ব্যবহারকারী আলাপ:MD ABUL KALAM AZAD Khokon

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: MD ABUL KALAM AZAD Khokon কর্তৃক ৩ বছর পূর্বে "অষ্ট্রেলিয়াতে ব্ল্যাক ফ্রাইডে" অনুচ্ছেদে

অস্ট্রেলিয়ার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

১৭৭০ খ্রিস্টাব্দে অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের নিউ সাউথ ওয়েলসের সমুদ্র উপকূলের সিডনির বোটানি বেএর কারনেলের কাছে ব্রিটিশ নাগরিক লেফটেন্যান্ট জেমস কুক অনুসন্ধানের প্রথম দাবি করেন। ১৭৮৮ সনের ২৬ জানুয়ারি ক্যাপ্টেন আর্থার ফিলিপের নেতৃত্বে প্রথম ব্রিটিশ নৌবহর সিডনির পূর্ব সমুদ্র সৈকত কোভের পোর্ট জ্যাকসনে ভিড়ে এবং গ্রেট ব্রিটেনের পতাকা উত্তোলন করে উপনিবেশিক স্থাপনা করেন। ১৮১৮ সালের ২৬ জানুয়ারি গভর্নর লেকলান মেকুয়ারি প্রথমে দিবসটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপন করার জন্য ঘোষণা দেন। ১৮৮৮ সনে অ্যাডিলেড ছাড়া বাকি অঙ্গরাজ্যগুলো অস্ট্রেলিয়া বার্ষিকী দিবস হিসেবে পালন করা শুরু করে। আর ১৯৩৫ সালে প্রতিটি রাজ্যে সম্মিলিতভাবে ‘অস্ট্রিলিয়া ডে’ হিসেবে পালন করা শুরু হয়।

১৯৯৪ সাল থেকে প্রতিটি রাজ্যে সর্বজনীন সরকারি ছুটি ভোগ করে। এরপর ধীরে ধীরে অস্ট্রেলিয়ার দিবসের অর্থ ও তাৎপর্য সময়ের সাথে সাথে বিকশিত হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে অথবা ঐতিহাসিকভাবে তারিখটিকে ‘বার্ষিকী দিবস’, ‘ফাউন্ডেশন ডে’ এবং ‘এএনএ ডে’ নামেও নামকরণ করা হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ায় যদিও প্রতি বৎসর ২৬ জানুয়ারিকে জাতীয় দিবস বা ‘হ্যাপি অস্ট্রেলিয়া ডে’ হিসাবে উদযাপন করে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার অ্যাবরিজিনাল বা আদিবাসীরা 'হ্যাপি অস্ট্রেলিয়া ডে'কে একটি কালো অধ্যায় বা শোকের দিন হিসাবে মনে করেন।

২০২০ সাল অষ্ট্রেলিয়ার ২৫০তম জম্মবার্ষিকী।

লেখক: মো: আবুল কালাম আজাদ খোকন সাংবাদিক, সম্পাদক, জাস্টিস অফ দ্যা পিস, হোয়াইট রিবন অষ্ট্রেলিয়া অ্যাম্বাসেডর, হারমনি গ্রুপ অ্যাম্বাসেডর, ওয়াক ফর রিসপেক্ট অ্যাম্বাসেডর, মানুষিক স্বাস্থ্য এডুকেটর, মাইন্ডফুলনেস এডুকেটর, স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী।

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]

--অভ্যর্থনা কমিটি বট (আলাপ) ২১:৫৮, ১০ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন

অষ্ট্রেলিয়াতে ব্ল্যাক ফ্রাইডে[সম্পাদনা]

ব্ল্যাক ফ্রাইডে মানেই হচ্ছে কেনাকাটার ধুম আর উচ্ছ্বাস। বিশেষ ছাড়ের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকে ক্রেতারা। ব্ল্যাক ফ্রাইডে নভেম্বর মাসের শেষ শুক্রবার অর্থাৎ এ বছর ২৭ নভেম্বর। গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার জন্যই নানা রকম মূল্যছাড় দেয় ব্যবসায়ীরা এ সময়।

অষ্ট্রেলিয়াতে ব্ল্যাক ফ্রাইডে সময়ে বিভিন্ন শপিং মলে (Sale) সেল বা মূল্যহ্রাস ছিল। ক্রেতাদের ভীড় ছিল লক্ষ্যনীয়। শপিং কমপ্লেক্সের ফুড কোর্টগুলোও অনেক ভীড় ছিল। বেশীভাগ ক্রেতারা ভীড়ের মধ্যে নিজ চাহিদার বস্তুটি কিনতে আগেই শপিং সেন্টারে হাজির হয়ে গিয়েছিল।

ভোরবেলায় ক্রেতারা শপিং মলে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। আগে গেলে আগে পাবেন-এ ধারণা থেকে। আর এই দিনটিতে শপিং মলে কখনো কখনো বিভিন্ন রকমের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাও ঘটে। তাই বর্তমান সময়ে এই ঝামেলা এড়ানোর জন্য কেউ অন লাইন শপিং করে থাকেন।

ব্ল্যাক ফ্রাইডে মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছে। এর নামকরণের পেছনে অনেক গল্প রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন, ১৮৬৯ সালের দিকে আমেরিকায় ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দা চলছিল। সেই সময় মন্দা থেকে উত্তরণের জন্য একটি বিশেষ দিবসের কথা ভেবেছিলেন ব্যবসায়ীরা। ওই বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর তারা পণ্যে বিশেষ ছাড় দেন। ওই ছাড়ে ব্যবসায়ীদের অনেক লস হয়। পরে দিনটি ব্ল্যাক ফ্রাইডে হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

শুক্রবার মুসলমানদের ও রবিবার খ্রিস্টানদের এবং শনিবার ইহুদিদের জন্য পবিত্র একটি দিন। শুক্রবার মুসলমানদের পবিত্র দিন বলেই কি আমেরিকানরা ‘কালো শুক্রবার’ আবিষ্কার করল? এ প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম লেখক হুমায়ূন আহমেদ। আবার অনেকে মনে করে, অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে শুক্রবার দিনটিতে অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে। তাই ব্ল্যাক ফ্রাইডে নামটি হয়ত ভিন্ন উৎস থেকেও আসতে পারে। Black Friday is an informal name.

•সতর্কীকরণ: করোনাকালীন সময়ে নিজেকে সুরক্ষিত রেখে কেনাকাটা বাঞ্ছনীয়।#ব্ল্যাক ফ্রাইডে MD ABUL KALAM AZAD Khokon (আলাপ) ০৭:৪৪, ২৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)উত্তর দিন