বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৮১ নং লাইন: ৮১ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}


[[বিষয়শ্রেণী:সরকারী প্রতিষ্ঠান]]
[[বিষয়শ্রেণী:সরকারি সংস্থা]]
[[বিষয়শ্রেণী:সরকারি ভবন]]
[[বিষয়শ্রেণী:সরকারি ভবন]]

০৮:১৭, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি
সরকারি প্রশিক্ষণ সংস্থা রূপরেখা
গঠিত২১ অক্টোবর ১৯৮৭ (1987-10-21)
পূর্ববর্তী সংস্থা
  • জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি দপ্তর
  • সিভিল অফিসার্স ট্রেনিং একাডেমি (COTA)
  • গেজেটেড অফিসার্স ট্রেনিং একাডেমি (GOTA)
যার এখতিয়ারভুক্তপ্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ
সদর দপ্তরবি.সি.এস. প্রশাসন একাডেমি, শাহবাগ, ঢাকা-১০০০
নীতিবাক্যকার্যকর প্রশিক্ষণ ও গবেষণার মাধ্যমে দক্ষ, যোগ্য এবং বিচক্ষণ গণকর্মচারী গড়ে তোলা।
কর্মী১৭৮
সরকারি প্রশিক্ষণ সংস্থা নির্বাহী
  • বদরুন নেসা, রেক্টর
মূল বিভাগজনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
ওয়েবসাইটbcsadminacademy.gov.bd

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধিনস্ত একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেটি প্রশাসন ও বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে।[১][২][৩][৪]

ইতিহাস

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি সংযুক্ত দপ্তর হিসেবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি ২১ অক্টোবর ১৯৮৭ তারিখে যাত্রা শুরু করে। ১৯৭৭ সালে সিভিল অফিসার্স ট্রেনিং একাডেমি (COTA) হিসেবে রূপান্তরিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এই একাডেমি গেজেটেড অফিসার্স ট্রেনিং একাডেমি (GOTA) হিসেবে পরিচিত ছিল। সিভিল অফিসার্স ট্রেনিং একাডেমি এবং গেজেটেড অফিসার্স ট্রেনিং একাডেমি উভয়ই বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের সকল ক্যাডার কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচালিত হত। প্রতিষ্ঠার পর কিছু সময়, এই একাডেমি কেবল বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন ক্যাডারের নবনিযুক্ত এবং মধ্য পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানে নিয়োজিত ছিল। পরবর্তীতে একাডেমি, ১৯৯৭ সালে পৃথক ফরেন সার্ভিস একাডেমি প্রতিষ্ঠার পূর্ব পর্যন্ত বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস ফরেন এফেয়ার্স ক্যাডার কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানের দায়িত্ব পালন করেছে। প্রাথমিকভাবে এই একাডেমি ৪ জন অনুষদ সদস্য নিয়ে কার্যক্রম আরম্ভ করে। বর্তমানে অনুষদ সদস্য এবং সহায়ক কর্মীদের সংখ্যা ১২০ জন। একাডেমি, সর্বপ্রথম ২১ অক্টোবর ১৯৮৭ হতে ৩০ জানুয়ারী ১৯৮৮ তারিখ পর্যন্ত তিন মাস মেয়াদি আইন ও প্রশাসন কোর্সের মাধ্যমে যাত্রা আরম্ভ করে। উক্ত কোর্সে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন ক্যাডারের ৫৭ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেছিলেন।

সরকারের অতিরিক্ত সচিব জনাব এ.জেড. এম. শামসুল আলম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মহাপরিচালক পদটি ৩১ মার্চ ২০১৩ তারিখে রেক্টর হিসেবে পরিবর্তিত হয়েছে।[৫]

সাংগঠনিক কাঠামো

সাংগঠনিক কাঠামোর চিত্র।

কাজের পরিধি

ভিশন ও মিশন

ভিশন

দক্ষ, যোগ্য ও উদ্যোগী পেশাজীবী গণকর্মচারী গড়ে তোলার শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হওয়া।

মিশন

কার্যকর প্রশিক্ষণ ও গবেষণার মাধ্যমে দক্ষ, যোগ্য এবং বিচক্ষণ গণকর্মচারী গড়ে তোলা।[৬]

রেক্টর

২৩ মে ২০১৭ তারিখ বি.সি.এস. প্রশাসন একাডেমিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সচিব জনাব মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম সিকদার, এনডিসি রেক্টর হিসেবে যোগদান করেছেন।

তথ্যসূত্র

  1. Ehsan, Mohammad। "Bangladesh Civil Service Administration Academy"en.banglapedia.org (ইংরেজি ভাষায়)। Banglapedia। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  2. "6 promoted to secretary"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  3. "KOICA workshop begins"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ ডিসেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  4. "Poor salary puts bright students off teaching profession: Experts"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ অক্টোবর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  5. "ইতিহাস |Bangladesh Civil Service Administration Academy- | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি-" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-১১ 
  6. "ভিশন ও মিশন |Bangladesh Civil Service Administration Academy- | বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি-" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-১১