সিজিএস নোয়াখালী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইতিহাস
বাংলাদেশ
নাম: সিজিএস নোয়াখালী
নির্মাতা: ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড
কমিশন লাভ: ১ জুলাই ১৯৭২
ডিকমিশন: ১৯৯৫
শনাক্তকরণ: পেনান্ট নম্বর: পি ১১২
নিয়তি: হতান্তর- বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড
ইতিহাস
বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড
নাম: সিজিএস নোয়াখালী
কমিশন লাভ: ১৯৯৫
শনাক্তকরণ: পেনান্ট নম্বর: পি ১১২
অবস্থা: সক্রিয়
সাধারণ বৈশিষ্ট্য
প্রকার ও শ্রেণী: পাবনা ক্লাস
ওজন: ৬৯ টন
দৈর্ঘ্য: ২২.৯ মি (৭৫ ফু)
প্রস্থ: ৬.১ ফু (৬.১ ফু)
গভীরতা: ১.৯ মি (৬.২ ফু)
প্রচালনশক্তি:
  • ২ কামিন্স ডিজেল ইঞ্জিন
  • ২ শ্যাফট
লোকবল: ৩৩ জন
রণসজ্জা: ১ এক্স বোফর্স ৪০ মিমি বন্দুক

সিজিএস নোয়াখালী বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের পাবনা ক্লাসের টহল নৌযান।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

জাহাজটি ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেডে নির্মিত হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ১ জুলাই তিনি বিএনএস নোয়াখালী হিসাবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। পরে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের গঠনের পরে জাহাজগুলি তাদের কাছে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডে সিজিএস নোয়াখালী হিসাবে কমিশন লাভ করে।

নকশা[সম্পাদনা]

জাহাজটি ২২.৯ মিটার (৭৫ ফু) দৈর্ঘ্য, ৬.১ ফুট (৬.১ ফু) এবং প্রস্থে ১.৯ মিটার (৬.২ ফু)। তার স্থানচ্যুতি ৬৯ টন এবং পরিপূরক ৩৩ জন। জাহাজটি অস্ত্র হিসাবে একটি বোফর্সকে ৬০ মিমি ৪০ মিমি বন্দুক বহন করে। এই টহল ক্রাফটটি উপকূলীয় টহল রক্ষার পাশাপাশি নদী টহলেও ব্যবহার করা যেতে পারে। [১]

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Pabna Class Patrol Boat."। Worldwidwships.com। ১৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৫