নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (একীকৃত মার্কসবাদী-লেনিনবাদী)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি
नेपाल कम्युनिष्ट पार्टी (एकिकृत मार्क्सवादी-लेनवादी)
नेपाल कम्युनिस्ट पार्टी (एमाले)
চেয়ারম্যানকেপি শর্মা ওলী[১]
সাধারণ সম্পাদকশঙ্কর পোখরেল
সচিবগোকর্ণ বিষ্ট
যোগেশ ভট্টরাই
পদ্মা কুমারী অর্য়াল
ছবিলাল বিশ্বকর্মা
লেখরাজ ভট্ট
টোপ বাহাদুর রায়মাঝি
রঘুবীর মহাসেঠ
মুখপাত্রপ্রদীপ কুমার গয়ালী
জ্যৈষ্ঠ সহ সভাপতিঈশ্বর পোখরেল
সহসভাপতিঅষ্টলক্ষ্মী শাক্য
সুরেন্দ্র পাণ্ডে
সুবাস চন্দ্র নেম্বাং
বিষ্ণু প্রসাদ পৌড়েল
যুবরাজ গয়ালী
রাম বাহাদুর থাপা
সহ-সাধারণ সম্পাদকপ্রদীপ কুমার গয়ালী
বিষ্ণু রিমল
পৃথ্বী সুব্বা গুরুং
প্রতিষ্ঠা৬ জানুয়ারি, ১৯৯১
সদর দপ্তরবলখু, কাঠমান্ডু, নেপাল
সংবাদপত্রনবযুগ
ছাত্র শাখাঅখিল নেপাল রাষ্ট্রীয় স্বতন্ত্র বিদ্যার্থী ইউনিয়ন
যুব শাখাগণতান্ত্রিক জাতীয় যুব ফেডারেশন, নেপাল
Labour wingGeneral Federation of Nepalese Trade Unions
সদস্যপদ  (২০২১)৬০০০,০০০[২]
ভাবাদর্শসাম্যবাদ,
মার্কসবাদ-লেনিনবাদ,
People's Multiparty Democracy
রাজনৈতিক অবস্থানবামপন্থা থেকে দুরবামপন্থা
আন্তর্জাতিক অধিভুক্তিInternational Meeting of Communist and Workers' Parties.
Constituent Assembly
১৭৫ / ৬০১
নির্বাচনী প্রতীক
ওয়েবসাইট
www.cpnuml.org
নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (একীকৃত মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী)'র ভবন, নেপালের কাঠমান্ডুতে

নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (একীকৃত মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) বা নেকপা (এমালে) (নেপালি: नेपाल कम्युनिस्ट पार्टी (एमाले)) নেপালের একটি কমিউনিস্ট দল। নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) এবং নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) ১৯৯০ সালের জানুয়ারিতে একীভূত হয়ে এই দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। দল থেকে চারজন প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন এবং দলটি পাঁচবার সরকারে নেতৃত্ব দিয়েছে। দলটি ১৭ মে ২০১৮-এ নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি গঠনের জন্য সিপিএন (মাওবাদী কেন্দ্র) এর সাথে একীভূত হয় কিন্তু নতুন দলটি বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং ৮ মার্চ ২০২১ তারিখে নেপালের সুপ্রিম কোর্টের একটি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে নেকপা (এমালে) পুনরুজ্জীবিত হয়।[৩][৪]

দলটি 'বুদ্ধবার' নামক পত্রিকা প্রকাশ করে থাকে। দলটির যুব সংগঠন হল গণতান্ত্রিক জাতীয় যুব ফেডারেশন, নেপাল (Democratic National Youth Federation, Nepal)। ১৯৯৯ সালের সংসদীয় নির্বাচনে দলটি ২৭৩৪৫৬৮ ভোট পেয়েছিল (৩১.৬১%, ৭১টি আসন)।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০১৪ সালের সাধারণ কনভেনশন[সম্পাদনা]

দলটির জুলাই, ২০১৪ সালের কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত হয় সাধারণ কনভেনশন। সেখানে ভোটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কমিটি নির্বাচিত হয়। কেন্দ্রীয় কমিটিতে ছিলেন চেয়ারম্যান খড়গ প্রসাদ ওলি, ভাইস চেয়ারম্যানগণ যথাক্রমে বাম দেব গৌতম, অস্তলক্ষ্মী শাক্য, যুবরাজ গয়ালি এবং ভীম বাহাদুর রাওয়াল। এছাড়াও সেসময় সাধারণ সম্পাদক হন ঈশ্বর পোখরেল, উপ সাধারণ সম্পাদক হন ঘনশ্যাম ভুষাল, বিষ্ণু পৌড়েল এবং পার্টি সাধারণ সম্পাদকগণ নির্বাচিত হন যথাক্রমে গোকর্ণ বিস্ট, যোগেশ ভট্টরাই, ভীম আচার্য, প্রদীপ গয়ালি এবং পৃথ্বী শুভ গুরুং।[৫]

নেতৃবৃন্দ[সম্পাদনা]

সভাপতি[সম্পাদনা]

সাধারণ সম্পাদকগণ[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "UML National General Convention: KP Oli wins against Bhim Rawal by sweeping majority"The Himalayan Times। ৩০ এপ্রিল ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৪-৩০ 
  2. "ईश्वर पोखरेलको प्रतिवेदन : ५ पुसपछि एमालेमा आकर्षण बढ्यो, साढे तीन लाख सदस्य थपिए"Online Khabar (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-৩০ 
  3. "Nepal's 2 major parties merge to form Nepal Communist Party – Xinhua | English.news.cn"www.xinhuanet.com। মে ১৭, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-২৪ 
  4. "Election Commission splits Nepal Communist Party"country.eiu.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-০৬ 
  5. "The Himalayan Times: Oli elected UML chairman mixed results in other posts – Detail News: Nepal News Portal"। The Himalayan Times। জুলাই ১৫, ২০১৪। জুলাই ১৭, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৫, ২০১৪ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]