বিষয়বস্তুতে চলুন

ভিসা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, রচনাশৈলী, বিষয়বস্তু যোগ, বিষয়শ্রেণী
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
'''ভিসা''' একটি অনুমতি পত্র যা একটি দেশ কোন বিদেশী নাগরিককে ঐ দেশে প্রবেশ ও অবস্থানের জন্য দিয়ে থাকে। ভিসা ছাড়া ভিন দেশে প্রবেশ ও অবস্থান [[অবৈধ অভিবাসন]] হিসাবে পরিগণিত। সাধারণত: [[পাসপোর্ট]] বা [[ট্রাভেল পারমিট|ট্রাভেল পারমিটের]] কোন একটি পাতায় লিখে, সীল দিয়ে বা স্টিকার লাগিয়ে ভিসা প্রদান করা হয়। দেশের বিদেশস্থ দূতাবাসগুলি ভিসা দিয়ে থাকে। সাধারণত: ভিসা প্রদানের জন্য দূতাবাসে কনস্যুলার শাখা থাকে।
'''ভিসা''' একটি অনুমতি পত্র যা একটি দেশ কোন বিদেশী নাগরিককে ঐ দেশে প্রবেশ ও অবস্থানের জন্য দিয়ে থাকে। ভিসা ছাড়া ভিন দেশে প্রবেশ ও অবস্থান [[অবৈধ অভিবাসন]] হিসাবে পরিগণিত। সাধারণত: [[পাসপোর্ট]] বা [[ট্রাভেল পারমিট|ট্রাভেল পারমিটের]] কোন একটি পাতায় লিখে, সীল দিয়ে বা স্টিকার লাগিয়ে ভিসা প্রদান করা হয়। দেশের বিদেশস্থ দূতাবাসগুলি ভিসা দিয়ে থাকে। সাধারণত: ভিসা প্রদানের জন্য দূতাবাসে কনস্যুলার শাখা থাকে।


দ্বি-পাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে "ভিসা ওয়েভার‍" নীতি থাকতে পারে যে ক্ষেত্রে দুটি দেশ পরস্পরের জন্য ভিসা প্রথা স্থগিত রাখতে পারে। যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মধ্যে ভিসা ওয়েভার চুক্তি থাকায় এই দুই দেশের নাগরিক ভিসা ব্যতিরেকেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করতে পারে। আবার বিশেষ কোন চুক্তির আওতায় একগুচ্ছ দেশ নিজেদের মধ্যে ভিসা প্রথা অবলোপন করতে পারে। যেমন [[শেনঝেন]] চুক্তির আওতায় [[ইউরোপীয় ইউনিয়ন]] ভুক্ত ২২টি দেশের নাগরিক ভিসা ব্যতিরেকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে চলাচল করতে পারে। এই ২২টি দেশ "শেনঝেন‍ এলাকা" নামে পরিচিত। "শেনঝেন‍ এলাকার" বাইরে অবস্থিত কোন দেশের নাগরিক "শেনঝেন ভিসা" নিয়ে ঐ ২২টি দেশের যে কোনটিতে প্রবেশ করতে পারবে এবং একবার প্রবেশের পর শেনঝেন এলাকার অপরাপর দেশসমূহেও ভ্রমণ করতে পারবেন। উল্লেখযোগ্য যে, ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে [[শেনঝেন ভিসা]] নিয়ে [[সুইজারল্যান্ড|সুইজারল্যান্ডে]] প্রবেশের চুক্তি কার্যকর হয়েছে। একইভাবে সুইজারল্যান্ডের ভিসা নিয়ে শেনঝেন এলাকাভুক্ত কোন দেশে প্রবেশ করা যায়। [[ভারত]], [[নেপাল]] এই দুই দেশের পরস্পর চুক্তি থাকায় ভিসা ছাড়াই এই দেশের নাগরিকেরা এই দুইটি দেশে মুক্তভাবে প্রবেশ ও থাকার সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু অন্য দেশ থেকে এই দুইটি দেশে প্রবেশ করার জন্য ভিসার প্রয়োজন।
দ্বি-পাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে "ভিসা ওয়েভার‍" নীতি থাকতে পারে যে ক্ষেত্রে দুটি দেশ পরস্পরের জন্য ভিসা প্রথা স্থগিত রাখতে পারে। যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মধ্যে ভিসা ওয়েভার চুক্তি থাকায় এই দুই দেশের নাগরিক ভিসা ব্যতিরেকেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করতে পারে। আবার বিশেষ কোন চুক্তির আওতায় একগুচ্ছ দেশ নিজেদের মধ্যে ভিসা প্রথা অবলোপন করতে পারে। যেমন [[শেনঝেন]] চুক্তির আওতায় [[ইউরোপীয় ইউনিয়ন]] ভুক্ত ২২টি দেশের নাগরিক ভিসা ব্যতিরেকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে চলাচল করতে পারে। এই ২২টি দেশ "শেনঝেন‍ এলাকা" নামে পরিচিত। "শেনঝেন‍ এলাকার" বাইরে অবস্থিত কোন দেশের নাগরিক "শেনঝেন ভিসা" নিয়ে ঐ ২২টি দেশের যে কোনটিতে প্রবেশ করতে পারবে এবং একবার প্রবেশের পর শেনঝেন এলাকার অপরাপর দেশসমূহেও ভ্রমণ করতে পারবেন। উল্লেখযোগ্য যে, ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে [[শেনঝেন ভিসা]] নিয়ে [[সুইজারল্যান্ড|সুইজারল্যান্ডে]] প্রবেশের চুক্তি কার্যকর হয়েছে। একইভাবে [https://www.eshebabd.xyz/switzerland-work-visa/ সুইজারল্যান্ডের ভিসা] নিয়ে শেনঝেন এলাকাভুক্ত কোন দেশে প্রবেশ করা যায়। [[ভারত]], [[নেপাল]] এই দুই দেশের পরস্পর চুক্তি থাকায় ভিসা ছাড়াই এই দেশের নাগরিকেরা এই দুইটি দেশে মুক্তভাবে প্রবেশ ও থাকার সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু অন্য দেশ থেকে এই দুইটি দেশে প্রবেশ করার জন্য ভিসার প্রয়োজন।


== ভিসার মেয়াদ ==
== ভিসার মেয়াদ ==


ভিসা একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য দেয়া হয়। প্রথমত: ভিসা প্রদানের পর সর্বশেষ কোন তারিখের মধ্যে ঐ দেশে প্রবেশ করা যাবে তা ভিসায় উল্লিখিত থাকে অপর দিকে বৈধ পদ্ধতিতে ভিসা নিয়ে প্রবেশের পর কত দিন পর্যন্ত বিদেশে অবস্থান করা যাবে তার মেয়াদও ভিসায় উল্লিখিত থাকে। এছাড়া একটি ভিসা একবার প্রবেশ, দুই বার প্রবেশ বা বহুবার প্রবেশের জন্যও দেয়া হতে পারে।
ভিসা একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য দেয়া হয়। প্রথমত: ভিসা প্রদানের পর সর্বশেষ কোন তারিখের মধ্যে ঐ দেশে প্রবেশ করা যাবে তা ভিসায় উল্লিখিত থাকে অপর দিকে বৈধ পদ্ধতিতে ভিসা নিয়ে প্রবেশের পর কত দিন পর্যন্ত বিদেশে অবস্থান করা যাবে তার মেয়াদও ভিসায় উল্লিখিত থাকে। এছাড়া একটি ভিসা একবার প্রবেশ, দুই বার প্রবেশ বা বহুবার প্রবেশের জন্যও দেয়া হতে পারে।

== ভিসার ধরন ==
প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে ভিসা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমনঃ

# ভ্রমন ভিসা
# হজ্জ ভিসা
# স্টুডেন্ট ভিসা
# ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
# ব্যবসায় ভিসা
# মেডিকেল ভিসা ইত্যাদি।

এছাড়াও প্রতিটি ভিসা ক্যাটাগরির আরও কিছু সাব-ক্যাটাগরি রয়েছে।

== বাংলাদেশ থেকে যে সকল দেশে ভিসা ছাড়া যাওয়া যায় ==

# বাহামাস
# বারবাডস
# ভুটান
# ব্রিটিশ ভার্জিন আইলেন্ড
# কুক আইলেন্ড
# ডমিনিকা
# ফিজি
# গাম্বিয়া
# গ্রেনাডা
# হাইতি
# ইন্দোনেশিয়া
# জামাইকা
# লেসোথো
# নিউয়ি
# শ্রীলঙ্কা
# মাইক্রোনেশিয়া
# মন্টসেরাট
# সেইন্ট কিটস এন্ড নেভিস
# সেইন্ট ভিনসেন্ট এন্ড গ্রেনাডিনস
# ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো
# ভানুয়াটু

== বাংলাদেশীদের জন্য অন-এরাইভাল ইস্যু করা দেশ সমূহ ==

# বলিভিয়া
# বুরুন্ডি
# কাবো ভার্ডে
# কোমোরোস
# গিনি-বিসাউ
# কেনিয়া
# মাদাগাস্কার
# মালদ্বীপ
# মৌরিটানিয়া
# মোজাম্বিক
# নেপাল রাওয়ান্ডা
# সামোয়া
# সেনেগাল
# সেশেলস
# সিয়েরা লিওন
# সোমালিয়া
# তিমুর-লেস্ত
# টোগো
# টুভালু
# উগান্ডা

== বাংলাদেশীদের জন্য ই-ভিসা ইস্যু করা দেশ সমূহ ==

# এন্টিগুয়া এন্ড বারবুডা
# অস্ট্রেলিয়া
# বেনিন
# কলম্বিয়া
# ইথিওপিয়া
# জর্জিয়া
# মায়ানমার
# কম্বোডিয়া
# আজারবাইজান
# ডিজিবউটি
# কেনিয়া
# গাবোন
# কুয়েত
# মলদোভা
# কিরগিজস্তান
# মালয়েশিয়া
# ওমান
# পাকিস্তান
# কাতার
# সাও তমে এন্ড প্রিনসিপি
# সুরিনামে
# তাজিকিস্তান
# উজবেকিস্তান
# জাম্বে
# জিম্বাবুয়ে
# তুর্কি

== বাংলাদেশীরা আরও যেসকল দেশের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে ==

# আলজেরিয়া
# ব্রাজিল
# জাপান
# সুইডেন
# জার্মানি
# সুইজারল্যান্ড
# নেদারল্যান্ড
# কসোভো
# নরওয়ে
# আফগানিস্তান
# মিশর
# মরক্কো
# ফ্রান্স
# চীন
# ইরান
# ইরাক
# ইতালি
# কোরিয়া
# ফিলিপাইন
# রাশিয়া
# ফিলিস্তিন
# যুক্তরাষ্ট্র
# লিবিয়া
# ভুটান
# সৌদি আরব
# নেপাল
# থাইল্যান্ড
# ভিয়েতনাম
# ডুবাই
# কানাডা
# আলবেনিয়া

== তথ্যসূত্র ==
[https://www.eshebabd.xyz/available-countries-to-get-visa-from-bangladesh/ Available Countries to Get a Visa From Bangladesh]




[[বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক ভ্রমণ দলিল]]
[[বিষয়শ্রেণী:আন্তর্জাতিক ভ্রমণ দলিল]]

০৭:১২, ১৫ মে ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভিসা কার্ড।

ভিসা একটি অনুমতি পত্র যা একটি দেশ কোন বিদেশী নাগরিককে ঐ দেশে প্রবেশ ও অবস্থানের জন্য দিয়ে থাকে। ভিসা ছাড়া ভিন দেশে প্রবেশ ও অবস্থান অবৈধ অভিবাসন হিসাবে পরিগণিত। সাধারণত: পাসপোর্ট বা ট্রাভেল পারমিটের কোন একটি পাতায় লিখে, সীল দিয়ে বা স্টিকার লাগিয়ে ভিসা প্রদান করা হয়। দেশের বিদেশস্থ দূতাবাসগুলি ভিসা দিয়ে থাকে। সাধারণত: ভিসা প্রদানের জন্য দূতাবাসে কনস্যুলার শাখা থাকে।

দ্বি-পাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে "ভিসা ওয়েভার‍" নীতি থাকতে পারে যে ক্ষেত্রে দুটি দেশ পরস্পরের জন্য ভিসা প্রথা স্থগিত রাখতে পারে। যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মধ্যে ভিসা ওয়েভার চুক্তি থাকায় এই দুই দেশের নাগরিক ভিসা ব্যতিরেকেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করতে পারে। আবার বিশেষ কোন চুক্তির আওতায় একগুচ্ছ দেশ নিজেদের মধ্যে ভিসা প্রথা অবলোপন করতে পারে। যেমন শেনঝেন চুক্তির আওতায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত ২২টি দেশের নাগরিক ভিসা ব্যতিরেকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে চলাচল করতে পারে। এই ২২টি দেশ "শেনঝেন‍ এলাকা" নামে পরিচিত। "শেনঝেন‍ এলাকার" বাইরে অবস্থিত কোন দেশের নাগরিক "শেনঝেন ভিসা" নিয়ে ঐ ২২টি দেশের যে কোনটিতে প্রবেশ করতে পারবে এবং একবার প্রবেশের পর শেনঝেন এলাকার অপরাপর দেশসমূহেও ভ্রমণ করতে পারবেন। উল্লেখযোগ্য যে, ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে শেনঝেন ভিসা নিয়ে সুইজারল্যান্ডে প্রবেশের চুক্তি কার্যকর হয়েছে। একইভাবে সুইজারল্যান্ডের ভিসা নিয়ে শেনঝেন এলাকাভুক্ত কোন দেশে প্রবেশ করা যায়। ভারত, নেপাল এই দুই দেশের পরস্পর চুক্তি থাকায় ভিসা ছাড়াই এই দেশের নাগরিকেরা এই দুইটি দেশে মুক্তভাবে প্রবেশ ও থাকার সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু অন্য দেশ থেকে এই দুইটি দেশে প্রবেশ করার জন্য ভিসার প্রয়োজন।

ভিসার মেয়াদ

ভিসা একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য দেয়া হয়। প্রথমত: ভিসা প্রদানের পর সর্বশেষ কোন তারিখের মধ্যে ঐ দেশে প্রবেশ করা যাবে তা ভিসায় উল্লিখিত থাকে অপর দিকে বৈধ পদ্ধতিতে ভিসা নিয়ে প্রবেশের পর কত দিন পর্যন্ত বিদেশে অবস্থান করা যাবে তার মেয়াদও ভিসায় উল্লিখিত থাকে। এছাড়া একটি ভিসা একবার প্রবেশ, দুই বার প্রবেশ বা বহুবার প্রবেশের জন্যও দেয়া হতে পারে।

ভিসার ধরন

প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে ভিসা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমনঃ

  1. ভ্রমন ভিসা
  2. হজ্জ ভিসা
  3. স্টুডেন্ট ভিসা
  4. ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
  5. ব্যবসায় ভিসা
  6. মেডিকেল ভিসা ইত্যাদি।

এছাড়াও প্রতিটি ভিসা ক্যাটাগরির আরও কিছু সাব-ক্যাটাগরি রয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে যে সকল দেশে ভিসা ছাড়া যাওয়া যায়

  1. বাহামাস
  2. বারবাডস
  3. ভুটান
  4. ব্রিটিশ ভার্জিন আইলেন্ড
  5. কুক আইলেন্ড
  6. ডমিনিকা
  7. ফিজি
  8. গাম্বিয়া
  9. গ্রেনাডা
  10. হাইতি
  11. ইন্দোনেশিয়া
  12. জামাইকা
  13. লেসোথো
  14. নিউয়ি
  15. শ্রীলঙ্কা
  16. মাইক্রোনেশিয়া
  17. মন্টসেরাট
  18. সেইন্ট কিটস এন্ড নেভিস
  19. সেইন্ট ভিনসেন্ট এন্ড গ্রেনাডিনস
  20. ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো
  21. ভানুয়াটু

বাংলাদেশীদের জন্য অন-এরাইভাল ইস্যু করা দেশ সমূহ

  1. বলিভিয়া
  2. বুরুন্ডি
  3. কাবো ভার্ডে
  4. কোমোরোস
  5. গিনি-বিসাউ
  6. কেনিয়া
  7. মাদাগাস্কার
  8. মালদ্বীপ
  9. মৌরিটানিয়া
  10. মোজাম্বিক
  11. নেপাল রাওয়ান্ডা
  12. সামোয়া
  13. সেনেগাল
  14. সেশেলস
  15. সিয়েরা লিওন
  16. সোমালিয়া
  17. তিমুর-লেস্ত
  18. টোগো
  19. টুভালু
  20. উগান্ডা

বাংলাদেশীদের জন্য ই-ভিসা ইস্যু করা দেশ সমূহ

  1. এন্টিগুয়া এন্ড বারবুডা
  2. অস্ট্রেলিয়া
  3. বেনিন
  4. কলম্বিয়া
  5. ইথিওপিয়া
  6. জর্জিয়া
  7. মায়ানমার
  8. কম্বোডিয়া
  9. আজারবাইজান
  10. ডিজিবউটি
  11. কেনিয়া
  12. গাবোন
  13. কুয়েত
  14. মলদোভা
  15. কিরগিজস্তান
  16. মালয়েশিয়া
  17. ওমান
  18. পাকিস্তান
  19. কাতার
  20. সাও তমে এন্ড প্রিনসিপি
  21. সুরিনামে
  22. তাজিকিস্তান
  23. উজবেকিস্তান
  24. জাম্বে
  25. জিম্বাবুয়ে
  26. তুর্কি

বাংলাদেশীরা আরও যেসকল দেশের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে

  1. আলজেরিয়া
  2. ব্রাজিল
  3. জাপান
  4. সুইডেন
  5. জার্মানি
  6. সুইজারল্যান্ড
  7. নেদারল্যান্ড
  8. কসোভো
  9. নরওয়ে
  10. আফগানিস্তান
  11. মিশর
  12. মরক্কো
  13. ফ্রান্স
  14. চীন
  15. ইরান
  16. ইরাক
  17. ইতালি
  18. কোরিয়া
  19. ফিলিপাইন
  20. রাশিয়া
  21. ফিলিস্তিন
  22. যুক্তরাষ্ট্র
  23. লিবিয়া
  24. ভুটান
  25. সৌদি আরব
  26. নেপাল
  27. থাইল্যান্ড
  28. ভিয়েতনাম
  29. ডুবাই
  30. কানাডা
  31. আলবেনিয়া

তথ্যসূত্র

Available Countries to Get a Visa From Bangladesh