চিত্র:গাংনীর ভাটপাড়া নীলকুঠি এখন শুধুই স্মৃতি.jpg

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। মূল পাতাটি দেখতে ক্লিক করুন।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

পূর্ণ রেজোলিউশন(১,৫০০ × ৮১০ পিক্সেল, ফাইলের আকার: ৩৯৩ কিলোবাইট, এমআইএমই ধরন: image/jpeg)

এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। সেখানের বর্ণনা পাতার বিস্তারিত নিম্নে দেখানো হলো। (সম্পাদনা)
উইকিমিডিয়া কমন্স, মুক্ত লাইসেন্সযুক্ত মিডিয়ার একটি ভান্ডার। আপনি সাহায্য করতে পারেন

সারাংশ

বিবরণ
বাংলা: ইতিহাসের এমনি এক পথে জরাজীর্ণ অবস্থায় কালের সাক্ষি হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মেহেরপুরে গাংনী উপজেলার ভাটপাড়া নীলকুঠি। কুঠিবাড়িটি সংরক্ষণ ও সংস্কার করলে এটিও হতে পারে একটি পর্যটন কেন্দ্র। জানা যায়, মেহেরপুর অঞ্চলে ১৭৭৮ সালে ক্যারল ব্লুম নামে এক ইংরেজ ব্যক্তি নীলকুঠি স্থাপন করেন। নীলচাষ অত্যধিক লাভজনক হওয়ায় ১৭৯৬ সালে এখানে নীলচাষ শুরু হয়। এ সময় বিখ্যাত বর্গী দস্যু নেতা রঘুনাথ ঘোষালির সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে গোয়ালা চৌধুরী নিহত হলে মেহেরপুর অঞ্চলে রানী ভবানীর জমিদারিভুক্ত হয়। রানী ভবানী নিহত হলে কাসিম বাজার অঞ্চলটি ক্রয় করেন হরিনাথ কুমার নন্দী। পরে হাত বদল হয়ে গোটা অঞ্চলটি মথুরানাথ মুখার্জির জমিদারিভুক্ত হয়। একসময় মথুরানাথ মুখার্জির সঙ্গে কুখ্যাত নীলকর জেমস হিলের সঙ্গে তার বিবাদ বাধে। তার ছেলে চন্দ্র মোহন বৃহৎ অঙ্কের টাকা নজরানা নিয়ে মেহেরপুরকে জেমস হিলের হাতে তুলে দেয়। চন্দ্র মোহনের ছেলে মহেষ মুখার্জি জেমস হিলের মন্ত্রী নিযুক্ত হন। ইতিহাসে ইনিই নীলদর্পণ নাটকে গুপে দেওয়ান নামে পরিচিত। ১৮১৮ সাল থেকে ১৮২০ সালের মধ্যবর্তী সময়ে মেহেরপুরের বেশ কয়েকটি স্থানে নীলকুঠি স্থাপিত হয়। তন্মধ্যে গাংনীর ভাটপাড়া নীলকুঠি অন্যতম। নীল গাছ পচা পানি জ্বালিয়ে তৈরি করা হতো নীল রঙ। এক বিঘা জমিতে আড়াই থেকে তিন কেজি নীল উৎপন্ন হতো, যা উৎপাদন করতে ব্যয় হতো ১২-১৪ টাকা। অথচ চাষিরা পেতো মাত্র তিন-চার টাকা। নীল গাছ থেকে যে রঙ তৈরি করা হতো তা ছিল চাষিদের বুকের পুঞ্জিভূত রক্ত। ভাটপাড়া নীলকুঠিটি কাজলা নদীর তীরে ২৩ একর জমির ওপর অবস্থিত। সাহেবদের প্রমোদ ঘর ও শয়ন কক্ষ সংবলিত দ্বিতল ভবনটি জির্ণ অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। কাচারি ঘর, জেলখানা, মৃত্যুকূপ ও ঘোড়ার ঘর বিলুপ্ত প্রায়। নীলকুঠির মূল ভবন ছাড়াও বিধ্বস্ত ভবনের চার পাশে আগাছার মতো ছড়িয়ে আছে নীল গাছ। কুঠি ভবন ও এ নীল গাছ স্মরণ করিয়ে দেয় নীলকরদের অত্যাচার ও নির্যাতনের কথা। প্রচলিত আছে গভীর রাতে এখানে এসে দাঁড়ালে শোনা যায় নর্তকীদের নূপুরের আওয়াজ ও চাষিদের বুকফাটা আর্তনাদ।
এই ছবিটি বাংলাদেশের একটি স্তম্ভের যার শনাক্তকারী আইডি নং হচ্ছে
BD-D-39-81
তারিখ তোলা হয়েছে ২২ আগস্ট ২০১৬, ০৭:০১:৫৮
উৎস নিজের কাজ
লেখক Jamirul071

\

লাইসেন্স প্রদান

আমি, এই কাজের স্বত্বাধিকারী, এতদ্দ্বারা আমি এই কাজকে নিম্ন বর্ণিত লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশ করলাম:
w:bn:ক্রিয়েটিভ কমন্স
স্বীকৃতিপ্রদান একইভাবে বণ্টন
এই ফাইলটি ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন-শেয়ার অ্যালাইক ৪.০ আন্তর্জাতিক লাইসেন্সের আওতায় লাইসেন্সকৃত।
আপনি স্বাধীনভাবে:
  • বণ্টন করতে পারেন – এ কাজটি অনুলিপি, বিতরণ এবং প্রেরণ করতে পারেন
  • পুনঃমিশ্রণ করতে পারেন – কাজটি অভিযোজন করতে পারেন
নিম্নের শর্তাবলীর ভিত্তিতে:
  • স্বীকৃতিপ্রদান – আপনাকে অবশ্যই যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করতে হবে এবং কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যেকোনো যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে এটি করতে পারেন। কিন্তু এমন ভাবে নয়, যাতে প্রকাশ পায় যে লাইসেন্সধারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
  • একইভাবে বণ্টন – আপনি যদি কাজটি পুনঃমিশ্রণ, রুপান্তর, বা এর ওপর ভিত্তি করে নতুন সৃষ্টিকর্ম তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান একই লাইসেন্স বা একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে।


ক্যাপশন

এই ফাইল কি প্রতিনিধিত্ব করছে তার এক লাইন ব্যাখ্যা যোগ করুন

এই ফাইলে চিত্রিত আইটেমগুলি

যা চিত্রিত করে

exposure time ইংরেজি

০.০০৪ সেকেন্ড

মিলিমিটার

ফাইলের ইতিহাস

যেকোনো তারিখ/সময়ে ক্লিক করে দেখুন ফাইলটি তখন কী অবস্থায় ছিল।

তারিখ/সময়সংক্ষেপচিত্রমাত্রাব্যবহারকারীমন্তব্য
বর্তমান১৬:৪৬, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬১৬:৪৬, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬-এর সংস্করণের সংক্ষেপচিত্র১,৫০০ × ৮১০ (৩৯৩ কিলোবাইট)Jamirul071User created page with UploadWizard

নিচের পৃষ্ঠা(গুলো) থেকে এই ছবিতে সংযোগ আছে:

অধি-উপাত্ত