ব্যবহারকারী:Mrjahangiralam007

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

সন্দ্রাবাজ [১][১][সম্পাদনা]

<iframe src="https://www.google.com/maps/embed?pb=!1m18!1m12!1m3!1d5477.747997837834!2d91.91922437135858!3d24.456142709686343!2m3!1f0!2f0!3f0!3m2!1i1024!2i768!4f13.1!3m3!1m2!1s0x0%3A0x80dbbc6beaf23183!2zc29uZHJhYmF6LCjgprjgpqjgp43gpqbgp43gprDgpr7gpqzgpr7gppwgKSB0aWxhZ2Fvbiwga3VsYXVyYQ!5e1!3m2!1sen!2sbd!4v1631593100531!5m2!1sen!2sbd" width="600" height="450" style="border:0;" allowfullscreen="" loading="lazy"></iframe>

বলদ দিয়ে আখ মাড়াই [২] [৩] [৪] [৫][সম্পাদনা]

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার মনু নদীর পাড়ের বিভিন্ন গ্রামে। সেখানকার আখ চাষিদের কর্মে আধুনিকায়নের ছোঁয়া লাগেনি এখনো। তারা আঁকড়ে ধরে আছে বাপ-দাদার সেই পুরনো ঐতিহ্য। তবে এখনো ক্রেতা ও ব্যবসায়ীদের কাছে এ পদ্ধতিতে আখ মাড়াই থেকে সংগৃহীত রস এবং গুড়ের চাহিদা অনেক বেশি। তবে বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও আখ চাষিদের নিয়ে সরকারি কিংবা বেসরকারি কোন সংস্থাই সহযোগিতায় এগিয়ে আসছে না। তাদের আক্ষেপ, কৃষি বিভাগের সংশ্লিষ্টরা আমাদের নিয়ে কোন ভ্রুক্ষেপ নেই।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, কুলাউড়া উপজেলার মনু নদী তীরবর্তী কুলাউড়া উপজেলার হাজিপুর ইউনিয়নের রনচাপ, চকরনচাপ ও গাজীপুর, টিলাগাঁও ইউনিয়নের আশ্রয়গ্রাম, সন্দ্রাবাজ গ্রামে বিশাল এলাকা জুড়ে হচ্ছে আখ চাষ। মনু নদীর বেড়ি বাঁধের ভেতর অংশে প্রচুর আখের চাষাবাদ হয়েছে। কোন কোন বাড়ির সামনে আখ মাড়াই কল বসানা আছে। কেউ কেউ আখ কেটে সেগুলোকে মাড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত করছেন।

এদিকে একটি বাড়িতে আখ মাড়াই দেখা যায়। হালের একটি বলদ (মহিষ)-কে কলের একটি অংশে বেঁধে গোলচত্বরের মতো নির্দিষ্ট এলাকা ঘুরতে দেখা যায়।  আখ চাষিরা আখ যাঁতাকলে দিচ্ছেন। কল এর একটি অংশ থেকে রস বের হচ্ছে। সে রস একটি পাত্রে সংগ্রহ করা হচ্ছে।

আখ চাষিরা বলেন, এই রস পরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে গুড় তৈরি করা হবে।

স্থানীয় আখ চাষিরা জানান, তারা এসব আখ চাষে খুব একটা পরিচর্যা করেন না। মনুর চরে বর্ষাকালে যে পলি আটকে সেই পলিতেই নতুন করে গজায় আখ গাছ। গাছের পাতাগুলো শুধু ছাটাই করে দেন তারা। আর শীতকাল এলেই সেই পুরনো কায়দায় বলদ (মহিষ) আর মাড়াই কল দিয়ে রস বের করে আগুনে জাল দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়.

তবে সনাতন কায়দা হলেও এই পদ্ধতিতে তৈরিকৃত গুড়ের কদর মানুষের কাছে আকাশচুম্বী। প্রতি ৮টিন রস জাল দিলে একটিন গুড় হয়। সেই একটিন গুড়ের দাম দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা। চাহিদা প্রচুর থাকলেও আখ চাষিরা বিক্রেতাদের চাহিদামত গুড় সরবরাহ করতে পারেন না। বিশেষ করে শীতকালে এ গুড়ের চাহিদা কয়েকগুন বেড়ে যায়।[৬]

  1. "sondrabaz,(সন্দ্রাবাজ ) tilagaon, kulaura · Sondrabaz, বাংলাদেশ"sondrabaz,(সন্দ্রাবাজ ) tilagaon, kulaura · Sondrabaz, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-১৪