জিসিইউ) যোগ দেন, এটি তিনি ১৯৫১ সালে সম্পন্ন করেন।^[১]

কুদসিয়া বিয়ে করেছিলেন লেখক আশফাক আহমেদকে, তাঁদের দেখা হয়েছিল লাহোর সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে।^[৯] তাদের তিন ছেলে যথাক্রমে আনেক, আনিস ও আছির।^[১০] এই দম্পতি তাদের সামাজিক জীবনে অবিচ্ছেদ্য ছিলেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ ^ক ^খ ^গ ^ঘ Shahzad, Muhammad (৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Literary giant Bano Qudsia dies at 88"। The Express Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৮।
↑ "Names of civil and military award achievers"। The Financial Daily। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৮।
↑ Bari, Mavra (২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Honour: Lifetime achievement award for Bano Qudsia"। The Express Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৮।
↑ Parekh, Rauf (১৮ জুলাই ২০১৫)। "Literary notes : May they live longer – oldest living authors of Urdu"। Dawn। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
↑ "Bano Qudsia's 'Raja Gidh' inspires audience"। RSPK Pak Society।
↑ Zaidi, Schezee (৩০ মে ২০১০)। "Bano Qudsia's 'Aadhi Baat' inspires audience"। The News International। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১২।
↑ "Bano Qudsia passes away"। The Nation। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
↑ "Famous writer Bano Qudsia turns 88"। The News। ২৮ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
↑ Ahmed, Shoaib (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Celebrated writer Bano Qudsia is no more"। Dawn। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
↑ Impact International, Volume 34, Issue 4 – Volume 35, Issue 4। News & Media। ২০০৪।

[Giant-1] ক ^খ ^গ ^ঘ Shahzad, Muhammad (৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Literary giant Bano Qudsia dies at 88"। The Express Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৮।

[financial-2] "Names of civil and military award achievers"। The Financial Daily। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৮।

[Tribune-3] Bari, Mavra (২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Honour: Lifetime achievement award for Bano Qudsia"। The Express Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৮।

[Longer-4] Parekh, Rauf (১৮ জুলাই ২০১৫)। "Literary notes : May they live longer – oldest living authors of Urdu"। Dawn। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।

[Raja_Gidh-5] "Bano Qudsia's 'Raja Gidh' inspires audience"। RSPK Pak Society।

[Aadhi_Baat-6] Zaidi, Schezee (৩০ মে ২০১০)। "Bano Qudsia's 'Aadhi Baat' inspires audience"। The News International। ৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১২।

[7] "Bano Qudsia passes away"। The Nation। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।

[8] "Famous writer Bano Qudsia turns 88"। The News। ২৮ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।

[Celebrated-9] Ahmed, Shoaib (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "Celebrated writer Bano Qudsia is no more"। Dawn। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।

[10] Impact International, Volume 34, Issue 4 – Volume 35, Issue 4। News & Media। ২০০৪।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]