শ্রীরামপুর মিশন প্রেস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বানান সংশোধন |
ুএউতরযমম ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:William Carey.jpg|thumb|শ্রীরামপুর মিশন প্রেসের প্রতিষ্ঠাতা উইলিয়াম কেরি]] |
[[চিত্র:William Carey.jpg|thumb|শ্রীরামপুর মিশন প্রেসের প্রতিষ্ঠাতা উইলিয়াম কেরি]] |
||
'''শ্রীরামপুর মিশন প্রেস''' উনিশ শতকের গোড়ার দিকে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতে]] স্থাপিত একটি ছাপাখানা। ১৮০০ সালের ১০ জানুয়ারি অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[শ্রীরামপুর, |
'''শ্রীরামপুর মিশন প্রেস''' উনিশ শতকের গোড়ার দিকে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতে]] স্থাপিত একটি ছাপাখানা। ১৮০০ সালের ১০ জানুয়ারি অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[শ্রীরামপুর, পশ্চিমবঙ্গhgfvhccxg]] স্থাপিত হয় [[শ্রীরামপুর মিশন]]। ওই বছরই মার্চ মাসে [[উইলিয়াম কেরি]] শ্রীরামপুর মিশন প্রেস নামে ছাপাখানাটি খোলেন। এই মাসেই [[পঞ্চানন কর্মকার|পঞ্চানন কর্মকারের]] সহযোগিতায় প্রথম বাংলা গদ্যগ্রন্থ ''[[মঙ্গলসমাচার মতীয়ের রচিত|মথী রচিত মঙ্গল সমাচার]]'' ছাপা হয় মিশন প্রেস থেকে। উইলিয়াম কেরি অনূদিত [[বাইবেল]] বাংলা ছাড়াও হিন্দি, অসমিয়া, ওড়িয়া, মারাঠি প্রভৃতি বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায়প্রকাশিত হয় এই প্রেস থেকে। তাছাড়া [[রামায়ণ]], [[মহাভারত]], ''[[সমাচার দর্পণ]]'' ও ''[[দিগদর্শন]]'' পত্রিকাও শ্রীরামপুর মিশন প্রেস থেকে প্রকাশিত হয়।<ref>''সাহিত্যের ইয়ারবুক ২০১০'', জাহিরুল হাসান সম্পাদিত, পূর্বা, কলকাতা, পৃ. ১০০</ref>যেসব প্রেস থেকে ক্যালকাটা স্কুল-বুক সোসাইটির জন্য বই প্রকাশ করা হতো এটি তার মধ্যে অন্যতম।১৮০০-১৮৩২ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এই প্রেস থেকে ৪৫টি ভাষায় প্রায় ২,১২,০০০ টি বই ছাপা হয়। যা সমকালীন বিশ্বে যথেষ্ট কৃতিত্বের কাজ ছিল। এইভাবে শ্রীরামপুর মিশন প্রেস একটি অগ্রণী মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।কিন্তু প্রচুর আর্থিক দেনার দায়ে ১৮৩৭ খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামপুর বঢততযতঢম ছাপাখানাটি বন্ধ হয়ে যায়। |
||
== পাদটীকা == |
== পাদটীকা == |
১৫:১৭, ১৫ জুন ২০২৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শ্রীরামপুর মিশন প্রেস উনিশ শতকের গোড়ার দিকে ব্রিটিশ ভারতে স্থাপিত একটি ছাপাখানা। ১৮০০ সালের ১০ জানুয়ারি অধুনা পশ্চিমবঙ্গের শ্রীরামপুর, পশ্চিমবঙ্গhgfvhccxg স্থাপিত হয় শ্রীরামপুর মিশন। ওই বছরই মার্চ মাসে উইলিয়াম কেরি শ্রীরামপুর মিশন প্রেস নামে ছাপাখানাটি খোলেন। এই মাসেই পঞ্চানন কর্মকারের সহযোগিতায় প্রথম বাংলা গদ্যগ্রন্থ মথী রচিত মঙ্গল সমাচার ছাপা হয় মিশন প্রেস থেকে। উইলিয়াম কেরি অনূদিত বাইবেল বাংলা ছাড়াও হিন্দি, অসমিয়া, ওড়িয়া, মারাঠি প্রভৃতি বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায়প্রকাশিত হয় এই প্রেস থেকে। তাছাড়া রামায়ণ, মহাভারত, সমাচার দর্পণ ও দিগদর্শন পত্রিকাও শ্রীরামপুর মিশন প্রেস থেকে প্রকাশিত হয়।[১]যেসব প্রেস থেকে ক্যালকাটা স্কুল-বুক সোসাইটির জন্য বই প্রকাশ করা হতো এটি তার মধ্যে অন্যতম।১৮০০-১৮৩২ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এই প্রেস থেকে ৪৫টি ভাষায় প্রায় ২,১২,০০০ টি বই ছাপা হয়। যা সমকালীন বিশ্বে যথেষ্ট কৃতিত্বের কাজ ছিল। এইভাবে শ্রীরামপুর মিশন প্রেস একটি অগ্রণী মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।কিন্তু প্রচুর আর্থিক দেনার দায়ে ১৮৩৭ খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামপুর বঢততযতঢম ছাপাখানাটি বন্ধ হয়ে যায়।
পাদটীকা
- ↑ সাহিত্যের ইয়ারবুক ২০১০, জাহিরুল হাসান সম্পাদিত, পূর্বা, কলকাতা, পৃ. ১০০