আয়না: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Makecat-bot (আলোচনা | অবদান) অ r2.7.3) (বট যোগ করছে: wuu:平面镜 |
অ r2.7.3) (Robot: Modifying new:न्ह्याकं to new:न्हाय्कं |
||
৮৯ নং লাইন: | ৮৯ নং লাইন: | ||
[[nds-nl:Spegel]] |
[[nds-nl:Spegel]] |
||
[[ne:दर्पण]] |
[[ne:दर्पण]] |
||
[[new: |
[[new:न्हाय्कं]] |
||
[[nl:Spiegel (optica)]] |
[[nl:Spiegel (optica)]] |
||
[[nn:Spegel]] |
[[nn:Spegel]] |
১৪:৩৮, ৬ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
যে মসৃণ তলে আলোর প্রতিফলনের নিয়মানুযায়ী নিয়মিত প্রতিফলন হয় তাকে দর্পণ (Mirror) বলে।[১] সাধারণত কাঁচে একপাশে ধাতুর প্রলেপ দিয়ে দর্পণ তৈরি করা হয়ে থাকে কারণ কাঁচ একটি স্বচ্ছ এবং অনমনীয় বস্তু। কাঁচের যেদিকে সিলভারিং (কাঁচে ধাতুর প্রলেপ লাগানোর পদ্ধতি) করা থাকে তার বিপরীত পৃষ্ঠকে দর্পণের পৃষ্ঠ বা প্রতিফলক পৃষ্ঠও বলা হয়। যে পরিমাণ আলো দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠে আপতিত হয় তার বেশ কিছুটা উক্ত তল কর্তৃক শোষিত হয় এবং বাকিটা প্রতিফলিত হয়। যদিও একপাশে সিলভারিং করা কাঁচ দর্পণ হিসেবে সর্বোৎকৃষ্ট, ভালোভাবে পালিশ করা যেকোন বস্তুর পৃষ্ঠই দর্পণের ন্যায় আচরণ করতে পারে।[২]
প্রকারভেদ
দর্পণ প্রধানত দু প্রকারের হয়ে থাকে, যথা: সমতল দর্পণ এবং গোলীয় দর্পণ। নিম্নে আরও বর্ণনা করা হল:
সমতল দর্পণ
যখন কোন সমতল পৃষ্ঠ মসৃণ হয় এবং তাতে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে, তাকে সমতল দর্পণ (Plane mirror) বলে।[১] যেমন: আমরা চেহারা দেখার জন্য যে আয়না ব্যবহার করে থাকি তা একটি সমতল দর্পণ।
গোলীয় দর্পণ
কোন গোলকের অংশবিশেষে যে মসৃণ গোলীয়পৃষ্ঠে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে গোলীয় দর্পণ (Spherical mirror) বলে।[১] গোলীয় দর্পণকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়, যথা: উত্তল দর্পণ ও অবতল দর্পণ।
উত্তল দর্পণ
যদি কোন গোলকের উত্তল পৃষ্ঠ প্রতিফলকের ন্যায় আচরণ করে তবে তাকে উত্তল দর্পণ (Convex mirror) বলে।অর্থ্যাৎ গোলকীয় দর্পণের বাইরের উত্তলপৃষ্ঠটি উত্তল দর্পণ হিসেবে কাজ করে।
অবতল দর্পণ
যদি কোন গোলকের উত্তল পৃষ্ঠ প্রতিফলকের ন্যায় আচরণ করে তবে তাকে অবতল দর্পণ (Concave mirror) বলে।অর্থ্যাৎ গোলকীয় দর্পণের ভিতরের অবতলপৃষ্ঠটি অবতল দর্পণ হিসেবে কাজ করে।
বিম্ব
কোন নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে নির্গত আলোক রশ্মি বা রশ্মিগুচ্ছ প্রতিফলিত বা প্রতিসরিত হয়ে যদি দ্বিতীয় কোন বিন্দুতে মিলিত হয় কিংবা দ্বিতীয় কোনো বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে বলে মনে হয় তবে ঐ দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দুর বিম্ব বলে। উদাহরণস্বরূপ- আমরা যখন কোন সমতল দর্পণ যেমন আয়নার সামনে কোন বস্তুকে রাখি তখন আমরা আয়নায় ঐ বস্তুটির প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই। আমাদের কাছে মনে হয় যেন বস্তুটি আয়নার পিছনে আছে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বস্তুটি আয়নার সামনেই থাকে। আয়নার জন্য নতুন অবস্থানে আমরা বস্তুটির যে প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই তা-ই বস্তুর বিম্ব।
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ প্রফেসর ড. গিয়াস উদ্দিন আহমদ; প্রফেসর ড. মমিনুল হক; প্রফেসর রাশিদুল হাসান; প্রফেসর মাহেরা আহমেদ (জুন,২০০৫)। "আলোর প্রতিফলন"। উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র) (ষষ্ঠ সংস্করণ)। ঢাকা: মেট্রো পাবলিকেশন্স ঢাকা। পৃষ্ঠা ২৬১–২৯৮। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য); - ↑ M. Nelkon (১৯৯৩)। "Light"। Principles of Physics (10th সংস্করণ)। Singapore: SHING LEE PUBLISHERS PTE LTD.। পৃষ্ঠা 257। আইএসবিএন 9971616688।