রেজল (ম্যাগাজিন)
_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A6%A6.png) | |
| সম্পাদক | জুলিয়া জোন্স |
|---|---|
| বিভাগ | পর্নোগ্রাফিক পুরুষদের |
| প্রকাশনা সময়-দূরত্ব | ৪ সাপ্তাহিক |
| প্রকাশক | পল রেমন্ড পাবলিকেশন্স |
| প্রথম প্রকাশ | ১৯৮৩ |
| কোম্পানি | ব্লু অ্যাক্টিভ মিডিয়া লিঃ |
| দেশ | যুক্তরাজ্য |
| ভাষা | ইংরেজি |
| ওয়েবসাইট | www |
রেজল হল একটি ব্রিটিশ পর্নোগ্রাফিক ম্যাগাজিন যাতে সফটকোর পর্নোগ্রাফি দেখানো হয়। এটি ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং পল রেমন্ড পাবলিকেশন্স দ্বারা প্রকাশিত হয়। এটি বর্তমানে গার্ল-নেক্সট-ডোর ধরনের পর্নোগ্রাফির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, "পাঠকদের স্ত্রীর" যেকোন ফটোর জন্য নগদ অর্থ প্রদান করে; অতীতে, যদিও, বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্ল্যামার মডেলকে বৈশিষ্ট্যযুক্ত করা হয়েছিল, যার মধ্যে অপ্রাপ্তবয়স্ক সেলিব্রিটি জো গেস্ট। এটি "সত্য" গল্প হিসাবে উপস্থাপিত যৌন ফ্যান্টাসি গল্পের ঐতিহ্যগত বৈশিষ্ট্যও অন্তর্ভুক্ত করে।
একই শিরোনামের পূর্বে যুক্তরাজ্যের একটি পুরুষদের ম্যাগাজিন ছিল, রিটজ পাবলিশিং কোং দ্বারা প্রকাশিত, যেটি ১৯৩০-এর দশক থেকে ১৯৫০-এর দশকের শেষ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছিল। এটি একটি পকেট ফরম্যাটের শিরোনাম ছিল, যেটিতে চিত্রকর জর্জ ডেভিস দ্বারা ছড়িয়ে দেওয়া একটি রঙ কেন্দ্রীয় বৈশিষ্ট্যযুক্ত ছিল। [১]
রেজল প্রকাশিত হয় প্রয়াত পল রেমন্ডের প্রকাশনা সংস্থা দ্বারা, যার অন্যান্য প্রকাশনার মধ্যে রয়েছে ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল, এসকর্ট, মেফেয়ার, মেন অনলি এবং মেনস ওয়ার্ল্ড। [২] পল রেমন্ড ম্যাগাজিনগুলির সমস্তই নিউজএজেন্টগুলিতে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়, যদিও কিছু বড় খুচরা বিক্রেতাদের প্রচ্ছদ প্রদর্শনে আংশিক নগ্নতা দেখা থেকে নাবালকদের রক্ষা করার জন্য একটি বিনয়ী ব্যাগের প্রয়োজন হয়। পল রেমন্ডের ওয়েবসাইট থেকেও ম্যাগাজিনটির ডিজিটাল ফরম্যাটে পাওয়া যায়। এটি পল রেমন্ড ডিজিটাল নিউজস্ট্যান্ড থেকে ২০১৩ থেকে নিউজস্ট্যান্ড বন্ধ হওয়ার আগে পর্যন্ত উপলব্ধ ছিল। [৩]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
মন্তব্য[সম্পাদনা]
- ↑ "Men's magazines: an A to Z"। Magforum। ১৮ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Sigel (2005) p.164
- ↑ "Sadly, DigitalMagazines.xxx has now closed for good"। Paul Raymond Digital Magazine Store। ৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
সূত্র পরামর্শ[সম্পাদনা]
- Lisa Z. Sigel, "International exposure: perspectives on modern European pornography, 1800-2000", Rutgers University Press, 2005, আইএসবিএন ০-৮১৩৫-৩৫১৯-০